অনলাইন ডেস্ক
আজ ইতিহাসের এক জটিল সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব। এই অবস্থায় ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংকটগুলোর বিষয়ে আমরা যে পথ বেছে নেব তা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশক হয়ে থাকবে।
এসব সংকটের বিপরীতে আমাদের পৃথিবী কেমন হবে? আমরা কি হামাসের নির্ভেজাল মন্দ কাজের সক্ষমতাকে এড়িয়ে যাব? ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিরা দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে কি একদিন পাশাপাশি শান্তিতে বসবাস করতে পারবে? আমরা কি পুতিনকে তাঁর আগ্রাসনের জন্য দায়ী করব না? যাতে ইউক্রেনের জনগণ স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারে এবং বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার বাতিঘর হিসেবে ইউরোপের অবস্থান অক্ষুণ্ন থাকে?
এসবের বাইরেও সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো—আমরা কি নিরলসভাবে ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করব, নাকি যারা আমাদের মূল্যবোধগুলোকে বিভক্ত করে, বিশ্বকে আরও বিপজ্জনক ও বিভক্ত করছে তাদের নিজের কাজ করতে দেব?
পুতিন ও হামাস উভয়ই প্রতিবেশী দেশের গণতন্ত্রকে মুছে ফেলতে লড়াই করছে। পুতিন ও হামাস উভয়ই বৃহত্তর আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও অখণ্ডতা ভেঙে ফেলতে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থ ও সমগ্র বিশ্বের কল্যাণের জন্যই আমেরিকা তা ঘটতে দিতে পারে না এবং হতে দেবে না।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের জন্য অতিগুরুত্বপূর্ণ। আমরা আগ্রাসীদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে, একটি উজ্জ্বল ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে মিত্র ও অংশীদারদের সঙ্গে একযোগে কাজ করি। বর্তমান বিশ্বে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের জন্য বিশ্ব আমাদের দিকেই তাকায়। এটিই নেতৃত্বের দায়িত্ব, আর আমেরিকা সেই নেতৃত্ব দেবে।
আমরা যদি আজকের চ্যালেঞ্জগুলো থেকে দূরে সরে যাই তাহলে সংঘাতের ঝুঁকি আরও ছড়িয়ে পড়বে এবং পরে সেগুলো মোকাবিলার ব্যয় আরও বেড়ে যাবে। আমরা তা হতে দেব না। ইউক্রেনের জনগণকে সমর্থন করার পেছনে এটিই আমাদের মূল প্রত্যয়। কারণ তারা পুতিনের নৃশংস যুদ্ধের বিরুদ্ধে তাদের স্বাধীনতা রক্ষা করে চলেছে।
আমরা বিগত শতকের দুই বিশ্বযুদ্ধের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, ইউরোপে যখন কোনো আগ্রাসন চলে এবং কোনো শক্তি তার জবাব দেয় না তখন সেই সংকট কেবল চারদিকেই ছড়িয়ে পড়ে না এটি সরাসরি আমেরিকাকেও জড়িয়ে ফেলে। তাই আজ ইউক্রেনের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি মূলত আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য একটি বিনিয়োগ। কারণ এটি আগামী দিনে একটি বিস্তৃত সংঘাতকে প্রতিরোধ করবে।
তবে এটি করতে গিয়ে আমরা আমাদের সৈন্যদের এই যুদ্ধের বাইরেই রাখছি। তার বদলে ইউক্রেনের বীর জনগণকে তাদের মাতৃভূমি রক্ষার লড়াইয়ে নানাভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। তাদের অস্ত্র ও অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি, যাতে তারা এই সংকট আরও বিস্তৃত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ার আগেই পুতিনের জয়ের আকাঙ্ক্ষাকে থামিয়ে দিতে পারে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র একা এই কাজ করছে না। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও অর্ধশতাধিক রাষ্ট্র যোগ দিয়েছে এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে যে—ইউক্রেনের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। আমাদের মিত্ররা ইউক্রেনের অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূর্ণ করতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে যাচ্ছে। এসবের পাশাপাশি আমাদের ন্যাটোকেও শক্তিশালী করতে হবে আমাদের মিত্রদের শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে। যাতে আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
আমরা এই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা ন্যাটোভুক্ত অঞ্চলের প্রতিটি ইঞ্চি রাশিয়ার সম্ভাব্য আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। এশিয়ায় আমাদের মিত্ররা আমাদের সঙ্গে রয়েছে। তারা ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি পুতিনকেও জবাবদিহির আওতায় আনতে আমাদের পাশে রয়েছে। কারণ তারা বুঝতে পেরেছে যে, ইউরোপের স্থিতিশীলতার মধ্যেই এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের স্থিতিশীলতার বীজ নিহিত।
ইউক্রেন, ইসরায়েল, গাজা এবং অন্য অনেক অঞ্চলেই আমরা ব্যাপক সহিংসতা ও দুঃখ-বেদনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এই অবস্থায় আলাদা কিছুর করার ব্যাপারে ভাবতে পারাটাই কঠিন বিষয়। কিন্তু আমরা ইতিহাস থেকে যে শিক্ষা নিয়েছি তা ভুলে গেলে চলবে না। ইতিহাস আমাদের বলছে, শোক-দুঃখগাথা, উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ব্যাপক সমৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে। আমরা তাই আরও বেশি আশাবাদী হতে চাই, আরও বেশি স্বাধীনতা চাই। চাই কম সহিংসতা ও কম দুঃখবোধ এবং কম যুদ্ধ।
আমরা উল্লিখিত বিষয়গুলো অর্জন করতে চাই। এটি করতে গিয়ে আশা হারালে চলবে না। কারণ এখন সেই সময় যখন স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি, বড় চিন্তা ও রাজনৈতিক সাহস সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। এই কৌশল আমার প্রশাসন এগিয়ে নিয়ে যাবে, বাস্তবায়ন করতে লেগে থাকবে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং বিশ্বজুড়ে। আমরা এ লক্ষ্যে যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছি তা বিশ্ব ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।
আজ ইতিহাসের এক জটিল সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব। এই অবস্থায় ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংকটগুলোর বিষয়ে আমরা যে পথ বেছে নেব তা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পথনির্দেশক হয়ে থাকবে।
এসব সংকটের বিপরীতে আমাদের পৃথিবী কেমন হবে? আমরা কি হামাসের নির্ভেজাল মন্দ কাজের সক্ষমতাকে এড়িয়ে যাব? ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিরা দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে কি একদিন পাশাপাশি শান্তিতে বসবাস করতে পারবে? আমরা কি পুতিনকে তাঁর আগ্রাসনের জন্য দায়ী করব না? যাতে ইউক্রেনের জনগণ স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারে এবং বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার বাতিঘর হিসেবে ইউরোপের অবস্থান অক্ষুণ্ন থাকে?
এসবের বাইরেও সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো—আমরা কি নিরলসভাবে ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করব, নাকি যারা আমাদের মূল্যবোধগুলোকে বিভক্ত করে, বিশ্বকে আরও বিপজ্জনক ও বিভক্ত করছে তাদের নিজের কাজ করতে দেব?
পুতিন ও হামাস উভয়ই প্রতিবেশী দেশের গণতন্ত্রকে মুছে ফেলতে লড়াই করছে। পুতিন ও হামাস উভয়ই বৃহত্তর আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও অখণ্ডতা ভেঙে ফেলতে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থ ও সমগ্র বিশ্বের কল্যাণের জন্যই আমেরিকা তা ঘটতে দিতে পারে না এবং হতে দেবে না।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের জন্য অতিগুরুত্বপূর্ণ। আমরা আগ্রাসীদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে, একটি উজ্জ্বল ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে মিত্র ও অংশীদারদের সঙ্গে একযোগে কাজ করি। বর্তমান বিশ্বে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের জন্য বিশ্ব আমাদের দিকেই তাকায়। এটিই নেতৃত্বের দায়িত্ব, আর আমেরিকা সেই নেতৃত্ব দেবে।
আমরা যদি আজকের চ্যালেঞ্জগুলো থেকে দূরে সরে যাই তাহলে সংঘাতের ঝুঁকি আরও ছড়িয়ে পড়বে এবং পরে সেগুলো মোকাবিলার ব্যয় আরও বেড়ে যাবে। আমরা তা হতে দেব না। ইউক্রেনের জনগণকে সমর্থন করার পেছনে এটিই আমাদের মূল প্রত্যয়। কারণ তারা পুতিনের নৃশংস যুদ্ধের বিরুদ্ধে তাদের স্বাধীনতা রক্ষা করে চলেছে।
আমরা বিগত শতকের দুই বিশ্বযুদ্ধের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, ইউরোপে যখন কোনো আগ্রাসন চলে এবং কোনো শক্তি তার জবাব দেয় না তখন সেই সংকট কেবল চারদিকেই ছড়িয়ে পড়ে না এটি সরাসরি আমেরিকাকেও জড়িয়ে ফেলে। তাই আজ ইউক্রেনের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি মূলত আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য একটি বিনিয়োগ। কারণ এটি আগামী দিনে একটি বিস্তৃত সংঘাতকে প্রতিরোধ করবে।
তবে এটি করতে গিয়ে আমরা আমাদের সৈন্যদের এই যুদ্ধের বাইরেই রাখছি। তার বদলে ইউক্রেনের বীর জনগণকে তাদের মাতৃভূমি রক্ষার লড়াইয়ে নানাভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। তাদের অস্ত্র ও অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি, যাতে তারা এই সংকট আরও বিস্তৃত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ার আগেই পুতিনের জয়ের আকাঙ্ক্ষাকে থামিয়ে দিতে পারে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র একা এই কাজ করছে না। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও অর্ধশতাধিক রাষ্ট্র যোগ দিয়েছে এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে যে—ইউক্রেনের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। আমাদের মিত্ররা ইউক্রেনের অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূর্ণ করতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে যাচ্ছে। এসবের পাশাপাশি আমাদের ন্যাটোকেও শক্তিশালী করতে হবে আমাদের মিত্রদের শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে। যাতে আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
আমরা এই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা ন্যাটোভুক্ত অঞ্চলের প্রতিটি ইঞ্চি রাশিয়ার সম্ভাব্য আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। এশিয়ায় আমাদের মিত্ররা আমাদের সঙ্গে রয়েছে। তারা ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি পুতিনকেও জবাবদিহির আওতায় আনতে আমাদের পাশে রয়েছে। কারণ তারা বুঝতে পেরেছে যে, ইউরোপের স্থিতিশীলতার মধ্যেই এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের স্থিতিশীলতার বীজ নিহিত।
ইউক্রেন, ইসরায়েল, গাজা এবং অন্য অনেক অঞ্চলেই আমরা ব্যাপক সহিংসতা ও দুঃখ-বেদনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এই অবস্থায় আলাদা কিছুর করার ব্যাপারে ভাবতে পারাটাই কঠিন বিষয়। কিন্তু আমরা ইতিহাস থেকে যে শিক্ষা নিয়েছি তা ভুলে গেলে চলবে না। ইতিহাস আমাদের বলছে, শোক-দুঃখগাথা, উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ব্যাপক সমৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে। আমরা তাই আরও বেশি আশাবাদী হতে চাই, আরও বেশি স্বাধীনতা চাই। চাই কম সহিংসতা ও কম দুঃখবোধ এবং কম যুদ্ধ।
আমরা উল্লিখিত বিষয়গুলো অর্জন করতে চাই। এটি করতে গিয়ে আশা হারালে চলবে না। কারণ এখন সেই সময় যখন স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি, বড় চিন্তা ও রাজনৈতিক সাহস সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। এই কৌশল আমার প্রশাসন এগিয়ে নিয়ে যাবে, বাস্তবায়ন করতে লেগে থাকবে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং বিশ্বজুড়ে। আমরা এ লক্ষ্যে যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছি তা বিশ্ব ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৪ ঘণ্টা আগে