অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তাঁর মালিকানাধীন ওয়াশিংটন ডিসির একটি হোটেলের আয় অতিরঞ্জিত করার অভিযোগ উঠেছে। তিনি দাবি করেছিলেন ক্ষমতায় থাকাকালীন ওই হোটেল থেকে তাঁর আয় হয়েছিল ১৫ কোটি ডলার। কিন্তু কংগ্রেসের গঠিত একটি তদন্ত কমিটি বলেছে, ওই হোটেলে ট্রাম্পের লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হয়েছে ৭ কোটি ডলার। বিবিসির খবরে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এক বিবৃতিতে কংগ্রেসের তদন্ত কমিটি বলেছে, তদন্তের ডকুমেন্টসগুলো তাঁদের যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ সেবা প্রশাসন দিয়েছে। সেখানে তাঁরা দেখেছেন, ট্রাম্প ওই হোটেলের আর্থিক বিষয়কে অতিরঞ্জিত করেছেন। ওই সময় হোটেলটি টিকিয়ে রাখার জন্য ট্রাম্পের হোল্ডিং কোম্পানি ওই হোটেলকে ২.৪ কোটি ডলার সহায়তা করেছিল।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হোটেলের মালিকানা, ঋণদাতা এবং তৃতীয় পক্ষের ভূমিকা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়গুলোও ট্রাম্প গোপন করেছেন। এ ছাড়া বিদেশি বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছ থেকে ওই হোটেল ৩৭ লাখ ডলার পেমেন্ট নিয়েছে।
এ ছাড়া তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ট্রাম্প তাঁর চার বছরের শাসনামলে একটি বিদেশি ব্যাংক থেকে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন।
কিন্তু ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এই দাবি প্রত্যাখান করা হয়েছে। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেছেন, রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশে এমন প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। তাঁরা এই প্রতিবেদনকে বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন।
উল্লেখ্য, এই হোটেলটি ২০১৬ সালে রিপাবলিকান পার্টি থেকে ট্রাম্প মনোনয়ন পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর চালু হয়। এরপর তিনি এর মালিকানা থেকে অব্যাহতি নিয়ে একটি ট্রাস্টের মাধ্যমে পরিচালনার জন্য দিয়ে দেন। ২০১৯ সাল থেকে হোটেলটি বিক্রি করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন ক্রেতা না পাওয়ায় এটি বিক্রি করতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তাঁর মালিকানাধীন ওয়াশিংটন ডিসির একটি হোটেলের আয় অতিরঞ্জিত করার অভিযোগ উঠেছে। তিনি দাবি করেছিলেন ক্ষমতায় থাকাকালীন ওই হোটেল থেকে তাঁর আয় হয়েছিল ১৫ কোটি ডলার। কিন্তু কংগ্রেসের গঠিত একটি তদন্ত কমিটি বলেছে, ওই হোটেলে ট্রাম্পের লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হয়েছে ৭ কোটি ডলার। বিবিসির খবরে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এক বিবৃতিতে কংগ্রেসের তদন্ত কমিটি বলেছে, তদন্তের ডকুমেন্টসগুলো তাঁদের যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ সেবা প্রশাসন দিয়েছে। সেখানে তাঁরা দেখেছেন, ট্রাম্প ওই হোটেলের আর্থিক বিষয়কে অতিরঞ্জিত করেছেন। ওই সময় হোটেলটি টিকিয়ে রাখার জন্য ট্রাম্পের হোল্ডিং কোম্পানি ওই হোটেলকে ২.৪ কোটি ডলার সহায়তা করেছিল।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হোটেলের মালিকানা, ঋণদাতা এবং তৃতীয় পক্ষের ভূমিকা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়গুলোও ট্রাম্প গোপন করেছেন। এ ছাড়া বিদেশি বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছ থেকে ওই হোটেল ৩৭ লাখ ডলার পেমেন্ট নিয়েছে।
এ ছাড়া তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ট্রাম্প তাঁর চার বছরের শাসনামলে একটি বিদেশি ব্যাংক থেকে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন।
কিন্তু ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এই দাবি প্রত্যাখান করা হয়েছে। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেছেন, রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশে এমন প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। তাঁরা এই প্রতিবেদনকে বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন।
উল্লেখ্য, এই হোটেলটি ২০১৬ সালে রিপাবলিকান পার্টি থেকে ট্রাম্প মনোনয়ন পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর চালু হয়। এরপর তিনি এর মালিকানা থেকে অব্যাহতি নিয়ে একটি ট্রাস্টের মাধ্যমে পরিচালনার জন্য দিয়ে দেন। ২০১৯ সাল থেকে হোটেলটি বিক্রি করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন ক্রেতা না পাওয়ায় এটি বিক্রি করতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল প্রস্তাব করেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইইউয়ের রাজনৈতিক সংলাপ আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত করা হোক। গাজা উপত্যকায় আন্তর্জাতিক আইন অবমাননার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। গতকাল শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে এ
১৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ভারতের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ানোর এবং কোটি কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরি করেছে। এমনটাই জানানো হয়েছে অল ইন্ডিয়া প্রফেশনাল কংগ্রেসের (এআইপিসি) এক চিঠিতে। গত ১২ নভেম্বর ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের কাছে লেখা চিঠিতে এআইপিসির সভাপতি
২ ঘণ্টা আগেশিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক ধরতে এ তদন্ত চলমান। এসব নেটওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে, ন্যান্সি ওয়েনার এবং সুবাস কাপুরের মতো দাগি পাচারকারীরা। সুবাস কাপুর একজন প্রত্নসম্পদ ব্যবসায়ী, তাঁর নিউইয়র্ক গ্যালারির মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার মূল্যের শিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক পরিচালিত হয়। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তিনি ১০ বছরের কা
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ। এই মেয়াদে তিনি হোয়াইট হাউসে তাঁর প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে বেছে নিয়েছেন ২৭ বছর বয়সী ক্যারোলিন লেভিটকে। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব লেভিট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দীর্ঘদিনের সহযোগী। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনপিআরের প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে