অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর এক সপ্তাহেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। সরকার গঠনের উদ্দেশ্যে এরই মধ্যে জোট বাঁধার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। কিন্তু দুই দলের মধ্যে চাওয়া-পাওয়ার বিষয়টি সমাধান না হওয়ায় এখনো সরকার গঠনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতার বিভাজনের ক্ষেত্রে চাওয়া-পাওয়া নিয়ে বিরোধ আছে পিপিপি ও পিএমএল-এনের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি দল দুটি। তবে উভয় পক্ষই দাবি করেছে, এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুই দলই বৈঠকে বসেছিল ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে। কিন্তু সেই বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে। আগামীকাল সোমবার এ বিষয়ে দুই দলের মধ্যে আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তবে গতকালের বৈঠকের পর নওয়াজ শরিফের দলের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই বিষয়ে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে’। বিবৃতিতে একটি ‘শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের’ প্রতিও গুরুত্বারোপ করা হয়।
বিভিন্ন সূত্রের বরাতে জানা গেছে, পিপিপি সরকার গঠন ও নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফের দলকে সমর্থন দেবে। তবে শর্ত হলো, এর বিনিময়ে দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্টসহ বেশ কয়েকটি সাংবিধানিক পদ তাঁরা নেবে। এমনকি পিপিপি এটাও জানিয়েছে, তারা পিএমএল-এনকে সমর্থন করা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় কোনো মন্ত্রীর পদ নেবে না।
তবে নওয়াজ শরিফের দল চায়, পিপিপি মন্ত্রিত্বের বিষয়টি নিয়ে তাদের সুর নরম করুক এবং সাংবিধানিক পদের বিষয়ে কিছু ছাড় দিক। কিন্তু এই বিষয়ে পিপিপি অনড়। পিপিপির এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, দেশের প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়াও পিপিপি জাতীয় পরিষদ ও সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ চায়।
পিপিপি কেন এমন অনড় অবস্থান নিয়েছে—এ বিষয়ে ওই নেতা বলেন, পিপিপি হাউসের উভয় কক্ষেই সাংবিধানিক পদ দুটি চায়। কারণ, পিপিপি মনে করে—পিএমএল-এন পার্লামেন্টে তাদের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারবে না।
পিপিপির ওই নেতার দাবি, অর্থপূর্ণ আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে পিএমএল-এনের অতীত রেকর্ড ভালো ছিল না। শাহবাজ শরিফের নেতৃত্বাধীন বিগত পিডিএম জোট সরকারের সময়ও পিএমএল-এন জোটের অংশীদারদের আলোচনা ছাড়াই পার্লামেন্টে বেশ কয়েকটি আইন প্রবর্তন করেছিল।
নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর এক সপ্তাহেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। সরকার গঠনের উদ্দেশ্যে এরই মধ্যে জোট বাঁধার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। কিন্তু দুই দলের মধ্যে চাওয়া-পাওয়ার বিষয়টি সমাধান না হওয়ায় এখনো সরকার গঠনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতার বিভাজনের ক্ষেত্রে চাওয়া-পাওয়া নিয়ে বিরোধ আছে পিপিপি ও পিএমএল-এনের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি দল দুটি। তবে উভয় পক্ষই দাবি করেছে, এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুই দলই বৈঠকে বসেছিল ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে। কিন্তু সেই বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে। আগামীকাল সোমবার এ বিষয়ে দুই দলের মধ্যে আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তবে গতকালের বৈঠকের পর নওয়াজ শরিফের দলের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই বিষয়ে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে’। বিবৃতিতে একটি ‘শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের’ প্রতিও গুরুত্বারোপ করা হয়।
বিভিন্ন সূত্রের বরাতে জানা গেছে, পিপিপি সরকার গঠন ও নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে নওয়াজ শরিফের দলকে সমর্থন দেবে। তবে শর্ত হলো, এর বিনিময়ে দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্টসহ বেশ কয়েকটি সাংবিধানিক পদ তাঁরা নেবে। এমনকি পিপিপি এটাও জানিয়েছে, তারা পিএমএল-এনকে সমর্থন করা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় কোনো মন্ত্রীর পদ নেবে না।
তবে নওয়াজ শরিফের দল চায়, পিপিপি মন্ত্রিত্বের বিষয়টি নিয়ে তাদের সুর নরম করুক এবং সাংবিধানিক পদের বিষয়ে কিছু ছাড় দিক। কিন্তু এই বিষয়ে পিপিপি অনড়। পিপিপির এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, দেশের প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়াও পিপিপি জাতীয় পরিষদ ও সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ চায়।
পিপিপি কেন এমন অনড় অবস্থান নিয়েছে—এ বিষয়ে ওই নেতা বলেন, পিপিপি হাউসের উভয় কক্ষেই সাংবিধানিক পদ দুটি চায়। কারণ, পিপিপি মনে করে—পিএমএল-এন পার্লামেন্টে তাদের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারবে না।
পিপিপির ওই নেতার দাবি, অর্থপূর্ণ আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে পিএমএল-এনের অতীত রেকর্ড ভালো ছিল না। শাহবাজ শরিফের নেতৃত্বাধীন বিগত পিডিএম জোট সরকারের সময়ও পিএমএল-এন জোটের অংশীদারদের আলোচনা ছাড়াই পার্লামেন্টে বেশ কয়েকটি আইন প্রবর্তন করেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১৭ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে