অনলাইন ডেস্ক
সার বিশ্বেই জনপ্রিয় টিভি সিরিজ গেম অব থ্রোনসের স্রষ্টা জর্জ আর আর মার্টিনের মতে, ইউক্রেন-সংকটের টারগারিয়ান কায়দায় সমাধান হলো ‘একটি ড্রাগন’। তিনি বলেছেন, রাশিয়া যদি ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তবে তিনি ড্রাগন দিয়ে ক্রেমলিন জ্বালিয়ে দিতেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের ‘দ্য লেট শো উইথ স্টিফেন কোলবার্টে’ গিয়ে আর আর মার্টিন এ মন্তব্য করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জর্জ আর আর মার্টিন তাঁর লিখিত বই ‘দ্য রাইজ অব ড্রাগন: অ্যান ইলাস্ট্রেটেড হিস্ট্রি অব দ্য টারগারিয়ান ডাইন্যাস্টি’র প্রচারণায় সিবিএসের ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি প্রসঙ্গক্রমে বলেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যদি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতেন এবং আমার যদি একটি ড্রাগন থাকত, তবে আমি ক্রেমলিনে উড়ে গিয়ে তা জ্বালিয়ে দিতাম।’
জর্জ আর আর মার্টিন বলেন, ‘আমরা যে বিশ্বে বাস করছি, তার দিকে তাকালে আমরা দেখি যে এখানকার অবস্থা ওয়েস্টেরসের চেয়েও খারাপ।’ তিনি আরও বলেন, ‘৫০ ও ৬০-এর দশকেও প্রচুর ডিস্টোপিয়ান উপন্যাস লেখা হতো এবং এরপর আমরা তা নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করে দেই এবং জম্বি ও দুনিয়ার সম্ভাব্য ধ্বংসলীলার দিকে বেশি মনোযোগ দিয়েছি। কিন্তু হঠাৎ করেই আবারও পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।’
গেম থ্রোনসের লেখক আরও বলেন, ‘পুরোনো আমলের বইগুলোর মধ্যে দেখবেন, সেখানে পারমাণবিক যুদ্ধ হয় পাশাপাশি এমন কিছু ভালো মানুষ থাকেন, যাঁরা সম্মিলিত হয়ে সভ্যতাকে নতুন করে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই সময়টা ভয়াবহ বলেও সেখানে আশাবাদ ছিল।’ এরপর তিনি প্রশ্ন রাখেন—সেই আশাবাদ কি এখনো আছে? জলবায়ু পরিবর্তনের ইতিবাচক সমাধানের বিষয়ে আমরা কি এখনো আশাবাদী? পুতিন পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করলে আমরা কী করব? আমরা কী করতে চাই?’
সার বিশ্বেই জনপ্রিয় টিভি সিরিজ গেম অব থ্রোনসের স্রষ্টা জর্জ আর আর মার্টিনের মতে, ইউক্রেন-সংকটের টারগারিয়ান কায়দায় সমাধান হলো ‘একটি ড্রাগন’। তিনি বলেছেন, রাশিয়া যদি ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তবে তিনি ড্রাগন দিয়ে ক্রেমলিন জ্বালিয়ে দিতেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের ‘দ্য লেট শো উইথ স্টিফেন কোলবার্টে’ গিয়ে আর আর মার্টিন এ মন্তব্য করেছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জর্জ আর আর মার্টিন তাঁর লিখিত বই ‘দ্য রাইজ অব ড্রাগন: অ্যান ইলাস্ট্রেটেড হিস্ট্রি অব দ্য টারগারিয়ান ডাইন্যাস্টি’র প্রচারণায় সিবিএসের ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি প্রসঙ্গক্রমে বলেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যদি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতেন এবং আমার যদি একটি ড্রাগন থাকত, তবে আমি ক্রেমলিনে উড়ে গিয়ে তা জ্বালিয়ে দিতাম।’
জর্জ আর আর মার্টিন বলেন, ‘আমরা যে বিশ্বে বাস করছি, তার দিকে তাকালে আমরা দেখি যে এখানকার অবস্থা ওয়েস্টেরসের চেয়েও খারাপ।’ তিনি আরও বলেন, ‘৫০ ও ৬০-এর দশকেও প্রচুর ডিস্টোপিয়ান উপন্যাস লেখা হতো এবং এরপর আমরা তা নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করে দেই এবং জম্বি ও দুনিয়ার সম্ভাব্য ধ্বংসলীলার দিকে বেশি মনোযোগ দিয়েছি। কিন্তু হঠাৎ করেই আবারও পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।’
গেম থ্রোনসের লেখক আরও বলেন, ‘পুরোনো আমলের বইগুলোর মধ্যে দেখবেন, সেখানে পারমাণবিক যুদ্ধ হয় পাশাপাশি এমন কিছু ভালো মানুষ থাকেন, যাঁরা সম্মিলিত হয়ে সভ্যতাকে নতুন করে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই সময়টা ভয়াবহ বলেও সেখানে আশাবাদ ছিল।’ এরপর তিনি প্রশ্ন রাখেন—সেই আশাবাদ কি এখনো আছে? জলবায়ু পরিবর্তনের ইতিবাচক সমাধানের বিষয়ে আমরা কি এখনো আশাবাদী? পুতিন পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করলে আমরা কী করব? আমরা কী করতে চাই?’
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
১ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
২ ঘণ্টা আগে