হিউম্যান রাইটস ওয়াচের অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) সরাসরি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিলের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
‘দ্য ম্যান হু ব্রট দ্য ওয়ার্ল্ড’ শিরোনামে সদ্য প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে, সৌদি পিআইএফ মানবাধিকার লঙ্ঘনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে তহবিলটির অপব্যবহার ও এর মাধ্যমে সৃষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করার মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোতে সৌদি যুবরাজের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিল জড়িত এবং এসব ঘটনা থেকে প্রতিষ্ঠানটি লাভবান হয়েছে।
জমি দখল, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ
২০১৭ সালের কথিত দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে মোহাম্মদ বিন সালমান তহবিলটির নিয়ন্ত্রণে আসেন। সেই সময়ে সৌদি অভিজাতদের নির্বিচারে গ্রেপ্তার, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল এবং তাঁদের সম্পত্তিও দখল করা হয়।
২০১৮ সালে সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডে পিআইএফের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। প্রতিবেদনে বলা হয়, পিআইএফের মালিকানাধীন স্কাই প্রাইম এভিয়েশন কোম্পানির দুটি বিমানে খাশোগি হত্যাকারীরা ইস্তাম্বুলে গিয়েছিল।
স্থানীয় জনগণের ক্ষতি ও আন্তর্জাতিক কৌশল
সৌদি আরবের কিছু মেগাপ্রকল্পে এই তহবিলের অর্থ ব্যবহৃত হয়েছে, যেগুলো স্থানীয় ও প্রান্তিক জনগণের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়েছে। এসব প্রকল্পে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, বসতবাড়ি ধ্বংস এবং শ্রমিকদের প্রতি অমানবিক আচরণের ঘটনাগুলো বারবার ঘটেছে।
এছাড়া পিআইএফের বিনিয়োগের মাধ্যমে সৌদি আরব আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর সুনাম পুনরুদ্ধার ও প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। উদাহরণ হিসেবে প্রতিবেদনে এলআইভি গলফ ট্যুর, ফিফা ২০৩৪ বিশ্বকাপ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডে বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হওয়া ঠেকাতে পিআইএফের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা এইচআরডব্লিউ।
প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) সরাসরি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিলের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
‘দ্য ম্যান হু ব্রট দ্য ওয়ার্ল্ড’ শিরোনামে সদ্য প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে, সৌদি পিআইএফ মানবাধিকার লঙ্ঘনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে তহবিলটির অপব্যবহার ও এর মাধ্যমে সৃষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করার মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোতে সৌদি যুবরাজের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিল জড়িত এবং এসব ঘটনা থেকে প্রতিষ্ঠানটি লাভবান হয়েছে।
জমি দখল, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ
২০১৭ সালের কথিত দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে মোহাম্মদ বিন সালমান তহবিলটির নিয়ন্ত্রণে আসেন। সেই সময়ে সৌদি অভিজাতদের নির্বিচারে গ্রেপ্তার, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল এবং তাঁদের সম্পত্তিও দখল করা হয়।
২০১৮ সালে সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডে পিআইএফের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। প্রতিবেদনে বলা হয়, পিআইএফের মালিকানাধীন স্কাই প্রাইম এভিয়েশন কোম্পানির দুটি বিমানে খাশোগি হত্যাকারীরা ইস্তাম্বুলে গিয়েছিল।
স্থানীয় জনগণের ক্ষতি ও আন্তর্জাতিক কৌশল
সৌদি আরবের কিছু মেগাপ্রকল্পে এই তহবিলের অর্থ ব্যবহৃত হয়েছে, যেগুলো স্থানীয় ও প্রান্তিক জনগণের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়েছে। এসব প্রকল্পে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, বসতবাড়ি ধ্বংস এবং শ্রমিকদের প্রতি অমানবিক আচরণের ঘটনাগুলো বারবার ঘটেছে।
এছাড়া পিআইএফের বিনিয়োগের মাধ্যমে সৌদি আরব আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর সুনাম পুনরুদ্ধার ও প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। উদাহরণ হিসেবে প্রতিবেদনে এলআইভি গলফ ট্যুর, ফিফা ২০৩৪ বিশ্বকাপ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেডে বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত হওয়া ঠেকাতে পিআইএফের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা এইচআরডব্লিউ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৭ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগে