অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কর্মীদের আটক করে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে। হামাসের সঙ্গে সংস্থার যোগসূত্রের বিষয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ের এই অভিযোগ গতকাল সোমবারই তুলেছে জাতিসংঘ।
ইউএনআরডব্লিউএর মুখপাত্র জুলিয়েট তোওমা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের কয়েকজন কর্মী জানিয়েছেন, নির্যাতন ও নিষ্ঠুরতা চালিয়ে স্বীকারোক্তি দিতে তাঁদের বাধ্য করছে ইসরায়েল। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার সঙ্গে সংস্থা ও হামাসের যোগসূত্রের বিষয়ে এই মিথ্যা স্বীকারোক্তিগুলো নেওয়া হয়।’
এর আগে জাতিসংঘের এই সংস্থার অন্তত ১২ কর্মীর বিরুদ্ধে গত ৭ অক্টোবরের হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ তোলে ইসরায়েল। সংস্থাটির ১৩ হাজার কর্মীর ১২ শতাংশই হামাসসহ ফিলিস্তিনের অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বলেও অভিযোগ করে দেশটি। সেলফোনের ডেটা ও অন্যান্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ১২ কর্মীর জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে বলে জানায় ইসরায়েল।
অভিযোগের মুখে পড়া ১২ কর্মীর মধ্যে ১০ জনকেই ছাঁটাই করা হয়েছে এবং অন্য দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় ইউএনআরডব্লিউএ।
তোওমা বলেন, ইউএনআরডব্লিউএ ভেঙে দেওয়ার চেষ্টার অংশ হিসেবে সংস্থাটি সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়াতে ‘নির্যাতনের মুখে’ মিথ্যা স্বীকারোক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ৭ অক্টোবরের হামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগের মুখে থাকা ১২ জনের বিষয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করা হচ্ছে- এমন কিছু তিনি বলেননি।
ইউএনআরডব্লিউর এক প্রতিবেদনে যুদ্ধের সময় গাজায় আটকে রাখা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের ব্যাপক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়। এদের মধ্যে ২১ জন ইউএনআরডব্লিউএ কর্মী রয়েছেন। কয়েকজন বলেছেন, তাদের মারধর ও হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ইসরায়েলি কারাগার ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে বন্দী গাজার বাসিন্দাদের সাক্ষ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি অপ্রকাশিত প্রতিবেদনটির একটি কপি সিএনএনের কাছে আছে। ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, ফাঁস হয়ে যাওয়া প্রতিবেদনটি আদৌ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে কিনা তা নিশ্চিত নয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, মারধর, অনিদ্রা, যৌন নির্যাতন এবং নারী ও পুরুষ উভয়ের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতার হুমকির কথা সাক্ষ্যে উল্লেখ করেছেন বন্দীরা। ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় নির্যাতনের কারণে অনেকের মৃত্যু হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
ইউএনআরডব্লিউএর প্রতিবেদনে উল্লেখিত সব নির্যাতনের কথা নিশ্চিত করতে পারেনি সিএনএন তবে এর আগেও ফিলিস্তিনি বন্দীরা একই ধরনের নির্যাতনের অভিযোগ করেছে।
ইউএনআরডব্লিউএ কর্মীদের নির্যাতন ও আটক করার বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর তাৎক্ষণিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেছে, ‘আটক বা জিজ্ঞাসাবাদের সময় দুর্ব্যবহার করা আইডিএফের মূল্যবোধ ও আদেশের লঙ্ঘন। তাই এ ধরনের কর্মকাণ্ড একেবারে নিষিদ্ধ।’
আটককৃতদের মৃত্যুর বিষয়ে সামরিক পুলিশ তদন্ত করছে এবং বর্তমানে তা বিচারাধীন রয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ৪ হাজার গাজাবাসীকে আটক করেছে আইডিএফ। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বয়স্ক ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিবন্ধীসহ ২৯ শিশু ও ৮০জন নারীকে আটক করার অভিযোগ করে সংস্থাটি।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কর্মীদের আটক করে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে। হামাসের সঙ্গে সংস্থার যোগসূত্রের বিষয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ের এই অভিযোগ গতকাল সোমবারই তুলেছে জাতিসংঘ।
ইউএনআরডব্লিউএর মুখপাত্র জুলিয়েট তোওমা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের কয়েকজন কর্মী জানিয়েছেন, নির্যাতন ও নিষ্ঠুরতা চালিয়ে স্বীকারোক্তি দিতে তাঁদের বাধ্য করছে ইসরায়েল। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার সঙ্গে সংস্থা ও হামাসের যোগসূত্রের বিষয়ে এই মিথ্যা স্বীকারোক্তিগুলো নেওয়া হয়।’
এর আগে জাতিসংঘের এই সংস্থার অন্তত ১২ কর্মীর বিরুদ্ধে গত ৭ অক্টোবরের হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ তোলে ইসরায়েল। সংস্থাটির ১৩ হাজার কর্মীর ১২ শতাংশই হামাসসহ ফিলিস্তিনের অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বলেও অভিযোগ করে দেশটি। সেলফোনের ডেটা ও অন্যান্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ১২ কর্মীর জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে বলে জানায় ইসরায়েল।
অভিযোগের মুখে পড়া ১২ কর্মীর মধ্যে ১০ জনকেই ছাঁটাই করা হয়েছে এবং অন্য দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় ইউএনআরডব্লিউএ।
তোওমা বলেন, ইউএনআরডব্লিউএ ভেঙে দেওয়ার চেষ্টার অংশ হিসেবে সংস্থাটি সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়াতে ‘নির্যাতনের মুখে’ মিথ্যা স্বীকারোক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ৭ অক্টোবরের হামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগের মুখে থাকা ১২ জনের বিষয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করা হচ্ছে- এমন কিছু তিনি বলেননি।
ইউএনআরডব্লিউর এক প্রতিবেদনে যুদ্ধের সময় গাজায় আটকে রাখা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের ব্যাপক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়। এদের মধ্যে ২১ জন ইউএনআরডব্লিউএ কর্মী রয়েছেন। কয়েকজন বলেছেন, তাদের মারধর ও হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ইসরায়েলি কারাগার ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে বন্দী গাজার বাসিন্দাদের সাক্ষ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি অপ্রকাশিত প্রতিবেদনটির একটি কপি সিএনএনের কাছে আছে। ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, ফাঁস হয়ে যাওয়া প্রতিবেদনটি আদৌ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে কিনা তা নিশ্চিত নয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, মারধর, অনিদ্রা, যৌন নির্যাতন এবং নারী ও পুরুষ উভয়ের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতার হুমকির কথা সাক্ষ্যে উল্লেখ করেছেন বন্দীরা। ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় নির্যাতনের কারণে অনেকের মৃত্যু হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
ইউএনআরডব্লিউএর প্রতিবেদনে উল্লেখিত সব নির্যাতনের কথা নিশ্চিত করতে পারেনি সিএনএন তবে এর আগেও ফিলিস্তিনি বন্দীরা একই ধরনের নির্যাতনের অভিযোগ করেছে।
ইউএনআরডব্লিউএ কর্মীদের নির্যাতন ও আটক করার বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর তাৎক্ষণিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেছে, ‘আটক বা জিজ্ঞাসাবাদের সময় দুর্ব্যবহার করা আইডিএফের মূল্যবোধ ও আদেশের লঙ্ঘন। তাই এ ধরনের কর্মকাণ্ড একেবারে নিষিদ্ধ।’
আটককৃতদের মৃত্যুর বিষয়ে সামরিক পুলিশ তদন্ত করছে এবং বর্তমানে তা বিচারাধীন রয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ৪ হাজার গাজাবাসীকে আটক করেছে আইডিএফ। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বয়স্ক ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিবন্ধীসহ ২৯ শিশু ও ৮০জন নারীকে আটক করার অভিযোগ করে সংস্থাটি।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
৮ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৯ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১৩ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে