অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলের চলমান হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যেই পুলিশের নিপীড়নের শিকার হয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা। গ্রেপ্তার হয়েছেন শত শত বিক্ষোভকারী।
আর এসবের শুরু গত ১৭ এপ্রিল ভোরবেলা। শিক্ষার্থীদের ছোট একটি দল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁবু ফেলে গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং তাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে এই গণহত্যায় সমর্থনকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে সকল ব্যবসায়িক লেনদেন বন্ধ করার আহ্বান জানায়।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট মিনোশে শফিককে ক্যাপিটল হিলে ডেকে জিজ্ঞেস করা হয় যে, কীভাবে তিনি এ পরিস্থিতি সামলাবেন। সেদিন প্রায় চার ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তার নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে বলেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের এই বার্তা দেওয়া হয়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি লঙ্ঘনের পরিণতি তাদের ভোগ করতে হবে।
পরদিন বিকেলে মিনোশে শফিকের নেওয়া একটি সিদ্ধান্তই যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবাদের আগুন জ্বালিয়ে দেয়। বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা অননুমোদিত শিবির স্থাপন করেছে, তারা চলে যাওয়ার ব্যাপারে নির্দেশ মানেনি এবং তারা তাদের অনেক সহকর্মীর জন্য একটি হয়রানিমূলক এবং ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করেছিল—এসব কথা বলে মিনোশে শফিক ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকেন।
দ্রুত সময়ের মধ্যেই নিউইয়র্ক পুলিশের কর্মকর্তারা দাঙ্গা দমনকারী সাজে সজ্জিত হয়ে পৌঁছায় কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্লাস্টিকের হাতকড়া পরিয়ে ১০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এই গণগ্রেপ্তারের তাৎপর্য এ জন্যই বেশি যে, পাঁচ দশকেরও বেশি আগে ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদের পর কলাম্বিয়ার ক্যাম্পাসে এটিই ছিল প্রথমবারের মতো গণগ্রেপ্তারের ঘটনা।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট শিক্ষার্থী রাশিদা মুস্তাফা বলেন, ‘এটি আমাদের সবার জন্যই ছিল একটি ধাক্কা। আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। কিন্তু আমি যেন করণীয় সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলাম।’
তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন, মাত্র কয়েক মিটার দূরে একটি ভিন্ন লনে আরেকটি প্রতিবাদ শিবির স্থাপন করা হয়। এটি ছিল আগের দিনের চেয়েও অনেক বড়। অল্পসংখ্যক তাঁবু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পরিণত হলো প্রতিবাদকারীদের বড়সড় ঘাঁটিতে। অনুদানের খাবার বিতরণ করা হলো বুফের মতো করে। ছিল লাইভ পারফরম্যান্স এবং প্রধান ফটকে অনুপ্রবেশকারীদের নজরদারিতে রাখতে মোতায়েন ছিল নিরাপত্তা দল।
একদিন পরে, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্বে মাত্র ৭০ মাইল (১১২ কিলোমিটার) দূরে আরেকটি অভিজাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কানেকটিকাটের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হয় আরেকটি প্রতিবাদ শিবির। এর ধারাবাহিকতায় এ সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে সারা দেশে কয়েক ডজন ক্যাম্পাসে চলছে বিক্ষোভ। কলাম্বিয়ার শিক্ষার্থীরা প্রকারান্তরে গড়ে তুলেছিল একটি জাতীয় প্রতিবাদ আন্দোলন।
মধ্যপ্রাচ্যে কী ঘটছে তা নিয়ে জ্বালাময়ী বিতর্কে আগে থেকেই উত্তপ্ত ছিল বিভিন্ন ক্যাম্পাস। তার মধ্যেই ইসরায়েল কীভাবে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে তা নিয়ে ছাত্রদের ক্ষোভ মিশ্রিত প্রশ্নের সামনে খাবি খাচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা।
গত ২২ এপ্রিল ভোরে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে পুলিশ। তখন তাঁবুতে ঘুমিয়ে ছিল বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা। পুলিশের নির্দেশ মতো সরে যেতে তারা অস্বীকৃতি জানালে গ্রেপ্তার হন প্রায় ৫০ জন বিক্ষোভকারী। এ প্রসঙ্গে ইয়েলের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী চিসাতো কিমুরা বিবিসিকে বলেন, ‘তারা (পুলিশ) কোনো সতর্কবার্তা না দিয়ে দ্রুত চলে এসেছিল। আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছিলাম। ক্যাম্পাসে পুলিশকে ঢুকতে দেখে তাই প্রচণ্ড বিরক্ত হয়েছিল সবাই।’
গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় চলছে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন। নির্বিচার এই গণহত্যায় এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি—যার মাঝে নারী ও শিশুই বেশি। ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে সারা বিশ্বেই হচ্ছে বিক্ষোভ। তবে গত ছয় মাসের মধ্যে শেষ ১০ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রে দেখা গেছে সবচেয়ে তীব্র এবং ব্যাপক বিক্ষোভ। প্রথমে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়য়ে পুলিশ কর্তৃক শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার, তারপর এই ক্ষোভের আগুন দাবানল হয়ে ছড়িয়েছে সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। সেখানেও ঘটেছে সংঘর্ষ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা।
অস্টিনের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে রাষ্ট্রীয় পুলিশ সদস্যরা গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের লন দখল করা শত শত শিক্ষার্থীর বিক্ষোভ কর্মসূচি থামিয়েছে। আটলান্টার এমোরি ইউনিভার্সিটিতে একজন নারী অধ্যাপককে একজন পুলিশ কর্মকর্তা মাটিতে ফেলে হাতকড়া পরিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার তাকে হাতকড়া পরানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
বোস্টনের এমারসন কলেজ, ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার (ইউএসসি) বিক্ষোভকারীদেরও ধরেছে পুলিশ। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি, বার্নার্ড কলেজ, ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি, চ্যাপেল হিলের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা, ভার্জিনিয়া টেকের ক্যাম্পাসেও ঘটেছে প্রতিবাদ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা।
ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো ডেনভার, কমিউনিটি কলেজ অব ডেনভার এবং মেট্রোপলিটন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ডেনভারের যৌথ ক্যাম্পাস থেকে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজনকারী প্রায় ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ৪০ জনকেই গতকাল শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলের চলমান হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যেই পুলিশের নিপীড়নের শিকার হয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা। গ্রেপ্তার হয়েছেন শত শত বিক্ষোভকারী।
আর এসবের শুরু গত ১৭ এপ্রিল ভোরবেলা। শিক্ষার্থীদের ছোট একটি দল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁবু ফেলে গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং তাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে এই গণহত্যায় সমর্থনকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে সকল ব্যবসায়িক লেনদেন বন্ধ করার আহ্বান জানায়।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট মিনোশে শফিককে ক্যাপিটল হিলে ডেকে জিজ্ঞেস করা হয় যে, কীভাবে তিনি এ পরিস্থিতি সামলাবেন। সেদিন প্রায় চার ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তার নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে বলেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের এই বার্তা দেওয়া হয়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি লঙ্ঘনের পরিণতি তাদের ভোগ করতে হবে।
পরদিন বিকেলে মিনোশে শফিকের নেওয়া একটি সিদ্ধান্তই যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতিবাদের আগুন জ্বালিয়ে দেয়। বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা অননুমোদিত শিবির স্থাপন করেছে, তারা চলে যাওয়ার ব্যাপারে নির্দেশ মানেনি এবং তারা তাদের অনেক সহকর্মীর জন্য একটি হয়রানিমূলক এবং ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করেছিল—এসব কথা বলে মিনোশে শফিক ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকেন।
দ্রুত সময়ের মধ্যেই নিউইয়র্ক পুলিশের কর্মকর্তারা দাঙ্গা দমনকারী সাজে সজ্জিত হয়ে পৌঁছায় কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্লাস্টিকের হাতকড়া পরিয়ে ১০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এই গণগ্রেপ্তারের তাৎপর্য এ জন্যই বেশি যে, পাঁচ দশকেরও বেশি আগে ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদের পর কলাম্বিয়ার ক্যাম্পাসে এটিই ছিল প্রথমবারের মতো গণগ্রেপ্তারের ঘটনা।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট শিক্ষার্থী রাশিদা মুস্তাফা বলেন, ‘এটি আমাদের সবার জন্যই ছিল একটি ধাক্কা। আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। কিন্তু আমি যেন করণীয় সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলাম।’
তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন, মাত্র কয়েক মিটার দূরে একটি ভিন্ন লনে আরেকটি প্রতিবাদ শিবির স্থাপন করা হয়। এটি ছিল আগের দিনের চেয়েও অনেক বড়। অল্পসংখ্যক তাঁবু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পরিণত হলো প্রতিবাদকারীদের বড়সড় ঘাঁটিতে। অনুদানের খাবার বিতরণ করা হলো বুফের মতো করে। ছিল লাইভ পারফরম্যান্স এবং প্রধান ফটকে অনুপ্রবেশকারীদের নজরদারিতে রাখতে মোতায়েন ছিল নিরাপত্তা দল।
একদিন পরে, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্বে মাত্র ৭০ মাইল (১১২ কিলোমিটার) দূরে আরেকটি অভিজাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কানেকটিকাটের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হয় আরেকটি প্রতিবাদ শিবির। এর ধারাবাহিকতায় এ সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে সারা দেশে কয়েক ডজন ক্যাম্পাসে চলছে বিক্ষোভ। কলাম্বিয়ার শিক্ষার্থীরা প্রকারান্তরে গড়ে তুলেছিল একটি জাতীয় প্রতিবাদ আন্দোলন।
মধ্যপ্রাচ্যে কী ঘটছে তা নিয়ে জ্বালাময়ী বিতর্কে আগে থেকেই উত্তপ্ত ছিল বিভিন্ন ক্যাম্পাস। তার মধ্যেই ইসরায়েল কীভাবে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে তা নিয়ে ছাত্রদের ক্ষোভ মিশ্রিত প্রশ্নের সামনে খাবি খাচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা।
গত ২২ এপ্রিল ভোরে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে পুলিশ। তখন তাঁবুতে ঘুমিয়ে ছিল বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা। পুলিশের নির্দেশ মতো সরে যেতে তারা অস্বীকৃতি জানালে গ্রেপ্তার হন প্রায় ৫০ জন বিক্ষোভকারী। এ প্রসঙ্গে ইয়েলের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী চিসাতো কিমুরা বিবিসিকে বলেন, ‘তারা (পুলিশ) কোনো সতর্কবার্তা না দিয়ে দ্রুত চলে এসেছিল। আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছিলাম। ক্যাম্পাসে পুলিশকে ঢুকতে দেখে তাই প্রচণ্ড বিরক্ত হয়েছিল সবাই।’
গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় চলছে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন। নির্বিচার এই গণহত্যায় এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি—যার মাঝে নারী ও শিশুই বেশি। ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে সারা বিশ্বেই হচ্ছে বিক্ষোভ। তবে গত ছয় মাসের মধ্যে শেষ ১০ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রে দেখা গেছে সবচেয়ে তীব্র এবং ব্যাপক বিক্ষোভ। প্রথমে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়য়ে পুলিশ কর্তৃক শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার, তারপর এই ক্ষোভের আগুন দাবানল হয়ে ছড়িয়েছে সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। সেখানেও ঘটেছে সংঘর্ষ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা।
অস্টিনের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে রাষ্ট্রীয় পুলিশ সদস্যরা গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের লন দখল করা শত শত শিক্ষার্থীর বিক্ষোভ কর্মসূচি থামিয়েছে। আটলান্টার এমোরি ইউনিভার্সিটিতে একজন নারী অধ্যাপককে একজন পুলিশ কর্মকর্তা মাটিতে ফেলে হাতকড়া পরিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার তাকে হাতকড়া পরানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
বোস্টনের এমারসন কলেজ, ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার (ইউএসসি) বিক্ষোভকারীদেরও ধরেছে পুলিশ। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি, বার্নার্ড কলেজ, ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি, চ্যাপেল হিলের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা, ভার্জিনিয়া টেকের ক্যাম্পাসেও ঘটেছে প্রতিবাদ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা।
ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো ডেনভার, কমিউনিটি কলেজ অব ডেনভার এবং মেট্রোপলিটন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ডেনভারের যৌথ ক্যাম্পাস থেকে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজনকারী প্রায় ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ৪০ জনকেই গতকাল শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩৭ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে