অনলাইন ডেস্ক
লিবিয়ায় খোয়া যাওয়া প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া গেছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বাহিনী এসব ইউরেনিয়াম খুঁজে পাওয়ার কথা জানিয়েছে। গত বুধবার (১৫ মার্চ) লিবিয়ার একটি পরমাণুকেন্দ্র থেকে প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম হারিয়ে গেছে বলে জানিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) পরিদর্শকেরা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, চাদ সীমান্তের কাছে আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম ভর্তি ১০টি ড্রাম পাওয়া গেছে। ইউরেনিয়াম খুঁজে পাওয়ার বিষয় নিশ্চিত করেছেন লিবিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর মিডিয়া বিভাগের প্রধান। যেখানে খুঁজে পাওয়া গেছে, ওই অঞ্চল সরকারনিয়ন্ত্রিত ছিল না বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) এক বিবৃতিতে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়ার সত্যতা যাচাইয়ে কাজ করার কথা জানিয়েছে আইএইএ। এর আগে গত মঙ্গলবার আইএইএর পরিদর্শকেরা লিবিয়ার একটি পরমাণুকেন্দ্র পরিদর্শনের পর প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম হারিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নজরে পড়ে। গত বছরই এই স্থান পরিদর্শনের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে তা স্থগিত করতে হয়েছিল। তবে লিবিয়ার কোন পরমাণুকেন্দ্র থেকে ইউরেনিয়াম হারিয়ে গেছে, তার নাম উল্লেখ করেননি পরিদর্শকেরা।
২০০৩ সালে লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ করেন। তখন লিবিয়া সেন্ট্রিফিউজ সংগ্রহ করেছিল, যেগুলো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি একটি পারমাণবিক বোমার নকশার তথ্যও দিতে পারত। তবে বোমা তৈরির ক্ষেত্রে লিবিয়া খুব একটা সফল হতে পারেনি।
২০১১ সালে ন্যাটোর সমর্থনে গণ-অভ্যুত্থানে গাদ্দাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হওয়ার পর থেকে লিবিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। ২০১৪ সাল থেকে দেশটির রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ পূর্ব ও পশ্চিমের বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বিভক্ত হয়ে আছে। ২০২০ সালে বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বড় সংঘাত শেষ হয়।
লিবিয়ায় খোয়া যাওয়া প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া গেছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বাহিনী এসব ইউরেনিয়াম খুঁজে পাওয়ার কথা জানিয়েছে। গত বুধবার (১৫ মার্চ) লিবিয়ার একটি পরমাণুকেন্দ্র থেকে প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম হারিয়ে গেছে বলে জানিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) পরিদর্শকেরা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, চাদ সীমান্তের কাছে আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম ভর্তি ১০টি ড্রাম পাওয়া গেছে। ইউরেনিয়াম খুঁজে পাওয়ার বিষয় নিশ্চিত করেছেন লিবিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর মিডিয়া বিভাগের প্রধান। যেখানে খুঁজে পাওয়া গেছে, ওই অঞ্চল সরকারনিয়ন্ত্রিত ছিল না বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) এক বিবৃতিতে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়ার সত্যতা যাচাইয়ে কাজ করার কথা জানিয়েছে আইএইএ। এর আগে গত মঙ্গলবার আইএইএর পরিদর্শকেরা লিবিয়ার একটি পরমাণুকেন্দ্র পরিদর্শনের পর প্রায় আড়াই টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম হারিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নজরে পড়ে। গত বছরই এই স্থান পরিদর্শনের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে তা স্থগিত করতে হয়েছিল। তবে লিবিয়ার কোন পরমাণুকেন্দ্র থেকে ইউরেনিয়াম হারিয়ে গেছে, তার নাম উল্লেখ করেননি পরিদর্শকেরা।
২০০৩ সালে লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ করেন। তখন লিবিয়া সেন্ট্রিফিউজ সংগ্রহ করেছিল, যেগুলো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি একটি পারমাণবিক বোমার নকশার তথ্যও দিতে পারত। তবে বোমা তৈরির ক্ষেত্রে লিবিয়া খুব একটা সফল হতে পারেনি।
২০১১ সালে ন্যাটোর সমর্থনে গণ-অভ্যুত্থানে গাদ্দাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হওয়ার পর থেকে লিবিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। ২০১৪ সাল থেকে দেশটির রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ পূর্ব ও পশ্চিমের বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বিভক্ত হয়ে আছে। ২০২০ সালে বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বড় সংঘাত শেষ হয়।
গত আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এখনো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অস্থির অবস্থায় রয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন। সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া। এর প্রভাবে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতে নেমেছে
১ ঘণ্টা আগেওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৭ ঘণ্টা আগে