অনলাইন ডেস্ক
পশ্চিম তীরে তিন হাজারের বেশি ইহুদি বসতি স্থাপনের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল বুধবার এ অনুমোদন দেওয়া হয়। ফিলিস্তিনিরা এমন সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছে। বাইডেন প্রশাসনের বিরোধিতা সত্ত্বেও ইসরায়েল বসতি নির্মাণের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাদের একটি পরিকল্পনা কমিটি পশ্চিম তীরে ১ হাজার ৩৪৪টি বাড়ি নির্মাণ ও ১ হাজার ৮০০ বসতি স্থাপনের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে। তবে বাইডেন প্রশাসনের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে গিয়ে সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে কিনা সেটি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্তজের ওপর নির্ভর করছে। বর্তমান ইসরায়েল সরকার বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক ধরে রাখার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে চলার চেষ্টা করছে।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ইসরায়েলের সিদ্ধান্তের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এটি গভীর উদ্বেগের বিষয়। ইসরায়েলের এই কাজের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের যে চেষ্টা চলছে সেটি বাধাগ্রস্ত হবে এবং ওই অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র বলেই পরিচিত। বরাবরই ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন বসতি নির্মাণ প্রকল্পে প্রকাশ্যে নিজের সমর্থন জানিয়েছিলেন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর ইসরায়েল ইস্যুতে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট শিবিরে ক্ষোভ বাড়ছিল। সেই চাপ থেকেই বাইডেন প্রশাসন পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণের বিষয়ে ইসরায়েলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বাইডেন প্রশাসন ধীরে ধীরে পশ্চিম তীর ইস্যুতে অবস্থান বদলাচ্ছে।
পশ্চিম তীরে তিন হাজারের বেশি ইহুদি বসতি স্থাপনের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল বুধবার এ অনুমোদন দেওয়া হয়। ফিলিস্তিনিরা এমন সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছে। বাইডেন প্রশাসনের বিরোধিতা সত্ত্বেও ইসরায়েল বসতি নির্মাণের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাদের একটি পরিকল্পনা কমিটি পশ্চিম তীরে ১ হাজার ৩৪৪টি বাড়ি নির্মাণ ও ১ হাজার ৮০০ বসতি স্থাপনের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে। তবে বাইডেন প্রশাসনের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে গিয়ে সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে কিনা সেটি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্তজের ওপর নির্ভর করছে। বর্তমান ইসরায়েল সরকার বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক ধরে রাখার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে চলার চেষ্টা করছে।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ইসরায়েলের সিদ্ধান্তের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এটি গভীর উদ্বেগের বিষয়। ইসরায়েলের এই কাজের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের যে চেষ্টা চলছে সেটি বাধাগ্রস্ত হবে এবং ওই অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র বলেই পরিচিত। বরাবরই ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন বসতি নির্মাণ প্রকল্পে প্রকাশ্যে নিজের সমর্থন জানিয়েছিলেন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর ইসরায়েল ইস্যুতে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট শিবিরে ক্ষোভ বাড়ছিল। সেই চাপ থেকেই বাইডেন প্রশাসন পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণের বিষয়ে ইসরায়েলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বাইডেন প্রশাসন ধীরে ধীরে পশ্চিম তীর ইস্যুতে অবস্থান বদলাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৩১ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে