অনলাইন ডেস্ক
সমলিঙ্গের বিয়ের বৈধতা চেয়ে করা আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ থেকে এ রায় আসে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সমলিঙ্গের বিয়ে নিয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার নেই বলে আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছেন। এর পরিবর্তে সমলিঙ্গের জুটিদের জন্য সামাজিক এবং বৈধ অধিকার ও সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় সরকারের প্যানেল গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করেন।
এর আগে গত এপ্রিল ও মে মাসে ২১ সমলিঙ্গের জুটি ও অধিকারকর্মী আবেদন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি হয়। তাঁরা আদলতকে বলেন, বিয়ে করতে না পারায় তাঁরা ‘দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে’ পরিণত হয়েছেন।
এই রায় ফলে কয়েক লাখ সমলিঙ্গের মানুষের জন্য বড় আঘাত। ভারতীয় সংস্কৃতির বিরোধী বলে সরকার ও ধর্মীয় গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে সমলিঙ্গের বিয়ের বিরোধিতা করা হয়। ২০১৮ সালে এক যুগান্তকারী রায়ে সমকামিতাকে বৈধতা দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
সমলিঙ্গের বিয়ের বৈধতার পক্ষে-বিপক্ষে দশ দিন ধরে এ বিষয়ে বিতর্ক শুনেছে। গত ১১মে তাদের রায় ঘোষণা করার কথা ছিল। কিন্তু ওই দিন তাঁরা আরো সময় নেন। মঙ্গলবার তারা রায় পড়ে শোনান। পাঁচ বিচারপতির মধ্যে ৩ জন বৈধতার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন।
ভারতে বিয়ে সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন পরিবর্তন করার এখতিয়ার সুপ্রিম কোর্টের নেই বলে পাঁচ বিচারপতি একমত হয়েছেন। সেই কাজ একমাত্র লোকসভা করতে পারে। ভারতে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের বিয়ের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন আইন আছে। এর বাইরে আছে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট, যা আন্তঃধর্মীয় বিয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
রায়ের পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, অবিবাহিত যুগলেরও সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রে সমান অধিকার আছে। ফলে সমলিঙ্গের যুগল সন্তান দত্তক নিলে তা অবৈধ বলে বিবেচিত হওয়া উচিত নয়।
কিন্তু বেঞ্চের বাকি বিচারপতিরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি। পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে তিন বিচারপতি এর বিরোধিতা করেন। বিচারপতি কল প্রধান বিচারপতিকে সমর্থন করেন।
চন্দ্রচূড় বলেন, সমলিঙ্গের মানুষ যাতে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন, সে দিকে নজর রাখা জরুরি। বিয়ে অনঢ় কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। ঐতিহাসিক কাল ধরে এর বিবর্তন হয়েছে।
সমলিঙ্গের জুটিদের নিয়ে সরকারের প্যানেল গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করে সেখানে কারা থাকবেন, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সমলিঙ্গের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যাতে কোনো বৈষম্য না হয়, সে বিষয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছেন প্রধান বিচারপতি। সেখানে বলা হয়, সমলিঙ্গের কোনো যুগলকে থানায় ডেকে বা বাড়িতে গিয়ে হেনস্থা করতে পারবে না পুলিশ। তাদের লিঙ্গ বিষয়ক কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। সমলিঙ্গের যুগল যাতে স্বাধীনভাবে থাকতে পারেন, তাদের বাড়ি পেতে যাতে অসুবিধা না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাষ্ট্র ব্যক্তিকে যে যে অধিকার দেয়, সমলিঙ্গের মানুষদেরও সেই সেই অধিকার প্রাপ্য। এক্ষেত্রে কোনো বৈষম্য কোনোভাবেই কাম্য নয়। সেই অধিকার রক্ষা করতে হবে রাষ্ট্রকে।
সমলিঙ্গের বিয়ে সংক্রান্ত সমস্ত রাজ্যে দায়ের হওয়া মামলাগুলি একত্রে শুনানি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। কেন্দ্রীয় সরকার ছাড়াও এই মামলায় বিবাদী ছিল বেশ কয়েকটি রাজ্য। এর মধ্যে আসাম, রাজস্থান এবং অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার সমলিঙ্গের বিয়ের বিরোধিতা করেছে। একটি মুসলিম ধর্মীয় সংগঠনও বিরোধিতা করে আদালতের দ্বারস্থ হয়। কেন্দ্রীয় সরকার আদালতকে বলেছে, ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থায় বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। সেখানে দুই বিষম লিঙ্গের ব্যক্তির মধ্যেই বৈধ প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক তৈরি হয়। এটাই সামাজিক বিধি।
তবে রায় পড়ার সময় এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেছেন, বিয়ে কোনো অনঢ় প্রতিষ্ঠন নয়। এর বিবর্তন হয়, অতীতেও হয়েছে। সমলিঙ্গের সম্পর্ক সামাজিক সম্পর্ক। একেও একইরকম গুরুত্ব দিতে হবে। সমলিঙ্গের সম্পর্ককে শহুরে মুষ্টিমেয় মানুষের বিষয় বলেও দাগিয়ে দেওয়া যায় না। সমাজের সমস্ত ক্ষেত্রেই এই ধরনের সম্পর্ক দেখা যায়।
আদালতের এই রায়ের পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে এলজিবিটিকিউ প্লাস কমিউনিটির ভেতর থেকে। যেভাবে আদালত সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে, তাকে স্বাগত জানানো হয়েছে। কিন্তু সমলিঙ্গের বিয়ের অধিকার না পাওয়ায় কিছুটা হতাশ তাঁরা।
সুজি ভৌমিক নামে একজন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘আদালতের মন্তব্যগুলি খুব জরুরি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা বিয়ের অধিকার পেলাম না।’
তবে ট্রান্স সেক্সুয়ালদের ক্ষেত্রে অর্থাৎ সমকামী নারী ও সমকামী পুরুষের মধ্যে বিয়ের অধিকারে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছে আদালত। বর্তমান বিয়ের আইন মেনেই তাদের বিয়ে সম্ভব বলে স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে।
সমলিঙ্গের বিয়ের বৈধতা চেয়ে করা আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ থেকে এ রায় আসে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সমলিঙ্গের বিয়ে নিয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার নেই বলে আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছেন। এর পরিবর্তে সমলিঙ্গের জুটিদের জন্য সামাজিক এবং বৈধ অধিকার ও সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় সরকারের প্যানেল গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করেন।
এর আগে গত এপ্রিল ও মে মাসে ২১ সমলিঙ্গের জুটি ও অধিকারকর্মী আবেদন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি হয়। তাঁরা আদলতকে বলেন, বিয়ে করতে না পারায় তাঁরা ‘দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে’ পরিণত হয়েছেন।
এই রায় ফলে কয়েক লাখ সমলিঙ্গের মানুষের জন্য বড় আঘাত। ভারতীয় সংস্কৃতির বিরোধী বলে সরকার ও ধর্মীয় গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে সমলিঙ্গের বিয়ের বিরোধিতা করা হয়। ২০১৮ সালে এক যুগান্তকারী রায়ে সমকামিতাকে বৈধতা দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
সমলিঙ্গের বিয়ের বৈধতার পক্ষে-বিপক্ষে দশ দিন ধরে এ বিষয়ে বিতর্ক শুনেছে। গত ১১মে তাদের রায় ঘোষণা করার কথা ছিল। কিন্তু ওই দিন তাঁরা আরো সময় নেন। মঙ্গলবার তারা রায় পড়ে শোনান। পাঁচ বিচারপতির মধ্যে ৩ জন বৈধতার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন।
ভারতে বিয়ে সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন পরিবর্তন করার এখতিয়ার সুপ্রিম কোর্টের নেই বলে পাঁচ বিচারপতি একমত হয়েছেন। সেই কাজ একমাত্র লোকসভা করতে পারে। ভারতে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের বিয়ের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন আইন আছে। এর বাইরে আছে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট, যা আন্তঃধর্মীয় বিয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
রায়ের পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, অবিবাহিত যুগলেরও সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রে সমান অধিকার আছে। ফলে সমলিঙ্গের যুগল সন্তান দত্তক নিলে তা অবৈধ বলে বিবেচিত হওয়া উচিত নয়।
কিন্তু বেঞ্চের বাকি বিচারপতিরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি। পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে তিন বিচারপতি এর বিরোধিতা করেন। বিচারপতি কল প্রধান বিচারপতিকে সমর্থন করেন।
চন্দ্রচূড় বলেন, সমলিঙ্গের মানুষ যাতে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন, সে দিকে নজর রাখা জরুরি। বিয়ে অনঢ় কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। ঐতিহাসিক কাল ধরে এর বিবর্তন হয়েছে।
সমলিঙ্গের জুটিদের নিয়ে সরকারের প্যানেল গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করে সেখানে কারা থাকবেন, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সমলিঙ্গের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যাতে কোনো বৈষম্য না হয়, সে বিষয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছেন প্রধান বিচারপতি। সেখানে বলা হয়, সমলিঙ্গের কোনো যুগলকে থানায় ডেকে বা বাড়িতে গিয়ে হেনস্থা করতে পারবে না পুলিশ। তাদের লিঙ্গ বিষয়ক কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। সমলিঙ্গের যুগল যাতে স্বাধীনভাবে থাকতে পারেন, তাদের বাড়ি পেতে যাতে অসুবিধা না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাষ্ট্র ব্যক্তিকে যে যে অধিকার দেয়, সমলিঙ্গের মানুষদেরও সেই সেই অধিকার প্রাপ্য। এক্ষেত্রে কোনো বৈষম্য কোনোভাবেই কাম্য নয়। সেই অধিকার রক্ষা করতে হবে রাষ্ট্রকে।
সমলিঙ্গের বিয়ে সংক্রান্ত সমস্ত রাজ্যে দায়ের হওয়া মামলাগুলি একত্রে শুনানি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। কেন্দ্রীয় সরকার ছাড়াও এই মামলায় বিবাদী ছিল বেশ কয়েকটি রাজ্য। এর মধ্যে আসাম, রাজস্থান এবং অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার সমলিঙ্গের বিয়ের বিরোধিতা করেছে। একটি মুসলিম ধর্মীয় সংগঠনও বিরোধিতা করে আদালতের দ্বারস্থ হয়। কেন্দ্রীয় সরকার আদালতকে বলেছে, ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থায় বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। সেখানে দুই বিষম লিঙ্গের ব্যক্তির মধ্যেই বৈধ প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক তৈরি হয়। এটাই সামাজিক বিধি।
তবে রায় পড়ার সময় এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেছেন, বিয়ে কোনো অনঢ় প্রতিষ্ঠন নয়। এর বিবর্তন হয়, অতীতেও হয়েছে। সমলিঙ্গের সম্পর্ক সামাজিক সম্পর্ক। একেও একইরকম গুরুত্ব দিতে হবে। সমলিঙ্গের সম্পর্ককে শহুরে মুষ্টিমেয় মানুষের বিষয় বলেও দাগিয়ে দেওয়া যায় না। সমাজের সমস্ত ক্ষেত্রেই এই ধরনের সম্পর্ক দেখা যায়।
আদালতের এই রায়ের পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে এলজিবিটিকিউ প্লাস কমিউনিটির ভেতর থেকে। যেভাবে আদালত সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে, তাকে স্বাগত জানানো হয়েছে। কিন্তু সমলিঙ্গের বিয়ের অধিকার না পাওয়ায় কিছুটা হতাশ তাঁরা।
সুজি ভৌমিক নামে একজন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘আদালতের মন্তব্যগুলি খুব জরুরি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা বিয়ের অধিকার পেলাম না।’
তবে ট্রান্স সেক্সুয়ালদের ক্ষেত্রে অর্থাৎ সমকামী নারী ও সমকামী পুরুষের মধ্যে বিয়ের অধিকারে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছে আদালত। বর্তমান বিয়ের আইন মেনেই তাদের বিয়ে সম্ভব বলে স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২৬ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে