অনলাইন ডেস্ক
গাজায় যুদ্ধ শেষ করা এবং হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করার লক্ষ্যে একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন বাইডেন। এরই মধ্যে ইসরায়েল সরকার জানিয়েছে, এই পরিকল্পনা খুব একটা ভালো না হলেও বিষয়টি গ্রহণ করেছে। তবে এটি নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। হামাসও এই পরিকল্পনাকে প্রাথমিকভাবে স্বাগত জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের একদল সাংবাদিক বাইডেন উত্থাপিত প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখেছেন। তাঁরা বলেছেন, এই প্রস্তাবের সঙ্গে বাইডেনের আগের দেওয়া প্রস্তাবের খুব একটা তফাত নেই। মূলত বাইডেনের এই প্রস্তাবে তিনটি ধাপ আছে। প্রথম ধাপে যুদ্ধবিরতি হবে ছয় সপ্তাহের।
এই সময়ে ইসরায়েলি বাহিনী গাজার জনাকীর্ণ সব এলাকা ছেড়ে চলে যাবে। এই ধাপে হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি নারী ও বৃদ্ধাদের মুক্তি দেওয়া হবে। বিপরীতে কয়েক শ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল। গাজার লোকজন নিজ নিজ আবাসস্থলে ফিরবে। এবং প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক করে ত্রাণ গাজায় সরবরাহ করা হবে।
বাইডেনে তাঁর প্রস্তাবের দ্বিতীয় ধাপ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘দ্বিতীয় ধাপে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ স্থায়ীভাবে শেষ করার শর্ত নিয়ে আলোচনা করবে। যত দিন আলোচনা অব্যাহত থাকবে, তত দিন যুদ্ধবিরতি অব্যাহত থাকবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘তৃতীয় ধাপে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া ৬০ শতাংশ ক্লিনিক, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, ধর্মীয় স্থাপনাসহ গাজা পুনর্গঠনের সুবিধার্থে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অনুসরণ করা হবে।’
হামাস প্রাথমিকভাবে এই প্রস্তাবকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারও এই প্রস্তাবকে মেনে নিয়ে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জোট সরকারের অন্যতম সঙ্গী বেনি গান্তজও এই প্রস্তাবের ব্যাপারে ইতিবাচক কথা বলেছেন। এ ছাড়া প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তও বিষয়টি নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন। বিরোধী দলের প্রধান ইয়ার লাপিদও এই প্রস্তাবে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস নিজেও এই প্রস্তাবকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মিত্র দেশ যুক্তরাজ্য ও জার্মানি এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছে। তবে বিদেশি মিত্ররা সমর্থন দিলেও ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কারণে বিষয়টি আটকে যেতে পারে। বিশেষ করে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে সরকারি জোট ও বিরোধী দলের মধ্যকার আসনের হিসাবের ওপর নির্ভর করবে এই প্রস্তাব পাশ হওয়া বা না হওয়া।
এদিকে, গাজার মানবিক পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ইসরায়েলি মারাত্মক হামলার কারণে রাফাহ শহর থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। গাজার বিদ্যমান স্বাস্থ্যসেবা একপ্রকার মুখ থুবড়ে পড়েছে। জ্বালানি, ওষুধ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ ও সরঞ্জামের ক্রমাগত ঘাটতির মুখে স্বাস্থ্যসেবা স্থবির হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া, গাজা-মিসরের মধ্যকার স্থল সীমান্ত রাফাহ ক্রসিং পুনরায় চালু করার বিষয়ে মিসর ও ইসরায়েলের মধ্যে মতদ্বৈধতা শুরু হয়েছে। বাইডেন প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বাস্তবায়িত না হলে এই সংকটের সমাধান না-ও হতে পারে।
গাজায় যুদ্ধ শেষ করা এবং হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করার লক্ষ্যে একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন বাইডেন। এরই মধ্যে ইসরায়েল সরকার জানিয়েছে, এই পরিকল্পনা খুব একটা ভালো না হলেও বিষয়টি গ্রহণ করেছে। তবে এটি নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। হামাসও এই পরিকল্পনাকে প্রাথমিকভাবে স্বাগত জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের একদল সাংবাদিক বাইডেন উত্থাপিত প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখেছেন। তাঁরা বলেছেন, এই প্রস্তাবের সঙ্গে বাইডেনের আগের দেওয়া প্রস্তাবের খুব একটা তফাত নেই। মূলত বাইডেনের এই প্রস্তাবে তিনটি ধাপ আছে। প্রথম ধাপে যুদ্ধবিরতি হবে ছয় সপ্তাহের।
এই সময়ে ইসরায়েলি বাহিনী গাজার জনাকীর্ণ সব এলাকা ছেড়ে চলে যাবে। এই ধাপে হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি নারী ও বৃদ্ধাদের মুক্তি দেওয়া হবে। বিপরীতে কয়েক শ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল। গাজার লোকজন নিজ নিজ আবাসস্থলে ফিরবে। এবং প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক করে ত্রাণ গাজায় সরবরাহ করা হবে।
বাইডেনে তাঁর প্রস্তাবের দ্বিতীয় ধাপ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘দ্বিতীয় ধাপে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ স্থায়ীভাবে শেষ করার শর্ত নিয়ে আলোচনা করবে। যত দিন আলোচনা অব্যাহত থাকবে, তত দিন যুদ্ধবিরতি অব্যাহত থাকবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘তৃতীয় ধাপে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হওয়া ৬০ শতাংশ ক্লিনিক, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, ধর্মীয় স্থাপনাসহ গাজা পুনর্গঠনের সুবিধার্থে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অনুসরণ করা হবে।’
হামাস প্রাথমিকভাবে এই প্রস্তাবকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারও এই প্রস্তাবকে মেনে নিয়ে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জোট সরকারের অন্যতম সঙ্গী বেনি গান্তজও এই প্রস্তাবের ব্যাপারে ইতিবাচক কথা বলেছেন। এ ছাড়া প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তও বিষয়টি নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন। বিরোধী দলের প্রধান ইয়ার লাপিদও এই প্রস্তাবে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস নিজেও এই প্রস্তাবকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মিত্র দেশ যুক্তরাজ্য ও জার্মানি এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছে। তবে বিদেশি মিত্ররা সমর্থন দিলেও ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কারণে বিষয়টি আটকে যেতে পারে। বিশেষ করে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে সরকারি জোট ও বিরোধী দলের মধ্যকার আসনের হিসাবের ওপর নির্ভর করবে এই প্রস্তাব পাশ হওয়া বা না হওয়া।
এদিকে, গাজার মানবিক পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ইসরায়েলি মারাত্মক হামলার কারণে রাফাহ শহর থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। গাজার বিদ্যমান স্বাস্থ্যসেবা একপ্রকার মুখ থুবড়ে পড়েছে। জ্বালানি, ওষুধ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ ও সরঞ্জামের ক্রমাগত ঘাটতির মুখে স্বাস্থ্যসেবা স্থবির হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া, গাজা-মিসরের মধ্যকার স্থল সীমান্ত রাফাহ ক্রসিং পুনরায় চালু করার বিষয়ে মিসর ও ইসরায়েলের মধ্যে মতদ্বৈধতা শুরু হয়েছে। বাইডেন প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বাস্তবায়িত না হলে এই সংকটের সমাধান না-ও হতে পারে।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৪১ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে