অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়স্কদের মধ্যে বিয়ে বিচ্ছেদের হার বাড়ছে। একে বলা হচ্ছে ‘ধূসর বা প্রৌঢ় বিচ্ছেদ’। বৌলিং গ্রিন স্টেট ইউনিভার্সিটির সুসান ব্রাউন এবং আই–ফেন লিনের এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে ৬৫ বছর বা এর চেয়ে বেশি বয়সের প্রায় দেড় কোটি মানুষ একা বসবাস করছিল। ১৯৬০–এর দশকের তুলনায় এই সংখ্যা তিনগুণ বেশি বলে সিএনএনের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। প্রবণতা বলছে, ভবিষ্যতে এই সংখ্যা নিশ্চিত আরও বাড়বে।
ধূসর বিচ্ছেদ ও এর বৃদ্ধির কারণ
পঞ্চাশোর্ধ্ব দুইজনের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটলে তাকে ‘ধূসর বিচ্ছেদ’ বা ‘প্রৌঢ় বিচ্ছেদ’ বলে অভিহিত করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে আলোচিত এমন বিচ্ছেদগুলো ছিল—বিল–মেলিন্ডা গেটস, বিলি রে–টিশ সাইরাস এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার–মারিয়া শ্রিভা।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রৌঢ়কালে বিচ্ছেদ বেড়ে যাওয়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ শনাক্ত করেছেন গবেষকেরা। নিপীড়ন ও আসক্তি এর মধ্যে অন্যতম।
আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম পারিবারিক নিপীড়ন নিয়ে বলছে, ‘একপক্ষ মানসিক, শারীরিক বা মনস্তাত্ত্বিক নিপীড়নের শিকার হলে তাঁরা বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে পারেন। সঙ্গীর ওপর কর্তৃত্ব খাটানো বা ছোট করাও এর অন্তর্ভুক্ত।’
আসক্তি নিয়ে তাঁরা বলেন, ‘যেকোনো এক সঙ্গী পর্নো, মদ, জুয়া বা মাদক জাতীয় দ্রব্যে আসক্ত হলে তা দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। আসক্তির জন্য তাঁরা বিবাহ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি অপচয় করতে পারেন, মিথ্যাচার করতে পারেন বা সঙ্গীকে কোণঠাসা করে রাখতে পারেন। এর ফলাফল হয় হতাশা ও বিচ্ছেদ।’
বিচ্ছেদের অন্যান্য কারণের মধ্যে থাকতে পারে—সুখের আকাঙ্ক্ষা ও অর্থ–সম্পদের মালিকানায় ফারাক বেড়ে যাওয়া।
দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম ‘এম্পটি নেস্ট সিনড্রোম’ নামের আরও এক সম্ভাব্য কারণের উল্লেখ করেছে। সন্তানেরা বড় হয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এতে বয়স্ক মা–বাবারা একা হয়ে পড়েন। তখন এই বয়স্ক যুগল বাড়িতে সন্তান ছাড়া একে অপরের সঙ্গে মানিয়ে নিতে বা জীবনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন না।
এই পরিস্থিতিতে তাঁদের মধ্যে কলহ বেড়ে যায়। হঠাৎই আবিষ্কার করেন তাঁদের মধ্যে আর কোনো কিছুতে মিল নেই। একসঙ্গে এক সময় যা উপভোগ করতেন, সন্তান দূরে চলে যাওয়ায় তা আর করছেন না। এর কারণে বাড়ে টানাপোড়েন। শেষ পর্যন্ত তা বিচ্ছেদে গড়ায়।
এই বিচ্ছেদ আরও অনেক কারণে হতে পারে। যেমন, দূরত্ব বেড়ে যাওয়া বা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা কমে যাওয়া, অবিশ্বাস ও অন্তরঙ্গতা কমে যাওয়া।
পরস্পরের আচরণ সম্পর্কে অনুমান–যোগ্যতা স্বামী–স্ত্রীর একে অপরের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলার আরেকটি কারণ।
দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম বলে, ‘কখনো কখনো বয়স্ক যুগলদের জীবন ছকে বাঁধা মনে হতে পারে। প্রত্যেক দিন একই কাজ বা একই বার্ষিক পরিকল্পনার ফলে সম্পর্কে একঘেয়েমি চলে আসতে পারে। যদি যেকোনো একপক্ষ ভাবে যে, সম্পর্কে আর স্বতঃস্ফূর্ততা নেই, তখন তাঁরা বিচ্ছেদের কথা ভাবতে পারেন।’
আমেরিকার টেক্সাসের শহর অস্টিনের কাপলস থেরাপিস্ট ক্রিস্টা জর্ডান যৌন স্বাস্থ্য বিষয়ক প্ল্যাটফর্ম গিডিকে বলেন, ‘সাধারণত বিয়েতে দীর্ঘ সময় ধরে অসুখী থাকলে কোনো দম্পতির মধ্যে প্রৌঢ়কালে বিচ্ছেদ ঘটতে পারে। ক্যারিয়ার ও সন্তান নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় বৈবাহিক এই সমস্যাগুলো চোখে পড়ে না। এই বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে সঙ্গীরা সম্পর্ক কোনোরকম টিকিয়ে রাখেন। তবে দীর্ঘ মেয়াদে তা আর টিকিয়ে রাখতে পারেন না।’
এ রকম বয়সে বিচ্ছেদ ঠেকিয়ে রাখতে বিশেষজ্ঞরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। বার্ধক্যজনিত রোগ বিশেষজ্ঞ ড. কার্ল পিলেমার ৬০ বছর বা এর বেশি বয়সের ৭০০ জন নারী–পুরুষের মধ্যে একটি জরিপ চালান। এই জরিপে তাঁদের মতে কোন জিনিস দাম্পত্য সম্পর্কে আগ্রহ টিকিয়ে রাখতে পারে তা জানতে চাওয়া হয়।
বৃদ্ধ বয়সে সম্পর্ক অটুট রাখার দাওয়াই হিসেবে কয়েকটি উপায়ের কথা উঠে আসে জরিপে:
প্রত্যেকের উচিত তাঁর সঙ্গীর প্রিয় শখ, খেলা বা আগ্রহের অন্যান্য বিষয়ে অংশ নেওয়া। যদি এতে কাজ না হয়, তবে একসঙ্গে নতুন কোনো বিষয় শেখা যাতে দুজনেরই আগ্রহ আছে।
সঙ্গীর পছন্দ এমন দৈনন্দিনের ছোট ছোট বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এই ছোট বিষয়গুলো ইতিবাচক সংযোগ গড়ে তুলতে পারে। যা পরে সম্পর্কে বেশ বড় প্রভাব ফেলে।
সঙ্গীকে চমকে দেবে এমনসব উপহার দিতে হবে। উপহারগুলো হতে হবে বিশেষ অর্থবহ। এটা হতে পারে বেশ কয়দিন ধরে তাঁর নজর ছিল এমন কোনো জিনিস।
সপ্তাহে অন্তত একদিন কোথাও ঘুরতে যাওয়া। এটা হতে পারে আশপাশেই কোথাও হেঁটে আসা।
সঙ্গীর নিয়মিত প্রশংসা করা। নিজের জীবনে তাঁর উপস্থিতি কতটা মূল্যবান তা প্রকাশ করা। কারণ সবাই নিজের গুরুত্ব অনুভব করতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্রে পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়স্কদের মধ্যে বিয়ে বিচ্ছেদের হার বাড়ছে। একে বলা হচ্ছে ‘ধূসর বা প্রৌঢ় বিচ্ছেদ’। বৌলিং গ্রিন স্টেট ইউনিভার্সিটির সুসান ব্রাউন এবং আই–ফেন লিনের এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে ৬৫ বছর বা এর চেয়ে বেশি বয়সের প্রায় দেড় কোটি মানুষ একা বসবাস করছিল। ১৯৬০–এর দশকের তুলনায় এই সংখ্যা তিনগুণ বেশি বলে সিএনএনের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। প্রবণতা বলছে, ভবিষ্যতে এই সংখ্যা নিশ্চিত আরও বাড়বে।
ধূসর বিচ্ছেদ ও এর বৃদ্ধির কারণ
পঞ্চাশোর্ধ্ব দুইজনের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটলে তাকে ‘ধূসর বিচ্ছেদ’ বা ‘প্রৌঢ় বিচ্ছেদ’ বলে অভিহিত করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে আলোচিত এমন বিচ্ছেদগুলো ছিল—বিল–মেলিন্ডা গেটস, বিলি রে–টিশ সাইরাস এবং আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার–মারিয়া শ্রিভা।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রৌঢ়কালে বিচ্ছেদ বেড়ে যাওয়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ শনাক্ত করেছেন গবেষকেরা। নিপীড়ন ও আসক্তি এর মধ্যে অন্যতম।
আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম পারিবারিক নিপীড়ন নিয়ে বলছে, ‘একপক্ষ মানসিক, শারীরিক বা মনস্তাত্ত্বিক নিপীড়নের শিকার হলে তাঁরা বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে পারেন। সঙ্গীর ওপর কর্তৃত্ব খাটানো বা ছোট করাও এর অন্তর্ভুক্ত।’
আসক্তি নিয়ে তাঁরা বলেন, ‘যেকোনো এক সঙ্গী পর্নো, মদ, জুয়া বা মাদক জাতীয় দ্রব্যে আসক্ত হলে তা দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। আসক্তির জন্য তাঁরা বিবাহ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি অপচয় করতে পারেন, মিথ্যাচার করতে পারেন বা সঙ্গীকে কোণঠাসা করে রাখতে পারেন। এর ফলাফল হয় হতাশা ও বিচ্ছেদ।’
বিচ্ছেদের অন্যান্য কারণের মধ্যে থাকতে পারে—সুখের আকাঙ্ক্ষা ও অর্থ–সম্পদের মালিকানায় ফারাক বেড়ে যাওয়া।
দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম ‘এম্পটি নেস্ট সিনড্রোম’ নামের আরও এক সম্ভাব্য কারণের উল্লেখ করেছে। সন্তানেরা বড় হয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এতে বয়স্ক মা–বাবারা একা হয়ে পড়েন। তখন এই বয়স্ক যুগল বাড়িতে সন্তান ছাড়া একে অপরের সঙ্গে মানিয়ে নিতে বা জীবনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন না।
এই পরিস্থিতিতে তাঁদের মধ্যে কলহ বেড়ে যায়। হঠাৎই আবিষ্কার করেন তাঁদের মধ্যে আর কোনো কিছুতে মিল নেই। একসঙ্গে এক সময় যা উপভোগ করতেন, সন্তান দূরে চলে যাওয়ায় তা আর করছেন না। এর কারণে বাড়ে টানাপোড়েন। শেষ পর্যন্ত তা বিচ্ছেদে গড়ায়।
এই বিচ্ছেদ আরও অনেক কারণে হতে পারে। যেমন, দূরত্ব বেড়ে যাওয়া বা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা কমে যাওয়া, অবিশ্বাস ও অন্তরঙ্গতা কমে যাওয়া।
পরস্পরের আচরণ সম্পর্কে অনুমান–যোগ্যতা স্বামী–স্ত্রীর একে অপরের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলার আরেকটি কারণ।
দ্য ক্লার্ক ল ফার্ম বলে, ‘কখনো কখনো বয়স্ক যুগলদের জীবন ছকে বাঁধা মনে হতে পারে। প্রত্যেক দিন একই কাজ বা একই বার্ষিক পরিকল্পনার ফলে সম্পর্কে একঘেয়েমি চলে আসতে পারে। যদি যেকোনো একপক্ষ ভাবে যে, সম্পর্কে আর স্বতঃস্ফূর্ততা নেই, তখন তাঁরা বিচ্ছেদের কথা ভাবতে পারেন।’
আমেরিকার টেক্সাসের শহর অস্টিনের কাপলস থেরাপিস্ট ক্রিস্টা জর্ডান যৌন স্বাস্থ্য বিষয়ক প্ল্যাটফর্ম গিডিকে বলেন, ‘সাধারণত বিয়েতে দীর্ঘ সময় ধরে অসুখী থাকলে কোনো দম্পতির মধ্যে প্রৌঢ়কালে বিচ্ছেদ ঘটতে পারে। ক্যারিয়ার ও সন্তান নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় বৈবাহিক এই সমস্যাগুলো চোখে পড়ে না। এই বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে সঙ্গীরা সম্পর্ক কোনোরকম টিকিয়ে রাখেন। তবে দীর্ঘ মেয়াদে তা আর টিকিয়ে রাখতে পারেন না।’
এ রকম বয়সে বিচ্ছেদ ঠেকিয়ে রাখতে বিশেষজ্ঞরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। বার্ধক্যজনিত রোগ বিশেষজ্ঞ ড. কার্ল পিলেমার ৬০ বছর বা এর বেশি বয়সের ৭০০ জন নারী–পুরুষের মধ্যে একটি জরিপ চালান। এই জরিপে তাঁদের মতে কোন জিনিস দাম্পত্য সম্পর্কে আগ্রহ টিকিয়ে রাখতে পারে তা জানতে চাওয়া হয়।
বৃদ্ধ বয়সে সম্পর্ক অটুট রাখার দাওয়াই হিসেবে কয়েকটি উপায়ের কথা উঠে আসে জরিপে:
প্রত্যেকের উচিত তাঁর সঙ্গীর প্রিয় শখ, খেলা বা আগ্রহের অন্যান্য বিষয়ে অংশ নেওয়া। যদি এতে কাজ না হয়, তবে একসঙ্গে নতুন কোনো বিষয় শেখা যাতে দুজনেরই আগ্রহ আছে।
সঙ্গীর পছন্দ এমন দৈনন্দিনের ছোট ছোট বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এই ছোট বিষয়গুলো ইতিবাচক সংযোগ গড়ে তুলতে পারে। যা পরে সম্পর্কে বেশ বড় প্রভাব ফেলে।
সঙ্গীকে চমকে দেবে এমনসব উপহার দিতে হবে। উপহারগুলো হতে হবে বিশেষ অর্থবহ। এটা হতে পারে বেশ কয়দিন ধরে তাঁর নজর ছিল এমন কোনো জিনিস।
সপ্তাহে অন্তত একদিন কোথাও ঘুরতে যাওয়া। এটা হতে পারে আশপাশেই কোথাও হেঁটে আসা।
সঙ্গীর নিয়মিত প্রশংসা করা। নিজের জীবনে তাঁর উপস্থিতি কতটা মূল্যবান তা প্রকাশ করা। কারণ সবাই নিজের গুরুত্ব অনুভব করতে চায়।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে