অনলাইন ডেস্ক
মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন দিন আগেই জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করে ক্ষমতা ছেড়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশে সায় দিয়ে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মন্ত্রিপরিষদও ভেঙে যায়। এ অবস্থায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সামনে এসেছে, তা হলো—কে হতে যাচ্ছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী।
পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টিসহ (পিপিপি) আরও বেশ কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (পিডিএম) জোটের সরকার মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন দিন আগেই ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দিয়েছে। ১২ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার কথা থাকলেও ৯ আগস্ট ভেঙে দেওয়ার উদ্দেশ্য হলো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুসারে ৬০ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে নির্বাচন কমিশনকে সুযোগ দেওয়া। নিয়মানুযায়ী জাতীয় পরিষদ যদি তার মেয়াদ পূর্ণ করে, তবে ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু মেয়াদ পূর্ণ না করলে সেই সময় বেড়ে গিয়ে দাঁড়াবে ৯০ দিনে।
এর আগে যখন শাহবাজ শরিফ ঘোষণা দেন যে, তিনি ৯ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করবেন, তখন থেকেই আলোচনা শুরু হয়—কে হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। তবে গত মঙ্গলবার শাহবাজ শরিফ জানান, তাঁরা তত্ত্বাবধায়কের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এখনো কারও নাম ঠিক করেননি। তবে এ বিষয়ে জোটসঙ্গী এবং পিএমএল-এনের প্রধান নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
পাকিস্তানের সংবিধান অনুসারে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ এবং জাতীয় পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা রাজা রিয়াজের আলোচনার মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়কের প্রধানমন্ত্রী বাছাই করার কথা রয়েছে। তবে তাঁরা এখনো এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেননি।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাঁরা আলোচনা না করলেও বেশ কয়েকজনের নামই পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সামনে এসেছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সর্বশেষ সরকারের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার। তবে ইসহাক নিজে এবং তাঁর দল পাকিস্তান পিএমএল-এন বিষয়টি নিয়ে খুব একটা আগ্রহ দেখায়নি।
সাবেক সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সাবেক অর্থমন্ত্রী হাফিজ শেখের নাম প্রস্তাব করেছিলেন। হাফিজ শেখ ইমরান খানের সরকারের সময় অর্থমন্ত্রী ছিলেন এবং তার আগে তিনি পিপিপি সরকারের সময়ও অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
এই দুজনের বাইরে পিএমএল-এনের আইনপ্রণেতা শহীদ খাকান আব্বাসি এবং পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর মাখদুম আহমেদ মেহমুদের নামও রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। এ ছড়া পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব এবং ওয়াশিংটনে পাকিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রদূত জলিল আব্বাস জিলানীর নামও উঠে এসেছে।
মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন দিন আগেই জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করে ক্ষমতা ছেড়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশে সায় দিয়ে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মন্ত্রিপরিষদও ভেঙে যায়। এ অবস্থায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সামনে এসেছে, তা হলো—কে হতে যাচ্ছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী।
পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টিসহ (পিপিপি) আরও বেশ কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (পিডিএম) জোটের সরকার মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন দিন আগেই ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দিয়েছে। ১২ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার কথা থাকলেও ৯ আগস্ট ভেঙে দেওয়ার উদ্দেশ্য হলো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুসারে ৬০ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে নির্বাচন কমিশনকে সুযোগ দেওয়া। নিয়মানুযায়ী জাতীয় পরিষদ যদি তার মেয়াদ পূর্ণ করে, তবে ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু মেয়াদ পূর্ণ না করলে সেই সময় বেড়ে গিয়ে দাঁড়াবে ৯০ দিনে।
এর আগে যখন শাহবাজ শরিফ ঘোষণা দেন যে, তিনি ৯ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করবেন, তখন থেকেই আলোচনা শুরু হয়—কে হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। তবে গত মঙ্গলবার শাহবাজ শরিফ জানান, তাঁরা তত্ত্বাবধায়কের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এখনো কারও নাম ঠিক করেননি। তবে এ বিষয়ে জোটসঙ্গী এবং পিএমএল-এনের প্রধান নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
পাকিস্তানের সংবিধান অনুসারে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ এবং জাতীয় পরিষদের বিরোধীদলীয় নেতা রাজা রিয়াজের আলোচনার মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়কের প্রধানমন্ত্রী বাছাই করার কথা রয়েছে। তবে তাঁরা এখনো এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেননি।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাঁরা আলোচনা না করলেও বেশ কয়েকজনের নামই পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সামনে এসেছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সর্বশেষ সরকারের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার। তবে ইসহাক নিজে এবং তাঁর দল পাকিস্তান পিএমএল-এন বিষয়টি নিয়ে খুব একটা আগ্রহ দেখায়নি।
সাবেক সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সাবেক অর্থমন্ত্রী হাফিজ শেখের নাম প্রস্তাব করেছিলেন। হাফিজ শেখ ইমরান খানের সরকারের সময় অর্থমন্ত্রী ছিলেন এবং তার আগে তিনি পিপিপি সরকারের সময়ও অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
এই দুজনের বাইরে পিএমএল-এনের আইনপ্রণেতা শহীদ খাকান আব্বাসি এবং পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর মাখদুম আহমেদ মেহমুদের নামও রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। এ ছড়া পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব এবং ওয়াশিংটনে পাকিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রদূত জলিল আব্বাস জিলানীর নামও উঠে এসেছে।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
৪ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৯ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে