অনলাইন ডেস্ক
ভারতের তারকা টেনিস খেলোয়াড় সানিয়া মির্জা। খেলা আর গ্ল্যামার দিয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। এরপর পাকিস্তানি ক্রিকেট তারকা শোয়েব মালিককে বিয়ে করে শিরোনাম হয়েছিলেন তিনি। মাঝেমধ্যেই খবরে আসেন এই দম্পতি।
এবার আলোচনায় আরেক সানিয়া মির্জা। বলা হচ্ছে, তিনিই ভারতের প্রথম মুসলিম নারী যুদ্ধবিমান চালক হতে যাচ্ছেন। যুদ্ধবিমান চালকের ছাড়পত্র পেয়েছেন। শিগগিরই পাইলটের আসনে বসে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখাবেন। আগামী ২৭ ডিসেম্বর তিনি পুনেতে এনডিএ খাডাকোয়াসলা একাডেমিতে যোগ দেবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে সানিয়াকে নিয়ে ফলাও করে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে। সেসব প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, সানিয়া মির্জার বাবা পুরোনো টেলিভিশন সারাইয়ের কাজ করেন। এই টিভি মেকানিক শহিদ আলির কন্যা সানিয়া ন্যাশনাল ডিফেন্স আকাদেমির (এনডিএ) পরীক্ষায় সামগ্রিক ভাবে ১৪৯ তম স্থান অর্জন করেছেন।
এনডিএর চলতি বছরের পরীক্ষায় পুরুষ ও নারী মিলিয়ে মোট ৪০০টি আসন ছিল। সেখানে নারীদের জন্য ছিল মাত্র ১৯টি আসন, আর ফাইটার পাইলটদের জন্য ছিল মাত্র দুটি। সানিয়া নিজের যোগ্যতায় একটিতে জায়গা করে নিয়েছেন।
উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের দেহাত কোতোয়ালি থানাধীন যশোভার নামের একটি ছোট্ট গ্রামে সানিয়ার জন্ম। স্থানীয় পণ্ডিত চিন্তামণি দুবে ইন্টার কলেজ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। এর পর উচ্চশিক্ষার জন্য মির্জাপুর শহরের গুরু নানক গার্লস ইন্টার কলেজে ভর্তি হন। উত্তরপ্রদেশের দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেন সানিয়া। চলতি বছরের এপ্রিলে এনডিএ পরীক্ষায় বসেছিলেন।
সানিয়া মির্জা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অবনি চতুর্বেদীকে দেখে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তাঁকে সব সময় অনুসরণ করি। তাঁকে দেখেই আমি এনডিএতে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। আমি আশা করি, আমাকে দেখে তরুণেরাও একটি অনুপ্রাণিত হবে।’
একটি সংবাদমাধ্যমকে সানিয়া বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো কথা বললেই যে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বেশি কদর পাওয়া যায়, এই ধারণা ভুল।’
দুই সঙ্গী মোহনা সিংহ এবং ভাবনা কান্থের পাশাপাশি অবনি চতুর্বেদীকে ভারতের প্রথম নারী যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে ঘোষণা করেছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
সানিয়ার সাফল্যের কথা এখন সবার মুখে মুখে। সানিয়ার বাবা শহিদ আলী এনডিটিভিকে বলেন, ‘সানিয়া মির্জার রোল মডেল হলেন ভারতের প্রথম নারী ফাইটার পাইলট অবনি চতুর্বেদী। শুরু থেকেই সে তার মতো হতে চাইতো।’
মেয়ের সাফল্যে সানিয়ার মা তাবাস্সুম মির্জা বলেন, ‘আমাদের মেয়ে পরিবার এবং পুরো গ্রামের গর্ব। সে গ্রামের প্রতিটি মেয়েকে তাদের স্বপ্নপূরণে অনুপ্রাণিত করেছে।’
ভারতের তারকা টেনিস খেলোয়াড় সানিয়া মির্জা। খেলা আর গ্ল্যামার দিয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। এরপর পাকিস্তানি ক্রিকেট তারকা শোয়েব মালিককে বিয়ে করে শিরোনাম হয়েছিলেন তিনি। মাঝেমধ্যেই খবরে আসেন এই দম্পতি।
এবার আলোচনায় আরেক সানিয়া মির্জা। বলা হচ্ছে, তিনিই ভারতের প্রথম মুসলিম নারী যুদ্ধবিমান চালক হতে যাচ্ছেন। যুদ্ধবিমান চালকের ছাড়পত্র পেয়েছেন। শিগগিরই পাইলটের আসনে বসে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখাবেন। আগামী ২৭ ডিসেম্বর তিনি পুনেতে এনডিএ খাডাকোয়াসলা একাডেমিতে যোগ দেবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে সানিয়াকে নিয়ে ফলাও করে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে। সেসব প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, সানিয়া মির্জার বাবা পুরোনো টেলিভিশন সারাইয়ের কাজ করেন। এই টিভি মেকানিক শহিদ আলির কন্যা সানিয়া ন্যাশনাল ডিফেন্স আকাদেমির (এনডিএ) পরীক্ষায় সামগ্রিক ভাবে ১৪৯ তম স্থান অর্জন করেছেন।
এনডিএর চলতি বছরের পরীক্ষায় পুরুষ ও নারী মিলিয়ে মোট ৪০০টি আসন ছিল। সেখানে নারীদের জন্য ছিল মাত্র ১৯টি আসন, আর ফাইটার পাইলটদের জন্য ছিল মাত্র দুটি। সানিয়া নিজের যোগ্যতায় একটিতে জায়গা করে নিয়েছেন।
উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের দেহাত কোতোয়ালি থানাধীন যশোভার নামের একটি ছোট্ট গ্রামে সানিয়ার জন্ম। স্থানীয় পণ্ডিত চিন্তামণি দুবে ইন্টার কলেজ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। এর পর উচ্চশিক্ষার জন্য মির্জাপুর শহরের গুরু নানক গার্লস ইন্টার কলেজে ভর্তি হন। উত্তরপ্রদেশের দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেন সানিয়া। চলতি বছরের এপ্রিলে এনডিএ পরীক্ষায় বসেছিলেন।
সানিয়া মির্জা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অবনি চতুর্বেদীকে দেখে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তাঁকে সব সময় অনুসরণ করি। তাঁকে দেখেই আমি এনডিএতে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। আমি আশা করি, আমাকে দেখে তরুণেরাও একটি অনুপ্রাণিত হবে।’
একটি সংবাদমাধ্যমকে সানিয়া বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো কথা বললেই যে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বেশি কদর পাওয়া যায়, এই ধারণা ভুল।’
দুই সঙ্গী মোহনা সিংহ এবং ভাবনা কান্থের পাশাপাশি অবনি চতুর্বেদীকে ভারতের প্রথম নারী যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে ঘোষণা করেছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
সানিয়ার সাফল্যের কথা এখন সবার মুখে মুখে। সানিয়ার বাবা শহিদ আলী এনডিটিভিকে বলেন, ‘সানিয়া মির্জার রোল মডেল হলেন ভারতের প্রথম নারী ফাইটার পাইলট অবনি চতুর্বেদী। শুরু থেকেই সে তার মতো হতে চাইতো।’
মেয়ের সাফল্যে সানিয়ার মা তাবাস্সুম মির্জা বলেন, ‘আমাদের মেয়ে পরিবার এবং পুরো গ্রামের গর্ব। সে গ্রামের প্রতিটি মেয়েকে তাদের স্বপ্নপূরণে অনুপ্রাণিত করেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে