অনলাইন ডেস্ক
রাফাহ ও গাজার অন্য স্থানে ইসরায়েলি দখলদারদের স্থল আগ্রাসন যতই দীর্ঘস্থায়ী হোক না কেন, তার ধরন যা-ই হোক না কেন—শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে ফিলিস্তিনিরা। এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেছেন ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জ এল-দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য আমরা প্রস্তুত।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হামাস মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ করার সম্পূর্ণ আকাঙ্ক্ষা আমাদের আছে। তা সত্ত্বেও আমরা শত্রুর বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। আমরা তাদের এমন এক জলাভূমিতে টেনে নিয়ে যাচ্ছি, যেখানে তারা তাদের সেনাদের মৃত্যু এবং তাদের অফিসারদের বন্দী হওয়া ছাড়া আর কিছুই দেখবে না।’
আবু উবায়দা আরও বলেন, ‘আমরা এটা করতে পারব এই জন্য নয় যে আমরা বিশাল বড় শক্তি। আমরা এটা করতে পারব কারণ, আমরা এই ভূমির মানুষ এবং এই ভূমির সত্যিকার মালিক।’
হামাস মুখপাত্র আরও বলেন, ট্যাংক, সেনাদের বাহন এবং বুলডোজারসহ ১০০টিরও বেশি ইসরায়েলি সাঁজোয়া যানকে লক্ষ্যবস্তু করেছে আল-কাসাম ব্রিগেড। সে সঙ্গে টানেল উড়িয়ে, রকেট ও মর্টার নিক্ষেপ করে, স্নাইপার রাইফেল ব্যবহার এবং সম্মুখযুদ্ধের মাধ্যমে ইসরায়েলি সেনাদের হতাহতের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত সপ্তাহে রাফাহে হামলা চালিয়েছে। সেখানে ১৫ লাখেরও বেশি বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিল। আইডিএফ রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনের দিকটিও দখল করেছে। ইসরায়েলের দখলকৃত সেই অংশটি গাজায় বহির্বিশ্বের একমাত্র প্রবেশদ্বার এবং মানবিক সহায়তা প্রবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া হামলায় আহত হয়েছেন ৭৯ হাজার ২০০ জনের বেশি।
গাজায় সাত মাসের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের যুদ্ধে উপত্যকাটির বড় অংশই পুরোপুরি বিধ্বস্ত। খাবার, পানি, জ্বালানি ও ওষুধের ভয়াবহ অভাবে ভুগছে লাখ লাখ মানুষ।
রাফাহ ও গাজার অন্য স্থানে ইসরায়েলি দখলদারদের স্থল আগ্রাসন যতই দীর্ঘস্থায়ী হোক না কেন, তার ধরন যা-ই হোক না কেন—শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে ফিলিস্তিনিরা। এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেছেন ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জ এল-দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য আমরা প্রস্তুত।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হামাস মুখপাত্র বলেন, ‘আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ করার সম্পূর্ণ আকাঙ্ক্ষা আমাদের আছে। তা সত্ত্বেও আমরা শত্রুর বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। আমরা তাদের এমন এক জলাভূমিতে টেনে নিয়ে যাচ্ছি, যেখানে তারা তাদের সেনাদের মৃত্যু এবং তাদের অফিসারদের বন্দী হওয়া ছাড়া আর কিছুই দেখবে না।’
আবু উবায়দা আরও বলেন, ‘আমরা এটা করতে পারব এই জন্য নয় যে আমরা বিশাল বড় শক্তি। আমরা এটা করতে পারব কারণ, আমরা এই ভূমির মানুষ এবং এই ভূমির সত্যিকার মালিক।’
হামাস মুখপাত্র আরও বলেন, ট্যাংক, সেনাদের বাহন এবং বুলডোজারসহ ১০০টিরও বেশি ইসরায়েলি সাঁজোয়া যানকে লক্ষ্যবস্তু করেছে আল-কাসাম ব্রিগেড। সে সঙ্গে টানেল উড়িয়ে, রকেট ও মর্টার নিক্ষেপ করে, স্নাইপার রাইফেল ব্যবহার এবং সম্মুখযুদ্ধের মাধ্যমে ইসরায়েলি সেনাদের হতাহতের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত সপ্তাহে রাফাহে হামলা চালিয়েছে। সেখানে ১৫ লাখেরও বেশি বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিল। আইডিএফ রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনের দিকটিও দখল করেছে। ইসরায়েলের দখলকৃত সেই অংশটি গাজায় বহির্বিশ্বের একমাত্র প্রবেশদ্বার এবং মানবিক সহায়তা প্রবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া হামলায় আহত হয়েছেন ৭৯ হাজার ২০০ জনের বেশি।
গাজায় সাত মাসের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের যুদ্ধে উপত্যকাটির বড় অংশই পুরোপুরি বিধ্বস্ত। খাবার, পানি, জ্বালানি ও ওষুধের ভয়াবহ অভাবে ভুগছে লাখ লাখ মানুষ।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে