অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে যে বাড়িতে প্রখ্যাত অভিনেত্রী মেরিলিন মনরো মারা গিয়েছিলেন সেই বাড়িকে ‘ঐতিহাসিক স্মারক’ বা স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই ঘোষণার ফলে বাড়িটিকে বর্তমান মালিকদের অবিকৃত অবস্থায় রাখতে হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়িটির বর্তমান মালিক ও লস অ্যাঞ্জেলসের শহর কর্তৃপক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিবাদ চলছিল। বর্তমান মালিকপক্ষ বাড়িটি ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা করছিলেন এবং শহর কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় সংগঠনগুলোও মালিকে এমন পরিকল্পনার বিরোধিতা করে আসছিল।
এই অবস্থায় মনরোর বসবাস করা বাড়িটি নিয়ে এক ভোটের আয়োজন করে শহর কাউন্সিল। ভোটে ১২ জন কাউন্সিলরের সবাই ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে বাড়িটি সংরক্ষণের পক্ষে রায় দেন।
১৯৬২ সালে মাত্রাতিরিক্ত ড্রাগের প্রভাবে মৃত্যুর আগপর্যন্ত জীবনের শেষ ছয় মাস ওই বাড়িতে ছিলেন হলিউডের কালজয়ী নায়িকা স্বর্ণকেশী মেরিলিন মনরো। বর্তমান মালিক ব্রিনাহ মিলস্টেইন এবং তাঁর রিয়্যালিটি টিভি প্রযোজক স্বামী গত গ্রীষ্মে প্রায় সাড়ে আট মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে এটি কেনেন। এই বাড়ির পাশের বাড়িটিও ওই দম্পতির মালিকানাধীন। তাই সংস্কার করে দুটি বাড়িকে তাঁরা এক করে ফেলার পরিকল্পনা করেছিলেন।
এমন পরিকল্পনা থেকে গত সেপ্টেম্বরে মালিক দম্পতি বাড়িটি ভেঙে ফেলার অনুমতি চাইলে তাঁরা সমালোচনার মুখে পড়েন। স্থানীয় বাসিন্দা এবং সংগঠনগুলো তাঁদের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রাজনীতিবিদেরাও বাড়িটি অবিকৃত রাখার পক্ষে সোচ্চার হন। শেষ পর্যন্ত শহর কর্তৃপক্ষ সাধারণ মানুষের মতকে প্রাধান্য দেয়।
এই অবস্থায় গত মাসে ওই ভবনের মালিক দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ এবং অসাংবিধানিক আচরণের’ অভিযোগে মামলা করেন। তাঁরা পিটিশনে উল্লেখ করেন, মনরো মাত্র ছয় মাস এই বাড়িতে ছিলেন। তা-ও আবার মাঝে মাঝে এখানে থাকতেন। ১৯৬২ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর বাড়িটি যাদের মালিকানায় ছিল, তাঁরা কোনো অনুমতি না নিয়েই বেশ কয়েকবার এটি সংস্কার করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে যে বাড়িতে প্রখ্যাত অভিনেত্রী মেরিলিন মনরো মারা গিয়েছিলেন সেই বাড়িকে ‘ঐতিহাসিক স্মারক’ বা স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই ঘোষণার ফলে বাড়িটিকে বর্তমান মালিকদের অবিকৃত অবস্থায় রাখতে হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়িটির বর্তমান মালিক ও লস অ্যাঞ্জেলসের শহর কর্তৃপক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিবাদ চলছিল। বর্তমান মালিকপক্ষ বাড়িটি ভেঙে ফেলার পরিকল্পনা করছিলেন এবং শহর কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় সংগঠনগুলোও মালিকে এমন পরিকল্পনার বিরোধিতা করে আসছিল।
এই অবস্থায় মনরোর বসবাস করা বাড়িটি নিয়ে এক ভোটের আয়োজন করে শহর কাউন্সিল। ভোটে ১২ জন কাউন্সিলরের সবাই ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে বাড়িটি সংরক্ষণের পক্ষে রায় দেন।
১৯৬২ সালে মাত্রাতিরিক্ত ড্রাগের প্রভাবে মৃত্যুর আগপর্যন্ত জীবনের শেষ ছয় মাস ওই বাড়িতে ছিলেন হলিউডের কালজয়ী নায়িকা স্বর্ণকেশী মেরিলিন মনরো। বর্তমান মালিক ব্রিনাহ মিলস্টেইন এবং তাঁর রিয়্যালিটি টিভি প্রযোজক স্বামী গত গ্রীষ্মে প্রায় সাড়ে আট মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে এটি কেনেন। এই বাড়ির পাশের বাড়িটিও ওই দম্পতির মালিকানাধীন। তাই সংস্কার করে দুটি বাড়িকে তাঁরা এক করে ফেলার পরিকল্পনা করেছিলেন।
এমন পরিকল্পনা থেকে গত সেপ্টেম্বরে মালিক দম্পতি বাড়িটি ভেঙে ফেলার অনুমতি চাইলে তাঁরা সমালোচনার মুখে পড়েন। স্থানীয় বাসিন্দা এবং সংগঠনগুলো তাঁদের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রাজনীতিবিদেরাও বাড়িটি অবিকৃত রাখার পক্ষে সোচ্চার হন। শেষ পর্যন্ত শহর কর্তৃপক্ষ সাধারণ মানুষের মতকে প্রাধান্য দেয়।
এই অবস্থায় গত মাসে ওই ভবনের মালিক দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ এবং অসাংবিধানিক আচরণের’ অভিযোগে মামলা করেন। তাঁরা পিটিশনে উল্লেখ করেন, মনরো মাত্র ছয় মাস এই বাড়িতে ছিলেন। তা-ও আবার মাঝে মাঝে এখানে থাকতেন। ১৯৬২ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর বাড়িটি যাদের মালিকানায় ছিল, তাঁরা কোনো অনুমতি না নিয়েই বেশ কয়েকবার এটি সংস্কার করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১১ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে