অনলাইন ডেস্ক
বাগদান ও বিবাহ সামগ্রী ব্যবসায়ীদের জন্য দুঃসময় যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিবাহের জামা বিক্রির সুপার মার্কেট ‘ডেভিডস ব্রাইডাল’ গত সপ্তাহে দেউলিয়া হয়ে গেছে। এই মার্কেট ভালোবাসার প্রতীক বাগদানের আংটি বিক্রির জন্য প্রসিদ্ধ। কিন্তু তারা করোনার পর থেকে কোনো লাভের মুখ দেখেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সিগনেট জুয়েলারি জানিয়েছে, করোনা মহামারির পর থেকেই ব্যবসায় ধস নেমেছে। লকডাউনের কারণে ওই সময় প্রেমের সম্পর্কে তেমন কেউ জড়ায়নি। এর ফল এখন তাদের ঘাড়ে এসে পড়ছে।
সিগনেট জুয়েলারির সহযোগী প্রতিষ্ঠান জেলস, জারড, জুয়েলারি এবং ডায়মন্ড ডাইরেক্ট জানিয়েছে, লকডাইন নতুন সম্পর্ক গড়া দূরের কথা, ২০২০ সালের বসন্তে শুরু হওয়া সম্পর্কগুলোয় ভাঙন ধরিয়েছে। কেননা তাঁরা ওই সময় চাইলেই দেখা করতে পারতেন না।
সিগনেট জুয়েলারির প্রেসিডেন্ট ও প্রধান ভোক্তা কর্মকর্তা জেমি সিংগেলটন প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগকারী দিবসে বলেছেন, ‘সেই করোনার প্রভাব এখনো বিদ্যমান। আমরা এর ভুক্তভোগী।’
কোম্পানির বিগত তথ্য ও গবেষণা থেকে সিংগেলটন বলেন, ‘সাধারণত ৩ বছর ৩ মাস প্রেম করার পর মানুষ বাগদান সারে। সুতরাং গত কয়েক বছরে যা ঘটেছে তা আমাদের ধারণার মধ্যেই ছিল। বর্তমানে বাগদানের আংটি বিক্রির হার খুবই নিম্নমুখী। ২০২৪ সালেও এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে।’
সিংগেলটন আরও বলেন, ‘২০২৬ সালে গিয়ে বিবাহ ও বাগদান সামগ্রী বিক্রি ২৫ শতাংশ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা তখন নতুন জুটিরা বাগদান করবেন। এখানে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং বিষয়টি সিগনেটের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কোম্পানির ৫০ শতাংশ পণ্য বিক্রয়ের তালিকায় রয়েছে বিবাহ সামগ্রী।’
‘লকডাউনের পর তরুণ–তরুণীদের ডেটিংয়ের হার আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। এটি করোনার আগের অবস্থার চেয়ে ৮ শতাংশ বেশি। ডেটিংয়ের হার বৃদ্ধি মানেই রাতারাতি বাগদানের হারও বেড়ে যাবে—বিষয়টি এমন নয়। কিন্তু সামনের দিনগুলোতে বাগদান বাড়ার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।’ যোগ করেন সিংগেলটন।
সিগনেট জুয়েলারির নির্বাহী প্রধান ভার্জিনিয়া সি দ্রোসোস বিনিয়োগকারীদের বলেছেন, তাঁদের কোম্পানি আগামী ৩–৫ বছরের মধ্য রাজস্ব আয় ৯০০ কোটি থেকে ১ হাজার কোটিতে নিয়ে যেতে কাজ করছে। কারণ, এই সময়ের মধ্যই বাগদানের হার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। বর্তমানে সারা বিশ্বের ব্রাইডাল জুয়েলারি মার্কেটের ৩০ শতাংশ তাঁদের দখলে রয়েছে।
ভার্জিনিয়া সি দ্রোসোস আরও বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করছি, পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে আসছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্য আমাদের ব্যবসার লাভ ঊর্ধ্বমুখী হতে চলেছে।’
এদিকে করোনা বিয়ের গয়না ছাড়াও অন্যান্য পণ্যসামগ্রী বিক্রির হারকে মন্থর করেছে। কেননা অনেক সামাজিক অনুষ্ঠান ও বিবাহ মুলতবি করা হয়েছে। লকডাউনের পর এসব অনুষ্ঠান যখন আবার আয়োজন করার সময় তখন অর্থনৈতিক অবস্থা ভঙ্গুর। বাগদত্তরা এসবের সঙ্গে আর পেরে ওঠেননি।
ডেভিডস ব্রাইডাল বলেছে, বড় এই ধাক্কার পাশাপাশি সাশ্রয়ী মূল্যের অনলাইন এবং সেকেন্ডারি খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতার মুখেও পড়তে হচ্ছে তাঁদের।
দেউলিয়া হওয়ার বিষয়ে ডেভিডস ব্রাইডাল বলেছে, অসংখ্য জুটি বিয়ের জন্য ঐতিহ্যবাহী দামি বিয়ের পোশাকের পরিবর্তে সাশ্রয়ী জামা কিনছেন। ক্রেতাদের রুচিতে হঠাৎ এমন পরিবর্তন কোম্পানিটির লোকসান বাড়াচ্ছে।
বাগদান ও বিবাহ সামগ্রী ব্যবসায়ীদের জন্য দুঃসময় যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিবাহের জামা বিক্রির সুপার মার্কেট ‘ডেভিডস ব্রাইডাল’ গত সপ্তাহে দেউলিয়া হয়ে গেছে। এই মার্কেট ভালোবাসার প্রতীক বাগদানের আংটি বিক্রির জন্য প্রসিদ্ধ। কিন্তু তারা করোনার পর থেকে কোনো লাভের মুখ দেখেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সিগনেট জুয়েলারি জানিয়েছে, করোনা মহামারির পর থেকেই ব্যবসায় ধস নেমেছে। লকডাউনের কারণে ওই সময় প্রেমের সম্পর্কে তেমন কেউ জড়ায়নি। এর ফল এখন তাদের ঘাড়ে এসে পড়ছে।
সিগনেট জুয়েলারির সহযোগী প্রতিষ্ঠান জেলস, জারড, জুয়েলারি এবং ডায়মন্ড ডাইরেক্ট জানিয়েছে, লকডাইন নতুন সম্পর্ক গড়া দূরের কথা, ২০২০ সালের বসন্তে শুরু হওয়া সম্পর্কগুলোয় ভাঙন ধরিয়েছে। কেননা তাঁরা ওই সময় চাইলেই দেখা করতে পারতেন না।
সিগনেট জুয়েলারির প্রেসিডেন্ট ও প্রধান ভোক্তা কর্মকর্তা জেমি সিংগেলটন প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগকারী দিবসে বলেছেন, ‘সেই করোনার প্রভাব এখনো বিদ্যমান। আমরা এর ভুক্তভোগী।’
কোম্পানির বিগত তথ্য ও গবেষণা থেকে সিংগেলটন বলেন, ‘সাধারণত ৩ বছর ৩ মাস প্রেম করার পর মানুষ বাগদান সারে। সুতরাং গত কয়েক বছরে যা ঘটেছে তা আমাদের ধারণার মধ্যেই ছিল। বর্তমানে বাগদানের আংটি বিক্রির হার খুবই নিম্নমুখী। ২০২৪ সালেও এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে।’
সিংগেলটন আরও বলেন, ‘২০২৬ সালে গিয়ে বিবাহ ও বাগদান সামগ্রী বিক্রি ২৫ শতাংশ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা তখন নতুন জুটিরা বাগদান করবেন। এখানে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং বিষয়টি সিগনেটের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কোম্পানির ৫০ শতাংশ পণ্য বিক্রয়ের তালিকায় রয়েছে বিবাহ সামগ্রী।’
‘লকডাউনের পর তরুণ–তরুণীদের ডেটিংয়ের হার আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। এটি করোনার আগের অবস্থার চেয়ে ৮ শতাংশ বেশি। ডেটিংয়ের হার বৃদ্ধি মানেই রাতারাতি বাগদানের হারও বেড়ে যাবে—বিষয়টি এমন নয়। কিন্তু সামনের দিনগুলোতে বাগদান বাড়ার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।’ যোগ করেন সিংগেলটন।
সিগনেট জুয়েলারির নির্বাহী প্রধান ভার্জিনিয়া সি দ্রোসোস বিনিয়োগকারীদের বলেছেন, তাঁদের কোম্পানি আগামী ৩–৫ বছরের মধ্য রাজস্ব আয় ৯০০ কোটি থেকে ১ হাজার কোটিতে নিয়ে যেতে কাজ করছে। কারণ, এই সময়ের মধ্যই বাগদানের হার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। বর্তমানে সারা বিশ্বের ব্রাইডাল জুয়েলারি মার্কেটের ৩০ শতাংশ তাঁদের দখলে রয়েছে।
ভার্জিনিয়া সি দ্রোসোস আরও বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করছি, পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে আসছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্য আমাদের ব্যবসার লাভ ঊর্ধ্বমুখী হতে চলেছে।’
এদিকে করোনা বিয়ের গয়না ছাড়াও অন্যান্য পণ্যসামগ্রী বিক্রির হারকে মন্থর করেছে। কেননা অনেক সামাজিক অনুষ্ঠান ও বিবাহ মুলতবি করা হয়েছে। লকডাউনের পর এসব অনুষ্ঠান যখন আবার আয়োজন করার সময় তখন অর্থনৈতিক অবস্থা ভঙ্গুর। বাগদত্তরা এসবের সঙ্গে আর পেরে ওঠেননি।
ডেভিডস ব্রাইডাল বলেছে, বড় এই ধাক্কার পাশাপাশি সাশ্রয়ী মূল্যের অনলাইন এবং সেকেন্ডারি খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতার মুখেও পড়তে হচ্ছে তাঁদের।
দেউলিয়া হওয়ার বিষয়ে ডেভিডস ব্রাইডাল বলেছে, অসংখ্য জুটি বিয়ের জন্য ঐতিহ্যবাহী দামি বিয়ের পোশাকের পরিবর্তে সাশ্রয়ী জামা কিনছেন। ক্রেতাদের রুচিতে হঠাৎ এমন পরিবর্তন কোম্পানিটির লোকসান বাড়াচ্ছে।
স্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
১৬ মিনিট আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৪ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৬ ঘণ্টা আগে