অনলাইন ডেস্ক
বিমানবাহী রণতরীর পর এবার মধ্যপ্রাচ্যে আরও স্পষ্ট করে বললে ভূমধ্যসাগরে পারমাণবিক অস্ত্রবাহী সাবমেরিন পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সাবমেরিনটি পারমাণবিক শক্তিচালিত। গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এক বিরল ঘোষণায় এই বিষয়টি জানিয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সেন্টকম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছে, ৫ নভেম্বর একটি ওহাইও ক্লাস সাবমেরিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের আওতাভুক্ত এলাকায় পৌঁছেছে। মধ্যপ্রাচ্যের পাশাপাশি সেন্টকমের আওতাভুক্ত এলাকা হলো—মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া।
সেন্টকমের ওই পোস্টের সঙ্গে ওহাইও ক্লাস সাবমেরিনের একটি ছবিও প্রকাশ করেছে। ছবির ভিত্তিতে জেরুসালেম পোস্ট জানিয়েছে, ওহাইও ক্লাস সাবমেরিনটি সে সময় মিসরের সুয়েজ খাল অতিক্রম করে ভূমধ্যসাগরের দিকে যাচ্ছিল। তবে সেন্টকম ওই সাবমেরিনটির নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি।
এই সাবমেরিনটি আন্তমহাদেশীয় টোমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী চারটি সাবমেরিনের একটি, নাকি ট্রাইডেন্ট-২ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী ১৪টি সাবমেরিনের মধ্যে একটি—তা জানা যায়নি। এই সাবমেরিন সিরিজ যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বহরে সবচেয়ে বড় সংযোজন।
এর আগে, অক্টোবরের মাঝামাঝি অর্থাৎ হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর এক সপ্তাহের মধ্যেই ভূমধ্যসাগরে দুটি বিমানবাহী রণতরী পাঠায়। প্রথমে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ডকে ওই অঞ্চলে পাঠানো হয়। পরে ১৪ অক্টোবর মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ারকেও পূর্ব ভূমধ্যসাগরে মোতায়েন করার নির্দেশ দেন। ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ারে ৯ স্কোয়াড্রন (সর্বনিম্ন ৭২টি এবং সর্বোচ্চ ২১৬টি) যুদ্ধবিমান রয়েছে। এর পাশাপাশি দুটি গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ও একটি গাইডেড মিসাইল ক্রুজারও পাঠানো হয়েছে।
লয়েড অস্টিন জানান, শিগগিরই ভূমধ্যসাগরে থাকা আরেক মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ডের সঙ্গে টহলে যোগ দেবে ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ার ও অন্য তিনটি জাহাজ। যাতে করে ইসরায়েলের ওপর যেকোনো ধরনের আক্রমণ প্রতিহত করা যায় এবং এই অঞ্চলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামাসকে কোনো ধরনের সহযোগিতা দেওয়া থেকে অন্যান্য পক্ষকে নিষ্ক্রিয় রাখা যায়।
এ বিষয়ে লয়েড অস্টিন বলেন, ‘এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানোর উদ্দেশ্য হলো ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমাদের যে দৃঢ় অঙ্গীকার রয়েছে তার প্রদর্শন এবং এ ছাড়া যেন কোনো অরাষ্ট্রীয় শক্তি এই যুদ্ধে হামাসের পক্ষ হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের উসকানি না দিতে পারে তা নিশ্চিত করা।’
বিমানবাহী রণতরীর পর এবার মধ্যপ্রাচ্যে আরও স্পষ্ট করে বললে ভূমধ্যসাগরে পারমাণবিক অস্ত্রবাহী সাবমেরিন পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সাবমেরিনটি পারমাণবিক শক্তিচালিত। গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এক বিরল ঘোষণায় এই বিষয়টি জানিয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সেন্টকম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছে, ৫ নভেম্বর একটি ওহাইও ক্লাস সাবমেরিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের আওতাভুক্ত এলাকায় পৌঁছেছে। মধ্যপ্রাচ্যের পাশাপাশি সেন্টকমের আওতাভুক্ত এলাকা হলো—মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া।
সেন্টকমের ওই পোস্টের সঙ্গে ওহাইও ক্লাস সাবমেরিনের একটি ছবিও প্রকাশ করেছে। ছবির ভিত্তিতে জেরুসালেম পোস্ট জানিয়েছে, ওহাইও ক্লাস সাবমেরিনটি সে সময় মিসরের সুয়েজ খাল অতিক্রম করে ভূমধ্যসাগরের দিকে যাচ্ছিল। তবে সেন্টকম ওই সাবমেরিনটির নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি।
এই সাবমেরিনটি আন্তমহাদেশীয় টোমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী চারটি সাবমেরিনের একটি, নাকি ট্রাইডেন্ট-২ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বহনকারী ১৪টি সাবমেরিনের মধ্যে একটি—তা জানা যায়নি। এই সাবমেরিন সিরিজ যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বহরে সবচেয়ে বড় সংযোজন।
এর আগে, অক্টোবরের মাঝামাঝি অর্থাৎ হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর এক সপ্তাহের মধ্যেই ভূমধ্যসাগরে দুটি বিমানবাহী রণতরী পাঠায়। প্রথমে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ডকে ওই অঞ্চলে পাঠানো হয়। পরে ১৪ অক্টোবর মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ারকেও পূর্ব ভূমধ্যসাগরে মোতায়েন করার নির্দেশ দেন। ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ারে ৯ স্কোয়াড্রন (সর্বনিম্ন ৭২টি এবং সর্বোচ্চ ২১৬টি) যুদ্ধবিমান রয়েছে। এর পাশাপাশি দুটি গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ও একটি গাইডেড মিসাইল ক্রুজারও পাঠানো হয়েছে।
লয়েড অস্টিন জানান, শিগগিরই ভূমধ্যসাগরে থাকা আরেক মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ডের সঙ্গে টহলে যোগ দেবে ইউএসএস ডুইট ডি আইজেনহাওয়ার ও অন্য তিনটি জাহাজ। যাতে করে ইসরায়েলের ওপর যেকোনো ধরনের আক্রমণ প্রতিহত করা যায় এবং এই অঞ্চলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামাসকে কোনো ধরনের সহযোগিতা দেওয়া থেকে অন্যান্য পক্ষকে নিষ্ক্রিয় রাখা যায়।
এ বিষয়ে লয়েড অস্টিন বলেন, ‘এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানোর উদ্দেশ্য হলো ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমাদের যে দৃঢ় অঙ্গীকার রয়েছে তার প্রদর্শন এবং এ ছাড়া যেন কোনো অরাষ্ট্রীয় শক্তি এই যুদ্ধে হামাসের পক্ষ হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের উসকানি না দিতে পারে তা নিশ্চিত করা।’
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২৯ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে