অনলাইন ডেস্ক
মাত্র ১৫ বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নারী কলামিস্ট হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছেন সৌদি লেখক রিতাজ আল-হাজমি। এর মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস রেকর্ড গড়লেন। এর আগে মাত্র ১২ বছর বয়সে একটি বইয়ের সিরিজ প্রকাশ করে প্রথমবারের মতো গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি।
আজ সোমবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকতার জগতে পা রেখে সৌদি আরবের রূপান্তরের নিয়ে লিখেছেন রিতাজ। দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটানোর জন্য নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা তুলে ধরেছেন।
আরব নিউজের জন্য টানা ১০টি নিবন্ধ লেখার পর রিতাজকে দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস বুকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। তাঁর লেখাগুলোতে সৌদি আরবের ‘ভিশন-২০৩০’ এর আওতায় বড় বড় প্রকল্পগুলোর কথা তুলে ধরা হয়েছে। সৌদি আরবের মহাকাশ কর্মসূচি ও সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগের মতো বিষয়গুলোও তিনি কভার করেছেন।
আরব নিউজকে সৌদি রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশার কথা বলেছেন রিতাজ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যে আজ অনেক উদ্যোগ এবং কর্মসূচি দেখতে পাচ্ছি, আমি বিশ্বাস করি—আগামী কয়েক বছর ধরে বিশাল অগ্রগতি দেখতে পাবো, যা নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নেবে। সম্ভাবনা হলেও এটি সমৃদ্ধিশীল অর্থনীতির নিশ্চয়তা।’
আল-হাজমি মাত্র ছয় বছর বয়সে ছোট গল্প লেখা শুরু করেছিলেন। পরে পরিবারের লোকেরা তাঁকে উৎসাহ দিয়ে সৃজনশীল লেখার ক্লাসে ভর্তি করেন।
২০১৯ সালে মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম ইংরেজি ভাষার উপন্যাস ‘ট্রেজার অব দ্য লস্ট সি’ এবং ‘পোর্টাল অফ দ্য হিডেন ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন। ২০২১ সালে তিনি তাঁর তৃতীয় উপন্যাস ‘বিয়ন্ড দ্য ফিউচার ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী লেখকদের কী পরামর্শ দেবেন—জানতে চাইলে আল-হাজমি বলেছেন, ‘আপনি যদি লেখক হতে চান তবে একটি জিনিস আপনার মনে রাখা উচিত যে, আপনি যতই কষ্টের মুখোমুখি হন না কেন, আপনাকে সব সময় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।’
রিতাজ আরও বলেন, ‘লেখা হলো বিশ্বের সঙ্গে আপনার চিন্তাভাবনা এবং মতামত ভাগ করার একটি উপায়। এটি একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, যার বিভিন্ন রূপ আছে। আপনার উপায়টি খুঁজুন!’
মাত্র ১৫ বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নারী কলামিস্ট হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছেন সৌদি লেখক রিতাজ আল-হাজমি। এর মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস রেকর্ড গড়লেন। এর আগে মাত্র ১২ বছর বয়সে একটি বইয়ের সিরিজ প্রকাশ করে প্রথমবারের মতো গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি।
আজ সোমবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকতার জগতে পা রেখে সৌদি আরবের রূপান্তরের নিয়ে লিখেছেন রিতাজ। দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটানোর জন্য নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা তুলে ধরেছেন।
আরব নিউজের জন্য টানা ১০টি নিবন্ধ লেখার পর রিতাজকে দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস বুকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। তাঁর লেখাগুলোতে সৌদি আরবের ‘ভিশন-২০৩০’ এর আওতায় বড় বড় প্রকল্পগুলোর কথা তুলে ধরা হয়েছে। সৌদি আরবের মহাকাশ কর্মসূচি ও সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগের মতো বিষয়গুলোও তিনি কভার করেছেন।
আরব নিউজকে সৌদি রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশার কথা বলেছেন রিতাজ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যে আজ অনেক উদ্যোগ এবং কর্মসূচি দেখতে পাচ্ছি, আমি বিশ্বাস করি—আগামী কয়েক বছর ধরে বিশাল অগ্রগতি দেখতে পাবো, যা নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নেবে। সম্ভাবনা হলেও এটি সমৃদ্ধিশীল অর্থনীতির নিশ্চয়তা।’
আল-হাজমি মাত্র ছয় বছর বয়সে ছোট গল্প লেখা শুরু করেছিলেন। পরে পরিবারের লোকেরা তাঁকে উৎসাহ দিয়ে সৃজনশীল লেখার ক্লাসে ভর্তি করেন।
২০১৯ সালে মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম ইংরেজি ভাষার উপন্যাস ‘ট্রেজার অব দ্য লস্ট সি’ এবং ‘পোর্টাল অফ দ্য হিডেন ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন। ২০২১ সালে তিনি তাঁর তৃতীয় উপন্যাস ‘বিয়ন্ড দ্য ফিউচার ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী লেখকদের কী পরামর্শ দেবেন—জানতে চাইলে আল-হাজমি বলেছেন, ‘আপনি যদি লেখক হতে চান তবে একটি জিনিস আপনার মনে রাখা উচিত যে, আপনি যতই কষ্টের মুখোমুখি হন না কেন, আপনাকে সব সময় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।’
রিতাজ আরও বলেন, ‘লেখা হলো বিশ্বের সঙ্গে আপনার চিন্তাভাবনা এবং মতামত ভাগ করার একটি উপায়। এটি একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, যার বিভিন্ন রূপ আছে। আপনার উপায়টি খুঁজুন!’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে