অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করতে হবে। অর্থাৎ তার আগেই সরকার গঠন করতে হবে। এই অবস্থায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকদের আশা ফিকে করে দিয়ে সরকার গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নওয়াজ শরিফের মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান পিপলস পার্টি ও নওয়াজের দলের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে জোট সরকার গঠনে আলোচনা শুরু হয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে আজ সোমবার ইসলামাবাদে জরুরি বৈঠক ডেকেছে পিপিপি। সেখানেই জোট গঠনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
পিপিপির একটি সূত্র জানিয়েছে, এর আগের জোট সরকারের মতো নওয়াজের দল এবারও প্রধানমন্ত্রীর পদটি নিজেদের কাছে রাখতে চায়। বিনিময়ে পিপিপিকে দেশটির প্রেসিডেন্ট, জাতীয় পরিষদের স্পিকার ও সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। বিষয়টি নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি পিপিপি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পিপিপি হয়তো এই শর্তেই রাজি হয়ে যাবে।
এদিকে, জোটে মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বা এমএনএ এর সদস্য সংখ্যা বাড়াতে তোড়জোড় চালিয়ে যাচ্ছে নওয়াজ শরিফের দল। পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের প্রধান চৌধুরী সুজায়েতের সঙ্গে আজ ইসলামাবাদে বৈঠক করবেন নওয়াজ শরিফ। ধারণা করা হচ্ছে, এবার দুই মুসলিম লীগই একই জোটে থাকবে। উল্লেখ্য, পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের দখলে আছে জাতীয় পরিষদের ৩টি আসন।
এর বাইরে, স্বতন্ত্র ৬ জন প্রার্থী আনুষ্ঠানিকভাবে নওয়াজের দলে যোগ দিয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন আবার ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সমর্থনে নির্বাচিত এমএনএ। পিটিআই-সমর্থিত ওই এমএনএ হলেন—ওয়াসিম কাদের। নওয়াজের সঙ্গে ভেড়া বাকি পাঁচ এমএনএ হলেন—রাজা খুররম নওয়াজ, ব্যারিস্টার আকিল, পির জহুর হোসাইন কুরেশি, সর্দার শমসের মাজারি এবং ব্যারিস্টার মিয়া খান বুগতি।
এই ৬ জন এমএনএ পিএমএল-এনে যোগ দেওয়ায় দলটির এমএনএ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮১ তে। আবার দলটি যদি পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের সঙ্গে জোট বাঁধে সে ক্ষেত্রে এমএনএ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৮৪ তে। এর সঙ্গে পিপিপির ৫৪টি আসন যুক্ত হলে জোটের মোট আসনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১৩৮ টিতে। যার অর্থ হলো সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসনের চেয়েও ৪টি আসন বেশি থাকবে এই জোটের কাছে।
অপরদিকে, দলীয় ব্যানারে নির্বাচন না করায় পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে সংরক্ষিত আসন লাভের ক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এই বিষয়টি এড়াতেই অন্য দলকে সমর্থন বা সাময়িকভাবে অন্য কোনো দলের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা।
গতকাল রোববার পিটিআই প্রধান ব্যারিস্টার গহার আলী খান পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছে। পিটিআইয়ের এই নেতা জানিয়েছেন, তাঁর দল সম্ভাব্য সবগুলো উপায় বা সুযোগ খতিয়ে দেখছেন। তবে পিটিআই নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) বা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে জোট বাঁধবে না।
এ বিষয়ে গহার আলী খান বলেন, ‘আমরা তাদের উভয়ের সঙ্গেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। তাদের সঙ্গে সরকার গঠনের জন্য কোনো আলোচনা হবে না। (তাদের নিয়ে) সরকার গঠন করার চেয়ে বিরোধী দলে বসা ভালো। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের (সরকার গঠনের মতো) সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে।’
গহার আলী খান এ সময় জোর দিয়ে বলেন, জাতীয় পরিষদে যদি তাদের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা গ্রহণ না করা হয় তবে পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গঠন করবে। তবে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে পিটিআই দলীয় ব্যানারে নির্বাচন করতে না পারায় সংখ্যানুপাতে সংরক্ষিত আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে বিপদ হতে পারে। আর এই আসনগুলো না পেলে পিটিআইয়ের জন্য সরকার গঠন করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।
এ ক্ষেত্রে পিটিআই অন্য কোনো দলকে সমর্থন দিয়ে অথবা দলটির নির্বাচিত এমএনএ-রা অন্য কোনো দলে যোগ দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের চেষ্টা চালাতে পারে। এ ক্ষেত্রে পিটিআইয়ের জন্য একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামী। খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক পরিষদে দলটির ৩ জন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই দুটি দলের আগেও জোট বেঁধে কাজ করার ইতিহাস আছে।
পিটিআইয়ের জন্য অপর বিকল্প হতে পারে মজলিশ-ই-ওয়াহাদাতুল মুসলেমিন। এ সময় এই দলটি পিটিআইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে রাজনীতি করেছে। পরে অবশ্য ইমরান খানের সঙ্গ ছেড়ে দেয় দলটি।
কিন্তু নওয়াজ ও বিলাওয়ালের দলের সঙ্গে স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ছোট দল যোগ দেওয়ায় ইমরান খানের সমর্থকদের পক্ষে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিশ্চিত করা কঠিনই হয়ে যাবে এক প্রকার। এই বিবেচনায় বলাই যায় যে, সরকার গঠনে ইমরান খানের সমর্থিত এমএনএদের সম্ভাবনা ফিকেই।
পাকিস্তানে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করতে হবে। অর্থাৎ তার আগেই সরকার গঠন করতে হবে। এই অবস্থায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকদের আশা ফিকে করে দিয়ে সরকার গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নওয়াজ শরিফের মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান পিপলস পার্টি ও নওয়াজের দলের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে জোট সরকার গঠনে আলোচনা শুরু হয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে আজ সোমবার ইসলামাবাদে জরুরি বৈঠক ডেকেছে পিপিপি। সেখানেই জোট গঠনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
পিপিপির একটি সূত্র জানিয়েছে, এর আগের জোট সরকারের মতো নওয়াজের দল এবারও প্রধানমন্ত্রীর পদটি নিজেদের কাছে রাখতে চায়। বিনিময়ে পিপিপিকে দেশটির প্রেসিডেন্ট, জাতীয় পরিষদের স্পিকার ও সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। বিষয়টি নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি পিপিপি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পিপিপি হয়তো এই শর্তেই রাজি হয়ে যাবে।
এদিকে, জোটে মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বা এমএনএ এর সদস্য সংখ্যা বাড়াতে তোড়জোড় চালিয়ে যাচ্ছে নওয়াজ শরিফের দল। পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের প্রধান চৌধুরী সুজায়েতের সঙ্গে আজ ইসলামাবাদে বৈঠক করবেন নওয়াজ শরিফ। ধারণা করা হচ্ছে, এবার দুই মুসলিম লীগই একই জোটে থাকবে। উল্লেখ্য, পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের দখলে আছে জাতীয় পরিষদের ৩টি আসন।
এর বাইরে, স্বতন্ত্র ৬ জন প্রার্থী আনুষ্ঠানিকভাবে নওয়াজের দলে যোগ দিয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন আবার ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সমর্থনে নির্বাচিত এমএনএ। পিটিআই-সমর্থিত ওই এমএনএ হলেন—ওয়াসিম কাদের। নওয়াজের সঙ্গে ভেড়া বাকি পাঁচ এমএনএ হলেন—রাজা খুররম নওয়াজ, ব্যারিস্টার আকিল, পির জহুর হোসাইন কুরেশি, সর্দার শমসের মাজারি এবং ব্যারিস্টার মিয়া খান বুগতি।
এই ৬ জন এমএনএ পিএমএল-এনে যোগ দেওয়ায় দলটির এমএনএ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮১ তে। আবার দলটি যদি পাকিস্তান মুসলিম লীগ-কায়েদে আজমের সঙ্গে জোট বাঁধে সে ক্ষেত্রে এমএনএ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৮৪ তে। এর সঙ্গে পিপিপির ৫৪টি আসন যুক্ত হলে জোটের মোট আসনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১৩৮ টিতে। যার অর্থ হলো সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসনের চেয়েও ৪টি আসন বেশি থাকবে এই জোটের কাছে।
অপরদিকে, দলীয় ব্যানারে নির্বাচন না করায় পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে সংরক্ষিত আসন লাভের ক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এই বিষয়টি এড়াতেই অন্য দলকে সমর্থন বা সাময়িকভাবে অন্য কোনো দলের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা।
গতকাল রোববার পিটিআই প্রধান ব্যারিস্টার গহার আলী খান পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছে। পিটিআইয়ের এই নেতা জানিয়েছেন, তাঁর দল সম্ভাব্য সবগুলো উপায় বা সুযোগ খতিয়ে দেখছেন। তবে পিটিআই নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) বা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে জোট বাঁধবে না।
এ বিষয়ে গহার আলী খান বলেন, ‘আমরা তাদের উভয়ের সঙ্গেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। তাদের সঙ্গে সরকার গঠনের জন্য কোনো আলোচনা হবে না। (তাদের নিয়ে) সরকার গঠন করার চেয়ে বিরোধী দলে বসা ভালো। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের (সরকার গঠনের মতো) সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে।’
গহার আলী খান এ সময় জোর দিয়ে বলেন, জাতীয় পরিষদে যদি তাদের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা গ্রহণ না করা হয় তবে পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গঠন করবে। তবে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে পিটিআই দলীয় ব্যানারে নির্বাচন করতে না পারায় সংখ্যানুপাতে সংরক্ষিত আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে বিপদ হতে পারে। আর এই আসনগুলো না পেলে পিটিআইয়ের জন্য সরকার গঠন করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।
এ ক্ষেত্রে পিটিআই অন্য কোনো দলকে সমর্থন দিয়ে অথবা দলটির নির্বাচিত এমএনএ-রা অন্য কোনো দলে যোগ দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের চেষ্টা চালাতে পারে। এ ক্ষেত্রে পিটিআইয়ের জন্য একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামী। খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক পরিষদে দলটির ৩ জন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই দুটি দলের আগেও জোট বেঁধে কাজ করার ইতিহাস আছে।
পিটিআইয়ের জন্য অপর বিকল্প হতে পারে মজলিশ-ই-ওয়াহাদাতুল মুসলেমিন। এ সময় এই দলটি পিটিআইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে রাজনীতি করেছে। পরে অবশ্য ইমরান খানের সঙ্গ ছেড়ে দেয় দলটি।
কিন্তু নওয়াজ ও বিলাওয়ালের দলের সঙ্গে স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ছোট দল যোগ দেওয়ায় ইমরান খানের সমর্থকদের পক্ষে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিশ্চিত করা কঠিনই হয়ে যাবে এক প্রকার। এই বিবেচনায় বলাই যায় যে, সরকার গঠনে ইমরান খানের সমর্থিত এমএনএদের সম্ভাবনা ফিকেই।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১৮ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে