অনলাইন ডেস্ক
গত শনিবার (৭ অক্টোবর) ফিলিস্তিনের গেরিলা দল হামাসের আকস্মিক হামলার বিষয়টি স্বপ্নেও ভাবেনি ইসরায়েল। সেদিন সকালে মাত্র ২০ মিনিটের ব্যবধানে ইসরায়েলের দিকে তাক করে পাঁচ হাজার মিসাইল ছুড়েছিল হামাস যোদ্ধারা। তারা ইসরায়েলের ভেতরে প্রবেশ করেও বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।
জবাবে ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চলের ওপর চড়াও হয়েছে ইসরায়েল। একের পর এক বিমান হামলায় গাজা শহরের অসংখ্য স্থাপনা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিচ্ছে তারা। তবে গাজায় হামলা চালানো ইসরায়েলি বাহিনীকেও অবাক করেছে হামাস যোদ্ধারা। কারণ সম্পূর্ণ নতুন একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ভূপাতিত করে ফেলেছে তারা। হামাসের পক্ষ থেকে এ ধরনের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এর আগে কখনোই দেখা যায়নি।
সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো হামাস দাবি করেছে, নতুন ওই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি তারা নিজেরাই তৈরি করেছে। এটি মূলত একটি মিসাইল। মুবার-১ নামের এই মিসাইলটি আকাশে স্বল্প দূরত্বের কোনো লক্ষ্যবস্তুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ভুল আঘাত হানতে পারে।
হামাসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, মুবার-১ ব্যবহার করে তারা ইতিমধ্যে ইসরায়েলের চারটি অত্যাধুনিক এএইচ-৬৪ অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ভূপাতিত করেছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, হামাসের নতুন প্রতিরোধ ব্যবস্থার মুখোমুখি হয়ে ইসরায়েলি বাহিনী তাদের কৌশল নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে।
সম্প্রতি মুবার-১ প্রতিরক্ষা মিসাইল নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে হামাস। কীভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়—দেখানো হয়েছে ভিডিওতে। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের তিনটি ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপটি হলো, মিসাইল নিক্ষেপের বেস। দ্বিতীয় ধাপে সেখানে আড়াই ফুট দীর্ঘ পাইপ আকৃতির একটি মিসাইল স্থাপন করা হয়। তৃতীয় ধাপে নিরাপদ অবস্থান থেকে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং লক্ষ্যবস্তুকে খুঁজে বের করে আঘাত করা হয়।
প্রতিবার এভাবে একটি করে মিসাইল নিক্ষেপের পর পরবর্তী অপারেশনের আরেকটি মিসাইল স্থাপন করতে হয়। পুরো ব্যবস্থাটিকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন এটিকে সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা যায়। আর মিসাইলসহ ব্যবস্থাটি চারদিকে ঘুরে এবং ২০ থেকে ৭০ ডিগ্রি উপর-নিচ হয়ে নিশানা ঠিক করতে পারে। আর মিসাইলটির মধ্যে যে পরিমাণ জ্বালানি আছে, তা ব্যবহার করে এটি ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
প্রতিটি ব্যবস্থায় চারজন সহযোগী নিযুক্ত থাকেন। এর মধ্যে দুজন মিসাইল বসানোর কাজ করেন, একজন কমান্ড দেন এবং অন্যজন এটির রাডার সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করেন।
অনেকে মুবার-১ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ইরানি প্রযুক্তি দাবি করলেও হামাসের দাবি—ফিলিস্তিনের মাটিতে এটি তাদের আল-কাশেম ব্রিগেড তৈরি করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহৃত ‘শয়তান পাইপ’ মিসাইলের আদলে এটিকে তৈরি করা হয়েছে।
গত শনিবার (৭ অক্টোবর) ফিলিস্তিনের গেরিলা দল হামাসের আকস্মিক হামলার বিষয়টি স্বপ্নেও ভাবেনি ইসরায়েল। সেদিন সকালে মাত্র ২০ মিনিটের ব্যবধানে ইসরায়েলের দিকে তাক করে পাঁচ হাজার মিসাইল ছুড়েছিল হামাস যোদ্ধারা। তারা ইসরায়েলের ভেতরে প্রবেশ করেও বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।
জবাবে ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চলের ওপর চড়াও হয়েছে ইসরায়েল। একের পর এক বিমান হামলায় গাজা শহরের অসংখ্য স্থাপনা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিচ্ছে তারা। তবে গাজায় হামলা চালানো ইসরায়েলি বাহিনীকেও অবাক করেছে হামাস যোদ্ধারা। কারণ সম্পূর্ণ নতুন একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ভূপাতিত করে ফেলেছে তারা। হামাসের পক্ষ থেকে এ ধরনের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এর আগে কখনোই দেখা যায়নি।
সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো হামাস দাবি করেছে, নতুন ওই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি তারা নিজেরাই তৈরি করেছে। এটি মূলত একটি মিসাইল। মুবার-১ নামের এই মিসাইলটি আকাশে স্বল্প দূরত্বের কোনো লক্ষ্যবস্তুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ভুল আঘাত হানতে পারে।
হামাসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, মুবার-১ ব্যবহার করে তারা ইতিমধ্যে ইসরায়েলের চারটি অত্যাধুনিক এএইচ-৬৪ অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ভূপাতিত করেছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, হামাসের নতুন প্রতিরোধ ব্যবস্থার মুখোমুখি হয়ে ইসরায়েলি বাহিনী তাদের কৌশল নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে।
সম্প্রতি মুবার-১ প্রতিরক্ষা মিসাইল নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে হামাস। কীভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়—দেখানো হয়েছে ভিডিওতে। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের তিনটি ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপটি হলো, মিসাইল নিক্ষেপের বেস। দ্বিতীয় ধাপে সেখানে আড়াই ফুট দীর্ঘ পাইপ আকৃতির একটি মিসাইল স্থাপন করা হয়। তৃতীয় ধাপে নিরাপদ অবস্থান থেকে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং লক্ষ্যবস্তুকে খুঁজে বের করে আঘাত করা হয়।
প্রতিবার এভাবে একটি করে মিসাইল নিক্ষেপের পর পরবর্তী অপারেশনের আরেকটি মিসাইল স্থাপন করতে হয়। পুরো ব্যবস্থাটিকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন এটিকে সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা যায়। আর মিসাইলসহ ব্যবস্থাটি চারদিকে ঘুরে এবং ২০ থেকে ৭০ ডিগ্রি উপর-নিচ হয়ে নিশানা ঠিক করতে পারে। আর মিসাইলটির মধ্যে যে পরিমাণ জ্বালানি আছে, তা ব্যবহার করে এটি ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
প্রতিটি ব্যবস্থায় চারজন সহযোগী নিযুক্ত থাকেন। এর মধ্যে দুজন মিসাইল বসানোর কাজ করেন, একজন কমান্ড দেন এবং অন্যজন এটির রাডার সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করেন।
অনেকে মুবার-১ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ইরানি প্রযুক্তি দাবি করলেও হামাসের দাবি—ফিলিস্তিনের মাটিতে এটি তাদের আল-কাশেম ব্রিগেড তৈরি করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহৃত ‘শয়তান পাইপ’ মিসাইলের আদলে এটিকে তৈরি করা হয়েছে।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
২ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৭ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে