অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার ক্ষেত্রে ইসরায়েলের পাশে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতি চাইলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রেখেছেন। তবে এর সঙ্গে একমত নন তরুণ মার্কিনিরা। গাজায় অভিযানের কারণে ইসরায়েলকে ভালো চোখে দেখছেন না তাঁরা। একই সঙ্গে বাইডেন প্রশাসন গাজা যুদ্ধে যে নীতি গ্রহণ করেছে, এর সঙ্গেও একমত নন তরুণেরা।
গত বৃহস্পতিবার এক জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে। পিউ রিসার্চ সেন্টারের ওই জরিপে দেখা গেছে, এই যুদ্ধে অনেক মার্কিনি নজর রাখছেন না। আবার যাঁরা রাখছেন তাঁদের ৪০ শতাংশ বাইডেনের নীতি নিয়ে সন্দিহান।
পিউ রিসার্চের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮-২৯ বছরের তরুণদের মধ্যে এ জরিপ চালানো হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৪৬ শতাংশ তরুণ মনে করেন, ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জেরে ইসরায়েল যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে ২১ শতাংশ মার্কিন তরুণ মনে করেন, ইসরায়েলের এই হামলা ঠিক আছে।
প্রতিষ্ঠানটি বলছে, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ এবং প্রবীণদের মতপার্থক্য রয়েছে। ৬৫ বছর ও এর থেকে বেশি বয়সীদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মনে করেন, ইসরায়েল যে হামলা চালাচ্ছে, তা ঠিক আছে। আবার প্রবীণদের মধ্যে ২৯ শতাংশ মনে করেন, এ হামলা ঠিক নয়।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইসরায়েলকে সমর্থন করে আসছেন জো বাইডেন। ইসরায়েলকে কূটনৈতিক এবং সামরিক সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। তবে ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ায় সমালোচিতও হয়েছেন তিনি। জাতিসংঘ বলছে, গাজায় ত্রাণ পৌঁছানো না গেলে সেখানে দুর্ভিক্ষ আসন্ন।
এ পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, বাইডেনের দলের সমর্থকেরাও তাঁর বিরুদ্ধে। ৩৪ শতাংশ ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থক মনে করেন, ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে বেশি বেশি করছেন বাইডেন।
ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার ক্ষেত্রে ইসরায়েলের পাশে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতি চাইলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রেখেছেন। তবে এর সঙ্গে একমত নন তরুণ মার্কিনিরা। গাজায় অভিযানের কারণে ইসরায়েলকে ভালো চোখে দেখছেন না তাঁরা। একই সঙ্গে বাইডেন প্রশাসন গাজা যুদ্ধে যে নীতি গ্রহণ করেছে, এর সঙ্গেও একমত নন তরুণেরা।
গত বৃহস্পতিবার এক জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে। পিউ রিসার্চ সেন্টারের ওই জরিপে দেখা গেছে, এই যুদ্ধে অনেক মার্কিনি নজর রাখছেন না। আবার যাঁরা রাখছেন তাঁদের ৪০ শতাংশ বাইডেনের নীতি নিয়ে সন্দিহান।
পিউ রিসার্চের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮-২৯ বছরের তরুণদের মধ্যে এ জরিপ চালানো হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৪৬ শতাংশ তরুণ মনে করেন, ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জেরে ইসরায়েল যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে ২১ শতাংশ মার্কিন তরুণ মনে করেন, ইসরায়েলের এই হামলা ঠিক আছে।
প্রতিষ্ঠানটি বলছে, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ এবং প্রবীণদের মতপার্থক্য রয়েছে। ৬৫ বছর ও এর থেকে বেশি বয়সীদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মনে করেন, ইসরায়েল যে হামলা চালাচ্ছে, তা ঠিক আছে। আবার প্রবীণদের মধ্যে ২৯ শতাংশ মনে করেন, এ হামলা ঠিক নয়।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইসরায়েলকে সমর্থন করে আসছেন জো বাইডেন। ইসরায়েলকে কূটনৈতিক এবং সামরিক সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। তবে ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ায় সমালোচিতও হয়েছেন তিনি। জাতিসংঘ বলছে, গাজায় ত্রাণ পৌঁছানো না গেলে সেখানে দুর্ভিক্ষ আসন্ন।
এ পরিস্থিতিতে দেখা যাচ্ছে, বাইডেনের দলের সমর্থকেরাও তাঁর বিরুদ্ধে। ৩৪ শতাংশ ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থক মনে করেন, ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে বেশি বেশি করছেন বাইডেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে