অনলাইন ডেস্ক
‘দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের নানা প্রান্তে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ নেমে এসেছে। বহু জায়গায় মণ্ডপ ভেঙে ফেলা হয়েছে, আগুন দেওয়া হয়েছে, ভয় দেখানো হয়েছে, খুন করা হয়েছে। এই আক্রমণ শুধু ঘৃণ্য নয়, এই আক্রমণ সভ্যতার পরিপন্থী। এই আক্রমণ মানবতার বিরুদ্ধে ঘটানো অপরাধ। এখনই সময় এই আক্রমণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর। এখনই সময় সাম্প্রদায়িকতার সঙ্গে যুক্ত সমস্ত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াটা আমাদের দায় নয়, কর্তব্য।’
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গের ৫৫ জন সংখ্যালঘু বুদ্ধিজীবী যৌথভাবে একটি বিবৃতি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে বুদ্ধিজীবীরা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের আমরা তীব্রভাবে প্রতিবাদ করি। অবিলম্বে এই হিংস্রতা বন্ধ হোক। রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিক। বাংলাদেশের শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরা এক জোট হোন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু মানুষেরা যেন পরিপূর্ণ জীবন নিরাপত্তা ফিরে পান এবং শান্তিতে বসবাস করতে পারেন তার দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
বিবৃতিতে বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আসুন, আমরা সম্প্রীতির পক্ষে এক যৌথতার পথে হাঁটি।
বুদ্ধিজীবীদের এই বিবৃতিতে লেখকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, লেখক আবুল বাশার, জাহিরুল হাসান, আনসারউদ্দিন, শাহযাদ ফিরদাউস, মুর্শিদ এ এম, মোশারফ হোসেন, নীহারুল ইসলাম, লতিফ হোসেন, মো. জিকরাউল হক, সেখ সাহেবুল হক, এস এম শামসুদ্দিন, হামিরউদ্দিন মিদ্যা, মোনালিসা রেহমান, হুমায়ুন রশিদ, লালমিয়া মোল্লা, সৌরভ হোসেন, ইসমাইল দরবেশ ও লেখক সাদিক হোসেন।
অধ্যাপকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, অধ্যাপক মীরাতুন নাহার, সা'আদুল ইসলাম, আফরোজা খাতুন, সাইফুল্লাহ, শামিম আহমেদ, মফিজ উদ্দিন, শেখ রেজওয়ানুল ইসলাম, শেখ মুঈদুল ইসলাম, সামিরুল ইসলাম, আরিফ মহাম্মদ চাপরাশি, আনিসুর রহমান, সেখ জাহির আব্বাস, মৃদুল হক ও অধ্যাপক নাজমুল হক।
বিভিন্ন প্রকাশকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, প্রকাশক রোহণ কুদ্দুস, বুলবুল ইসলাম, তারেক কাজী, সেলিম মণ্ডল, মারুফ হোসেন ও হাবিবুর রহমান মল্লিক। সমাজকর্মীদের মধ্যে সাক্ষর করেন, সাবির আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, নীলাঞ্জন সৈয়দ, মিজানুর রহমান, রেহানা সুলতানা, এম এ হাকিম ও প্রকাশক খায়রুজ্জামান।
বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, সম্পাদক এন জুলফিকার, সুবিদ আব্দুল্লাহ ও ফারুক আহমেদ। এ ছাড়া এই বিবৃতিতে সাক্ষর করেন গবেষক আজিজুল হক ও মিরাজুল ইসলাম, চিত্রশিল্পী তৌসিফ হক, শিক্ষক আবদুর রউফ আনসারী, সাংস্কৃতিক কর্মী মেরিনা বানু, কবি এস হজরত আলি ও তৈমুর খান।
‘দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের নানা প্রান্তে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ নেমে এসেছে। বহু জায়গায় মণ্ডপ ভেঙে ফেলা হয়েছে, আগুন দেওয়া হয়েছে, ভয় দেখানো হয়েছে, খুন করা হয়েছে। এই আক্রমণ শুধু ঘৃণ্য নয়, এই আক্রমণ সভ্যতার পরিপন্থী। এই আক্রমণ মানবতার বিরুদ্ধে ঘটানো অপরাধ। এখনই সময় এই আক্রমণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর। এখনই সময় সাম্প্রদায়িকতার সঙ্গে যুক্ত সমস্ত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াটা আমাদের দায় নয়, কর্তব্য।’
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গের ৫৫ জন সংখ্যালঘু বুদ্ধিজীবী যৌথভাবে একটি বিবৃতি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে বুদ্ধিজীবীরা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের আমরা তীব্রভাবে প্রতিবাদ করি। অবিলম্বে এই হিংস্রতা বন্ধ হোক। রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিক। বাংলাদেশের শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরা এক জোট হোন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু মানুষেরা যেন পরিপূর্ণ জীবন নিরাপত্তা ফিরে পান এবং শান্তিতে বসবাস করতে পারেন তার দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
বিবৃতিতে বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আসুন, আমরা সম্প্রীতির পক্ষে এক যৌথতার পথে হাঁটি।
বুদ্ধিজীবীদের এই বিবৃতিতে লেখকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, লেখক আবুল বাশার, জাহিরুল হাসান, আনসারউদ্দিন, শাহযাদ ফিরদাউস, মুর্শিদ এ এম, মোশারফ হোসেন, নীহারুল ইসলাম, লতিফ হোসেন, মো. জিকরাউল হক, সেখ সাহেবুল হক, এস এম শামসুদ্দিন, হামিরউদ্দিন মিদ্যা, মোনালিসা রেহমান, হুমায়ুন রশিদ, লালমিয়া মোল্লা, সৌরভ হোসেন, ইসমাইল দরবেশ ও লেখক সাদিক হোসেন।
অধ্যাপকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, অধ্যাপক মীরাতুন নাহার, সা'আদুল ইসলাম, আফরোজা খাতুন, সাইফুল্লাহ, শামিম আহমেদ, মফিজ উদ্দিন, শেখ রেজওয়ানুল ইসলাম, শেখ মুঈদুল ইসলাম, সামিরুল ইসলাম, আরিফ মহাম্মদ চাপরাশি, আনিসুর রহমান, সেখ জাহির আব্বাস, মৃদুল হক ও অধ্যাপক নাজমুল হক।
বিভিন্ন প্রকাশকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, প্রকাশক রোহণ কুদ্দুস, বুলবুল ইসলাম, তারেক কাজী, সেলিম মণ্ডল, মারুফ হোসেন ও হাবিবুর রহমান মল্লিক। সমাজকর্মীদের মধ্যে সাক্ষর করেন, সাবির আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, নীলাঞ্জন সৈয়দ, মিজানুর রহমান, রেহানা সুলতানা, এম এ হাকিম ও প্রকাশক খায়রুজ্জামান।
বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকদের মধ্যে সাক্ষর করেন, সম্পাদক এন জুলফিকার, সুবিদ আব্দুল্লাহ ও ফারুক আহমেদ। এ ছাড়া এই বিবৃতিতে সাক্ষর করেন গবেষক আজিজুল হক ও মিরাজুল ইসলাম, চিত্রশিল্পী তৌসিফ হক, শিক্ষক আবদুর রউফ আনসারী, সাংস্কৃতিক কর্মী মেরিনা বানু, কবি এস হজরত আলি ও তৈমুর খান।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
৪ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৯ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে