অনলাইন ডেস্ক
হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পরপরই গাজা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে সব ধরনের জ্বালানি প্রায় শেষ হয়ে আসায় অবরুদ্ধ অঞ্চলটি অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছে। ধসে পড়েছে গাজার অভ্যন্তরীণ এবং বাইরের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থাও। এই পরিস্থিতিতে অঞ্চলটিতে বিমান হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েল। এ হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫ জনে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য চালিত ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে—গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫ জনে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৭ হাজার ৩০৫ জনই গাজা উপত্যকার। হাজায় আহত হয়েছে ১৮ হাজার ৫৬৭ জন। বিপরীতে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানে বিগত ২১ দিনে নিহত হয়েছে ১১০ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ১ হাজার ৯৫০ জন। নিহতদের মধ্যে ৩ হাজারেরও বেশি শিশু। নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক।
এদিকে, বিদ্যুৎ সংযোগ কিংবা বিদ্যুৎ উৎপাদনের কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় গাজার অভ্যন্তরে তো বটেই গাজা থেকে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করারও কোনো পথ খোলা নেই। সব ধরনের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জ্যেষ্ঠ প্রযুক্তি মানবাধিকার বিষয়ক গবেষক ডেবোরাহ ব্রাউন বলেছেন, গাজায় এক প্রকার কমিউনিকেশন ব্ল্যাকআউট চলছে। গাজাবাসী নিজের প্রিয়জনদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে না। এমনকি চিকিৎসাসহ অন্য কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় সেবাও গ্রহণ করতে পারছে না।
ডেবোরাহ ব্রাউন এ সময় ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এই ইনফরমেশন ব্ল্যাকআউটের ফলে ব্যাপক নৃশংসতা আড়াল ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য (ইসরায়েলের) দায়মুক্তিতে অবদান রাখার ঝুঁকি রয়েছে।’
একই কথা বলেছে আরেক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। তারা বলেছে যে, ‘কমিউনিকেশন ব্ল্যাকআউটের অর্থ হলো—গাজায় ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধ সম্পর্কে সমালোচনামূলক তথ্য-প্রমাণ পাওয়া আরও কঠিন হবে।’
হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পরপরই গাজা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল। তবে বর্তমানে সব ধরনের জ্বালানি প্রায় শেষ হয়ে আসায় অবরুদ্ধ অঞ্চলটি অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছে। ধসে পড়েছে গাজার অভ্যন্তরীণ এবং বাইরের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থাও। এই পরিস্থিতিতে অঞ্চলটিতে বিমান হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েল। এ হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫ জনে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য চালিত ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে—গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫ জনে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৭ হাজার ৩০৫ জনই গাজা উপত্যকার। হাজায় আহত হয়েছে ১৮ হাজার ৫৬৭ জন। বিপরীতে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানে বিগত ২১ দিনে নিহত হয়েছে ১১০ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ১ হাজার ৯৫০ জন। নিহতদের মধ্যে ৩ হাজারেরও বেশি শিশু। নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক।
এদিকে, বিদ্যুৎ সংযোগ কিংবা বিদ্যুৎ উৎপাদনের কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় গাজার অভ্যন্তরে তো বটেই গাজা থেকে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করারও কোনো পথ খোলা নেই। সব ধরনের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জ্যেষ্ঠ প্রযুক্তি মানবাধিকার বিষয়ক গবেষক ডেবোরাহ ব্রাউন বলেছেন, গাজায় এক প্রকার কমিউনিকেশন ব্ল্যাকআউট চলছে। গাজাবাসী নিজের প্রিয়জনদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে না। এমনকি চিকিৎসাসহ অন্য কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় সেবাও গ্রহণ করতে পারছে না।
ডেবোরাহ ব্রাউন এ সময় ইসরায়েলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এই ইনফরমেশন ব্ল্যাকআউটের ফলে ব্যাপক নৃশংসতা আড়াল ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য (ইসরায়েলের) দায়মুক্তিতে অবদান রাখার ঝুঁকি রয়েছে।’
একই কথা বলেছে আরেক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। তারা বলেছে যে, ‘কমিউনিকেশন ব্ল্যাকআউটের অর্থ হলো—গাজায় ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধ সম্পর্কে সমালোচনামূলক তথ্য-প্রমাণ পাওয়া আরও কঠিন হবে।’
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১৭ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে