অনলাইন ডেস্ক
গাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। ছয়টি মহাদেশের মোট ১২৪টি দেশ রোমা স্ট্যাটিউট বা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গঠন সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এসব দেশ সফর করলে আইন অনুযায়ী নেতানিয়াহু ও গ্যালান্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন।
ইসরায়েল অবশ্য আইসিসির এই পরোয়ানাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে এই পদক্ষেপ নেতানিয়াহু ও গ্যালান্তের বৈশ্বিক চলাচলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। রোমা স্ট্যাটিউটে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোতে তাঁদের সফরের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে এসব দেশ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করতে বাধ্য থাকবে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী জনাথন কুটাব জানিয়েছেন, রোমা স্ট্যাটিউট অনুযায়ী ১২৪টি দেশ আইনত এই পরোয়ানা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কুটাব বলেন, ‘আইন এমনভাবে কাজ করে, যেখানে ধরে নেওয়া হয় সবাই তা মেনে চলবে। আইন মেনে চলা দেশগুলো আদালতের এই সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করবে না।’
নেতানিয়াহু অবশ্য এই অভিযোগগুলোকে ‘অ্যান্টি-সেমিটিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে ইসরায়েলের মিত্র ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য দেশগুলোও এই পরোয়ানা কার্যকর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে কুটাব উল্লেখ করেন।
আইসিসির এই পরোয়ানার ফলে নেতানিয়াহু ও গ্যালান্ত যেসব দেশে আটক হতে পারেন, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—
ইউরোপ: যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, সুইডেন, ইতালি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডসসহ আরও কয়েকটি দেশ।
এশিয়া-প্যাসিফিক: বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, জর্ডান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া।
আফ্রিকা: দক্ষিণ আফ্রিকা, নাইজেরিয়া, ঘানা, তিউনিসিয়া, সেনেগালসহ বিভিন্ন দেশ।
আমেরিকা: কানাডা, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, চিলি, পেরু, উরুগুয়ে।
রোমা স্ট্যাটিউটে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে বাধ্য। আইসিসির এই পরোয়ানা নেতানিয়াহুর আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক কার্যক্রমে বড় ধরনের বাধা সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। ছয়টি মহাদেশের মোট ১২৪টি দেশ রোমা স্ট্যাটিউট বা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গঠন সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এসব দেশ সফর করলে আইন অনুযায়ী নেতানিয়াহু ও গ্যালান্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন।
ইসরায়েল অবশ্য আইসিসির এই পরোয়ানাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে এই পদক্ষেপ নেতানিয়াহু ও গ্যালান্তের বৈশ্বিক চলাচলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। রোমা স্ট্যাটিউটে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোতে তাঁদের সফরের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে এসব দেশ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করতে বাধ্য থাকবে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী জনাথন কুটাব জানিয়েছেন, রোমা স্ট্যাটিউট অনুযায়ী ১২৪টি দেশ আইনত এই পরোয়ানা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কুটাব বলেন, ‘আইন এমনভাবে কাজ করে, যেখানে ধরে নেওয়া হয় সবাই তা মেনে চলবে। আইন মেনে চলা দেশগুলো আদালতের এই সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করবে না।’
নেতানিয়াহু অবশ্য এই অভিযোগগুলোকে ‘অ্যান্টি-সেমিটিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে ইসরায়েলের মিত্র ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য দেশগুলোও এই পরোয়ানা কার্যকর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে কুটাব উল্লেখ করেন।
আইসিসির এই পরোয়ানার ফলে নেতানিয়াহু ও গ্যালান্ত যেসব দেশে আটক হতে পারেন, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—
ইউরোপ: যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, সুইডেন, ইতালি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডসসহ আরও কয়েকটি দেশ।
এশিয়া-প্যাসিফিক: বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, জর্ডান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া।
আফ্রিকা: দক্ষিণ আফ্রিকা, নাইজেরিয়া, ঘানা, তিউনিসিয়া, সেনেগালসহ বিভিন্ন দেশ।
আমেরিকা: কানাডা, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, চিলি, পেরু, উরুগুয়ে।
রোমা স্ট্যাটিউটে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে বাধ্য। আইসিসির এই পরোয়ানা নেতানিয়াহুর আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক কার্যক্রমে বড় ধরনের বাধা সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৭ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে