অনলাইন ডেস্ক
অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার (ওইসিডি) ৩৯তম সদস্য হওয়ার জন্য ইসরায়েলের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়া সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার একটি কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট।
২০১০ সাল থেকে ওইসিডির সদস্য ইসরায়েল। ইন্দোনেশিয়াকে সদস্যপদ পেতে হলে ইসরায়েলসহ সব সদস্য দেশের সম্মতি প্রয়োজন।
এর আগে ইন্দোনেশিয়ার অন্তর্ভুক্তিতে আপত্তি জানিয়েছিলেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের মতো কোনো পদক্ষেপ ছাড়াই ইন্দোনেশিয়াকে এই সংগঠনে যুক্ত করার ব্যাপারে তাঁর আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন তিনি।
এমন একসময় ইন্দোনেশিয়ার মতো মুসলিমপ্রধান একটি দেশের পক্ষ থেকে এমন পদক্ষেপের খবর এল, যখন গাজা যুদ্ধের কারণে ইসরায়েল ক্রমেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। ধারণা করা হচ্ছে, অর্ধবছর ধরে চলা এই সংঘাতের শেষ না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রসারিত করা সম্ভব নয়।
ইসরায়েল ও ইন্দোনেশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই নীরবে বাণিজ্য ও পর্যটনের ক্ষেত্রে সম্পর্ক রেখে চলেছে। এর বাইরে আন্তর্জাতিক মঞ্চে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে একে অপরে শত্রুভাবাপন্ন মনোভাবে দেখিয়ে চলে।
এর আগে আব্রাহাম চুক্তির অধীনে ইন্দোনেশিয়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে বলে আশা করা হয়েছিল। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর বিনিময়ে ১০০ কোটি ডলার অনুদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন।
এরপর দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পরিকল্পনা বাইডেন প্রশাসনের অধীনে অগ্রসর হয়েছিল। তবে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তা থমকে যায়।
ওইসিডি সদস্যপদ পাওয়ার প্রক্রিয়াটি গত শীতে পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের পরিবর্তনের লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো—ইসরায়েল ইন্দোনেশিয়াকে গাজায় উড়োজাহাজ থেকে মানবিক সহায়তা সরবরাহ উদ্যোগে অংশ নেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। যেখানে তুরস্কের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকার পরও দেশটিকে এই অনুমতি দেয়নি ইসরায়েল।
দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের এই প্রক্রিয়ায় ওইসিডির ভূমিকা-সম্পর্কিত একটি রূপরেখা সংবলিত চিঠি গত ২৬ মার্চ সংগঠনটির মহাসচিব ম্যাথিয়াস কোরম্যান ইসরায়েলকে পাঠিয়েছেন।
কোরম্যান লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করতে পেরে আনন্দিত যে কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে একটি পরিষ্কার এবং সুস্পষ্ট পূর্বশর্তে সম্মত হয়েছে যে সংস্থার সদস্য হওয়ার জন্য ইন্দোনেশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর যেকোনো সিদ্ধান্তের আগে সব সদস্যের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে।’
বিষয়টির ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘ওইসিডি সদস্যদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আগে ইন্দোনেশিয়ার বিষয়টি কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের জন্য উত্থাপন করা হবে না। এ ছাড়া, আমি মনে করি যে ওইসিডি কনভেনশনের ১৬ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, ইন্দোনেশিয়াকে সদস্য হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর যেকোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ইসরায়েলসহ সব সদস্যের মধ্যে সর্বসম্মতি প্রয়োজন হবে।’
ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ ১০ এপ্রিল ওইসিডিকে দেওয়া ফিরতি চিঠিতে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার (ওইসিডি) ৩৯তম সদস্য হওয়ার জন্য ইসরায়েলের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়া সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার একটি কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট।
২০১০ সাল থেকে ওইসিডির সদস্য ইসরায়েল। ইন্দোনেশিয়াকে সদস্যপদ পেতে হলে ইসরায়েলসহ সব সদস্য দেশের সম্মতি প্রয়োজন।
এর আগে ইন্দোনেশিয়ার অন্তর্ভুক্তিতে আপত্তি জানিয়েছিলেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের মতো কোনো পদক্ষেপ ছাড়াই ইন্দোনেশিয়াকে এই সংগঠনে যুক্ত করার ব্যাপারে তাঁর আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন তিনি।
এমন একসময় ইন্দোনেশিয়ার মতো মুসলিমপ্রধান একটি দেশের পক্ষ থেকে এমন পদক্ষেপের খবর এল, যখন গাজা যুদ্ধের কারণে ইসরায়েল ক্রমেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। ধারণা করা হচ্ছে, অর্ধবছর ধরে চলা এই সংঘাতের শেষ না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রসারিত করা সম্ভব নয়।
ইসরায়েল ও ইন্দোনেশিয়া দীর্ঘদিন ধরেই নীরবে বাণিজ্য ও পর্যটনের ক্ষেত্রে সম্পর্ক রেখে চলেছে। এর বাইরে আন্তর্জাতিক মঞ্চে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে একে অপরে শত্রুভাবাপন্ন মনোভাবে দেখিয়ে চলে।
এর আগে আব্রাহাম চুক্তির অধীনে ইন্দোনেশিয়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে বলে আশা করা হয়েছিল। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর বিনিময়ে ১০০ কোটি ডলার অনুদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন।
এরপর দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পরিকল্পনা বাইডেন প্রশাসনের অধীনে অগ্রসর হয়েছিল। তবে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তা থমকে যায়।
ওইসিডি সদস্যপদ পাওয়ার প্রক্রিয়াটি গত শীতে পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের পরিবর্তনের লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো—ইসরায়েল ইন্দোনেশিয়াকে গাজায় উড়োজাহাজ থেকে মানবিক সহায়তা সরবরাহ উদ্যোগে অংশ নেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। যেখানে তুরস্কের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকার পরও দেশটিকে এই অনুমতি দেয়নি ইসরায়েল।
দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের এই প্রক্রিয়ায় ওইসিডির ভূমিকা-সম্পর্কিত একটি রূপরেখা সংবলিত চিঠি গত ২৬ মার্চ সংগঠনটির মহাসচিব ম্যাথিয়াস কোরম্যান ইসরায়েলকে পাঠিয়েছেন।
কোরম্যান লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত করতে পেরে আনন্দিত যে কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে একটি পরিষ্কার এবং সুস্পষ্ট পূর্বশর্তে সম্মত হয়েছে যে সংস্থার সদস্য হওয়ার জন্য ইন্দোনেশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর যেকোনো সিদ্ধান্তের আগে সব সদস্যের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে।’
বিষয়টির ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘ওইসিডি সদস্যদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আগে ইন্দোনেশিয়ার বিষয়টি কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের জন্য উত্থাপন করা হবে না। এ ছাড়া, আমি মনে করি যে ওইসিডি কনভেনশনের ১৬ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, ইন্দোনেশিয়াকে সদস্য হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর যেকোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে ইসরায়েলসহ সব সদস্যের মধ্যে সর্বসম্মতি প্রয়োজন হবে।’
ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ ১০ এপ্রিল ওইসিডিকে দেওয়া ফিরতি চিঠিতে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২৮ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে