অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে গাজায় নারীদের ওপর চলা ভয়াবহ নির্মমতার চিত্র স্মরণ করিয়ে দিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিন বিষয়ক শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করা এক পোস্টে সংস্থাটি জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে প্রতিদিন ৬৩ জন নারী প্রাণ হারাচ্ছেন।
সংস্থাটি জানায়, সেখানে থাকা নারীরা প্রতিদিন যুদ্ধের ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করছেন। ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত নয় হাজার নারী প্রাণ হারিয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে কেননা ধ্বংসস্তুপের নীচে চাপা পড়েছে আরও বহু মানুষ।
ইউএনআরডব্লিউএ গত ২ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানায়। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গাজার বেশিরভাগ নারীরা জানিয়েছেন, পরিবারের অন্তত একজনকে না খেয়ে থাকতে হচ্ছে।
এদিকে ইউএন উইমেন বলেছে, পরিবারে না খেয়ে থাকাদের মধ্যে ৯৫ শতাংশই মায়েরা। তাঁরা বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য অন্তত একবেলা না খেয়ে থাকছেন।
১০ জনের মধ্যে ৯ জন নারী জানিয়েছেন, পুরুষদের তুলনায় খাবার পাওয়া তাঁদের জন্য অনেক কঠিন। কেউ কেউ এখন ধ্বংসস্তূপের নিচে, ডাম্পস্টারে বা অন্যান্য স্থানে খাবারের জন্য খোঁজাখুঁজি করছেন।
গত ৭ অক্টোবরের পর গাজায় ৩০ হাজার ৮৭৮ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ৭২ হাজার ৪০২ জন।
এদিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনে ৩ হাজার ৪০০ টিরও বেশি নতুন বাড়ি স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমতি দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। প্রায় ৭০ শতাংশ বাড়ি তৈরি করা হবে জেরুজালেমের পূর্বে মা’লে আদুমিমে। বাকিগুলো বেথলেহেমের দক্ষিণে কাছাকাছি কেদার ও এফরাতে। নাম না প্রকাশের শর্তে ইসরায়েলের এক মন্ত্রী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই মন্ত্রী বলেছেন, দুই সপ্তাহ আগে মালে আদুমিমের কাছে ফিলিস্তিনের হামলার জবাবে এ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে। এদিকে, দলখদার রাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের চরম নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বেশির ভাগ অংশই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের বিষয়টির বিরোধিতা করে আসছে। কিন্তু ইসরায়েল কারও আপত্তি না মেনে বসতি স্থাপন করেই চলেছে।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে গাজায় নারীদের ওপর চলা ভয়াবহ নির্মমতার চিত্র স্মরণ করিয়ে দিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিন বিষয়ক শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করা এক পোস্টে সংস্থাটি জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে প্রতিদিন ৬৩ জন নারী প্রাণ হারাচ্ছেন।
সংস্থাটি জানায়, সেখানে থাকা নারীরা প্রতিদিন যুদ্ধের ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করছেন। ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত নয় হাজার নারী প্রাণ হারিয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে কেননা ধ্বংসস্তুপের নীচে চাপা পড়েছে আরও বহু মানুষ।
ইউএনআরডব্লিউএ গত ২ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানায়। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গাজার বেশিরভাগ নারীরা জানিয়েছেন, পরিবারের অন্তত একজনকে না খেয়ে থাকতে হচ্ছে।
এদিকে ইউএন উইমেন বলেছে, পরিবারে না খেয়ে থাকাদের মধ্যে ৯৫ শতাংশই মায়েরা। তাঁরা বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য অন্তত একবেলা না খেয়ে থাকছেন।
১০ জনের মধ্যে ৯ জন নারী জানিয়েছেন, পুরুষদের তুলনায় খাবার পাওয়া তাঁদের জন্য অনেক কঠিন। কেউ কেউ এখন ধ্বংসস্তূপের নিচে, ডাম্পস্টারে বা অন্যান্য স্থানে খাবারের জন্য খোঁজাখুঁজি করছেন।
গত ৭ অক্টোবরের পর গাজায় ৩০ হাজার ৮৭৮ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ৭২ হাজার ৪০২ জন।
এদিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনে ৩ হাজার ৪০০ টিরও বেশি নতুন বাড়ি স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমতি দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। প্রায় ৭০ শতাংশ বাড়ি তৈরি করা হবে জেরুজালেমের পূর্বে মা’লে আদুমিমে। বাকিগুলো বেথলেহেমের দক্ষিণে কাছাকাছি কেদার ও এফরাতে। নাম না প্রকাশের শর্তে ইসরায়েলের এক মন্ত্রী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই মন্ত্রী বলেছেন, দুই সপ্তাহ আগে মালে আদুমিমের কাছে ফিলিস্তিনের হামলার জবাবে এ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে। এদিকে, দলখদার রাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের চরম নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বেশির ভাগ অংশই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের বিষয়টির বিরোধিতা করে আসছে। কিন্তু ইসরায়েল কারও আপত্তি না মেনে বসতি স্থাপন করেই চলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৯ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে