অনলাইন ডেস্ক
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় উত্তরাঞ্চলে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি সৈন্যদের নির্বিচার গুলিতে অন্তত ১১২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও সাত শতাধিক ফিলিস্তিনি।
বেসামরিকদের ওপর এমন বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন। আজ শুক্রবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বলেন, ‘এই ঘটনায় চীন বিস্মিত এবং বেসামরিকদের ওপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে বেইজিং। নিহতদের জন্য শোক এবং আহতদের জন্য আমাদের সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
মাও বলেন, চীন সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে, বিশেষ করে ইসরায়েলকে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনুরোধ জানাচ্ছে। গাজায় মানবিক সহায়তা যেন প্রবেশ করতে পারে তা নিশ্চিত করতে এবং আরও গুরুতর মানবিক বিপর্যয় এড়ানোর আহ্বান জানায় চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, এ ঘটনা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির আলোচনাকে জটিল করে তুলবে। আর এ ধরনের ঘটনাকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছে হোয়াইট হাউস।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই ঘটনার নিন্দা করে বলেছেন যে, সংঘাতে যত সংখ্যক মানুষ নিহত হয়েছে সেই সংখ্যায় তিনি হতবাক।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল এই বর্বরোচিত হামলাকে ‘সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য’ বলে নিন্দা জানিয়েছেন।
ফ্রান্স বলেছে, খাদ্য সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করা বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিবর্ষণ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
তুরস্ক এই ঘটনাকে ইসরায়েলের দ্বারা সংঘটিত আরও একটি মানবতা বিরোধী অপরাধ বলে অভিহিত করেছে। সে সঙ্গে, গাজায় ফিলিস্তিনিদের দুর্ভিক্ষের মাঝে ফেলার জন্য ইসরায়েলের সমালোচনাও করেছে দেশটি।
বেসামরিক গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলের এই হামলাকে ‘গণহত্যা’ আখ্যা দিয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়া। সে সঙ্গে, ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র ক্রয় স্থগিত করেছে দেশটি। কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্র সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে বলেন, ‘খাবার সংগ্রহ করতে যাওয়া ১০০-এর বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছেন নেতানিয়াহু। এটা গণহত্যা—যা হলোকাস্টের কথা মনে করিয়ে দেয়। বিশ্বের উচিত নেতানিয়াহুকে বর্জন করা।’
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে ইতালি। পাশাপাশি, ফিলিস্তিনিদের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর গাজাবাসীকে রক্ষা করার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।
কাতারের ভাষায় এটি ‘ইসরায়েলি দখলদারির দ্বারা সংঘটিত জঘন্য গণহত্যা’। বেসামরিকদের ওপর গণহত্যা চালানোয় ইসরায়েলের প্রতি কঠোর ভাষায় নিন্দা জানিয়েছে কাতার।
অস্ট্রেলিয়া বলেছে যে, নিরীহ মানুষের ওপর এমন হামলা ‘ভয়ংকর’ এবং তারা সরাসরি ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের কাছে এই মতামত প্রকাশ করবে।
এদিকে ইসরায়েলের দাবি, বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে উত্তর গাজার ওই ত্রাণ কেন্দ্রে উপস্থিত ফিলিস্তিনিরা ‘হুমকি তৈরি করেছে’—এমন ধারণা থেকে সৈন্যরা গুলি চালিয়েছিল।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় উত্তরাঞ্চলে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি সৈন্যদের নির্বিচার গুলিতে অন্তত ১১২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও সাত শতাধিক ফিলিস্তিনি।
বেসামরিকদের ওপর এমন বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন। আজ শুক্রবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বলেন, ‘এই ঘটনায় চীন বিস্মিত এবং বেসামরিকদের ওপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে বেইজিং। নিহতদের জন্য শোক এবং আহতদের জন্য আমাদের সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
মাও বলেন, চীন সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে, বিশেষ করে ইসরায়েলকে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনুরোধ জানাচ্ছে। গাজায় মানবিক সহায়তা যেন প্রবেশ করতে পারে তা নিশ্চিত করতে এবং আরও গুরুতর মানবিক বিপর্যয় এড়ানোর আহ্বান জানায় চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, এ ঘটনা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির আলোচনাকে জটিল করে তুলবে। আর এ ধরনের ঘটনাকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছে হোয়াইট হাউস।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই ঘটনার নিন্দা করে বলেছেন যে, সংঘাতে যত সংখ্যক মানুষ নিহত হয়েছে সেই সংখ্যায় তিনি হতবাক।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল এই বর্বরোচিত হামলাকে ‘সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য’ বলে নিন্দা জানিয়েছেন।
ফ্রান্স বলেছে, খাদ্য সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করা বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিবর্ষণ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
তুরস্ক এই ঘটনাকে ইসরায়েলের দ্বারা সংঘটিত আরও একটি মানবতা বিরোধী অপরাধ বলে অভিহিত করেছে। সে সঙ্গে, গাজায় ফিলিস্তিনিদের দুর্ভিক্ষের মাঝে ফেলার জন্য ইসরায়েলের সমালোচনাও করেছে দেশটি।
বেসামরিক গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলের এই হামলাকে ‘গণহত্যা’ আখ্যা দিয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়া। সে সঙ্গে, ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র ক্রয় স্থগিত করেছে দেশটি। কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্র সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে বলেন, ‘খাবার সংগ্রহ করতে যাওয়া ১০০-এর বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছেন নেতানিয়াহু। এটা গণহত্যা—যা হলোকাস্টের কথা মনে করিয়ে দেয়। বিশ্বের উচিত নেতানিয়াহুকে বর্জন করা।’
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে ইতালি। পাশাপাশি, ফিলিস্তিনিদের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর গাজাবাসীকে রক্ষা করার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।
কাতারের ভাষায় এটি ‘ইসরায়েলি দখলদারির দ্বারা সংঘটিত জঘন্য গণহত্যা’। বেসামরিকদের ওপর গণহত্যা চালানোয় ইসরায়েলের প্রতি কঠোর ভাষায় নিন্দা জানিয়েছে কাতার।
অস্ট্রেলিয়া বলেছে যে, নিরীহ মানুষের ওপর এমন হামলা ‘ভয়ংকর’ এবং তারা সরাসরি ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের কাছে এই মতামত প্রকাশ করবে।
এদিকে ইসরায়েলের দাবি, বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে উত্তর গাজার ওই ত্রাণ কেন্দ্রে উপস্থিত ফিলিস্তিনিরা ‘হুমকি তৈরি করেছে’—এমন ধারণা থেকে সৈন্যরা গুলি চালিয়েছিল।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৪ ঘণ্টা আগে