অনলাইন ডেস্ক
শেষ বল পর্যন্ত খেলার ঘোষণা দিয়েও প্রধানমন্ত্রিত্ব রক্ষা করতে পারেননি ইমরান খান। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অনাস্থা প্রস্তাবের ভোটাভুটিতে হেরে গেছেন তিনি। এমন পরিস্থিতিতে দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চলছে আলোচনা। ইতিমধ্যে গত ৪ এপ্রিল বিরোধীরা পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শাহবাজ শরিফের নাম ঘোষণা করেছেন। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা ও পাকিস্তান মুসলিম লিগের (নওয়াজ) সভাপতি।
গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনীত অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটির পর জাতীয় পরিষদে বক্তব্য দিয়েছেন শাহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিশোধ নেব না। কিংবা প্রতিহিংসার রাজনীতি করব না। আমরা অতীত ভুলে যেতে চাই এবং সামনে এগিয়ে যেতে চাই।’
গত রাতের ভোটাভুটিতে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর শাহবাজ শরিফ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে বিরোধীদলীয় জোট থেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়েছেন। এরপর থেকে তাঁকে নিয়ে আলোচনা আরও জোরদার হয়েছে—কে এই শাহবাজ শরিফ?
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খুব একটা পরিচিত না হলেও সম্প্রতি সারা বিশ্বে বেশ আলোচিত হয়ে উঠেছেন শাহবাজ শরিফ। তাঁর অন্যতম পরিচয়, তিনি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই। একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে তাঁর ব্যাপক সুনাম রয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি তিনবার দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া দল পরিচালনারও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। দুর্নীতির মামলায় নওয়াজ শরিফ দোষী সাব্যস্ত হয়ে লন্ডনে চলে গেলে তাঁর দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) পরিচালনার দায়িত্ব পান শাহবাজ শরিফ।
জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ক্ষমতায় এলে ১৯৯৯ সালে কারারুদ্ধ হোন তিনি। এর পরের বছরই তাঁকে সৌদি আরবে নির্বাসনে পাঠানো হয়। ২০০০ সাল থেকে তিনি সৌদি আরবে থাকতে শুরু করেন। এরপর পাকিস্তানের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে ২০০৭ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। ২০০৮ সালে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়লাভ করেন এবং পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে মামলা হয়েছে শাহবাজ শরিফের বিরুদ্ধে। তবে সেসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতে প্রমাণিত হয়নি।
পাকিস্তানের বিশ্লেষকেরা মনে করেন, শাহবাজ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে তাঁকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ চরম সংকটে থাকা পাকিস্তানের অর্থনীতি সামাল দেওয়া।
শাহবাজ শরিফের পুরো নাম মিয়া মোহাম্মদ শাহবাজ শরিফ। ১৯৫১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি লাহোরে জন্মগ্রহণ করেন। শাহবাজ লাহোরের সরকারি কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু দিকে তিনি পারিবারিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ইত্তেফাক গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে ১৯৮৫ সালে লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হয়েছিলেন শাহবাজ শরিফ।
শেষ বল পর্যন্ত খেলার ঘোষণা দিয়েও প্রধানমন্ত্রিত্ব রক্ষা করতে পারেননি ইমরান খান। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অনাস্থা প্রস্তাবের ভোটাভুটিতে হেরে গেছেন তিনি। এমন পরিস্থিতিতে দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চলছে আলোচনা। ইতিমধ্যে গত ৪ এপ্রিল বিরোধীরা পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শাহবাজ শরিফের নাম ঘোষণা করেছেন। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা ও পাকিস্তান মুসলিম লিগের (নওয়াজ) সভাপতি।
গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনীত অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটির পর জাতীয় পরিষদে বক্তব্য দিয়েছেন শাহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিশোধ নেব না। কিংবা প্রতিহিংসার রাজনীতি করব না। আমরা অতীত ভুলে যেতে চাই এবং সামনে এগিয়ে যেতে চাই।’
গত রাতের ভোটাভুটিতে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর পর শাহবাজ শরিফ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে বিরোধীদলীয় জোট থেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়েছেন। এরপর থেকে তাঁকে নিয়ে আলোচনা আরও জোরদার হয়েছে—কে এই শাহবাজ শরিফ?
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খুব একটা পরিচিত না হলেও সম্প্রতি সারা বিশ্বে বেশ আলোচিত হয়ে উঠেছেন শাহবাজ শরিফ। তাঁর অন্যতম পরিচয়, তিনি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই। একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে তাঁর ব্যাপক সুনাম রয়েছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি তিনবার দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া দল পরিচালনারও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। দুর্নীতির মামলায় নওয়াজ শরিফ দোষী সাব্যস্ত হয়ে লন্ডনে চলে গেলে তাঁর দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) পরিচালনার দায়িত্ব পান শাহবাজ শরিফ।
জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ক্ষমতায় এলে ১৯৯৯ সালে কারারুদ্ধ হোন তিনি। এর পরের বছরই তাঁকে সৌদি আরবে নির্বাসনে পাঠানো হয়। ২০০০ সাল থেকে তিনি সৌদি আরবে থাকতে শুরু করেন। এরপর পাকিস্তানের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে ২০০৭ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। ২০০৮ সালে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়লাভ করেন এবং পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে মামলা হয়েছে শাহবাজ শরিফের বিরুদ্ধে। তবে সেসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতে প্রমাণিত হয়নি।
পাকিস্তানের বিশ্লেষকেরা মনে করেন, শাহবাজ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে তাঁকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ চরম সংকটে থাকা পাকিস্তানের অর্থনীতি সামাল দেওয়া।
শাহবাজ শরিফের পুরো নাম মিয়া মোহাম্মদ শাহবাজ শরিফ। ১৯৫১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি লাহোরে জন্মগ্রহণ করেন। শাহবাজ লাহোরের সরকারি কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু দিকে তিনি পারিবারিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ইত্তেফাক গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে ১৯৮৫ সালে লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হয়েছিলেন শাহবাজ শরিফ।
গত আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এখনো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অস্থির অবস্থায় রয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন। সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া। এর প্রভাবে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতে নেমেছে
২ ঘণ্টা আগেওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৮ ঘণ্টা আগে