অনলাইন ডেস্ক
রিপাবলিকান পার্টির হাতে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাওয়ায় মেয়াদের বাকি সময়টাতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ থাকায় বিভিন্ন বিল আটকে দেওয়ার সুযোগ পাবে বিরোধী শিবির। ফলে কংগ্রেসে অনেক আইন পাসে বাধার সম্মুখীন হবে বাইডেন প্রশাসন।
তদন্ত কমিটিগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে রিপাবলিকানরা। ফলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলার তদন্ত মাঝপথেই আটকে দিতে পারবে তারা।
এর আগে প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ ছিল ডেমোক্র্যাটদের হাতে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিনিধি পরিষদে দুবার অভিশংসনের প্রস্তাব এনেছিলেন ডেমোক্র্যাটরা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাইডেনের বিরুদ্ধেও এমন পদক্ষেপ নিতে তদন্ত শুরু করতে পারে রিপাবলিকান পার্টি।
প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ছেলে হান্টারের চীন ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে ব্যবসার বিষয়ে নতুন তদন্ত শুরু হতে পারে। এ ছাড়া ফেডারেল সরকার ও সামরিক বাহিনীর তহবিলসহ বিভিন্ন এজেন্ডাও আটকে দেওয়ার সুযোগ পাবে রিপাবলিকানরা। রিপাবলিকান আধিপত্য ইউক্রেনের জন্য সহায়তা দেওয়ার মতো বাইডেনের বৈদেশিক নীতিকেও বাধাগ্রস্ত করতে পারে। তবে এসব পদক্ষেপ নিতে হলে প্রতিনিধি পরিষদের সব রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যানকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস বা প্রতিনিধি পরিষদ—দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত কংগ্রেস। যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণয়ন করে কংগ্রেস। এ জন্য দুটি কক্ষ আলাদাভাবে কাজ করে। কোন আইনগুলো অনুমোদনের জন্য সিনেটে উঠবে, তা নির্ধারণ করে নিম্নকক্ষ। প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ বিরোধী রিপাবলিকানদের হাতে গেলেও উচ্চকক্ষ সিনেটের নিয়ন্ত্রণ থাকছে ডেমোক্র্যাটদের হাতেই। ফলে কংগ্রেসের চিরাচরিত ক্ষমতায় একধরনের ভারসাম্য থাকছেই।
রিপাবলিকান পার্টির হাতে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাওয়ায় মেয়াদের বাকি সময়টাতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ থাকায় বিভিন্ন বিল আটকে দেওয়ার সুযোগ পাবে বিরোধী শিবির। ফলে কংগ্রেসে অনেক আইন পাসে বাধার সম্মুখীন হবে বাইডেন প্রশাসন।
তদন্ত কমিটিগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে রিপাবলিকানরা। ফলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলার তদন্ত মাঝপথেই আটকে দিতে পারবে তারা।
এর আগে প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ ছিল ডেমোক্র্যাটদের হাতে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিনিধি পরিষদে দুবার অভিশংসনের প্রস্তাব এনেছিলেন ডেমোক্র্যাটরা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাইডেনের বিরুদ্ধেও এমন পদক্ষেপ নিতে তদন্ত শুরু করতে পারে রিপাবলিকান পার্টি।
প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ছেলে হান্টারের চীন ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে ব্যবসার বিষয়ে নতুন তদন্ত শুরু হতে পারে। এ ছাড়া ফেডারেল সরকার ও সামরিক বাহিনীর তহবিলসহ বিভিন্ন এজেন্ডাও আটকে দেওয়ার সুযোগ পাবে রিপাবলিকানরা। রিপাবলিকান আধিপত্য ইউক্রেনের জন্য সহায়তা দেওয়ার মতো বাইডেনের বৈদেশিক নীতিকেও বাধাগ্রস্ত করতে পারে। তবে এসব পদক্ষেপ নিতে হলে প্রতিনিধি পরিষদের সব রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যানকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস বা প্রতিনিধি পরিষদ—দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত কংগ্রেস। যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণয়ন করে কংগ্রেস। এ জন্য দুটি কক্ষ আলাদাভাবে কাজ করে। কোন আইনগুলো অনুমোদনের জন্য সিনেটে উঠবে, তা নির্ধারণ করে নিম্নকক্ষ। প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ বিরোধী রিপাবলিকানদের হাতে গেলেও উচ্চকক্ষ সিনেটের নিয়ন্ত্রণ থাকছে ডেমোক্র্যাটদের হাতেই। ফলে কংগ্রেসের চিরাচরিত ক্ষমতায় একধরনের ভারসাম্য থাকছেই।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে