অনলাইন ডেস্ক
নরেশ গোয়েল এমন এক নাম, যা একসময় ভারতের বিমান খাতে সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং সফল নাম হিসেবে বিবেচিত হতো। ‘অ্যাভিয়েশন আইকন’ হিসেবে খ্যাত নরেশ ২০০৫ সালে ভারতের ১৬তম শীর্ষ ধনী হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালে জেট এয়ারওয়েজ প্রতিষ্ঠা করেন নরেশ গোয়েল। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পরিষেবা দেওয়ার জন্য দ্রুত খ্যাতি অর্জন করেছিল জেট এয়ারওয়েজ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নরেশ গোয়েলের নেতৃত্বে জেট এয়ারওয়েজ ভারতের বৃহত্তম এয়ারলাইনসগুলোর একটি হয়ে ওঠে।
নরেশ গোয়েলের কিছু আর্থিক সিদ্ধান্তের পর দ্রুতই পতন শুরু হয় জেট এয়ারওয়েজের ব্যবসায়। শুরুতে মনে হয়েছিল যে জেট এয়ারওয়েজ কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের চূড়ান্ত পতনের দিকে যাওয়ার আশঙ্কা গুজব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এরপর ২০১৯ সালের ২৫ মার্চ নরেশ গোয়েল জেট এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করলে নিশ্চিত হয়ে যায় যে জেট এয়ারওয়েজ তখন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে ছিল।
সৌভাগ্যবশত, বিখ্যাত উদ্যোক্তা মুরারি লাল জালান হাত মিলিয়েছিলেন বিখ্যাত সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা কালরকের সঙ্গে। জেট এয়ারওয়েজকে তার আগের গৌরবে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কিনে নেন তাঁরা। এরপর জেট এয়ারওয়েজের কার্যক্রম পুনরায় শুরুর ব্যাপারে বিঘ্ন ঘটার বিচ্ছিন্ন কিছু খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তবে নির্ভরযোগ্য কয়েকটি প্রতিবেদনে বলা হয়, মুরারি লাল জালান এবং কালরকের নেতৃত্বে ২০২৪ সালে জেট এয়ারওয়েজ তার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জেট এয়ারওয়েজকে আবারও আকাশে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন তা এই অংশীদারত্বের মধ্যে আছে কিনা তা কেবল সময়ই বলে দেবে। তবে এয়ারলাইনসটির প্রতিষ্ঠাতা নরেশ গোয়েলের জীবনের শেষ বছরগুলো শান্তিতে কাটানোর আশা দিন দিন ম্লান হয়ে যাচ্ছে। কানারা ব্যাংকে ৫৩৮ কোটি রুপি জালিয়াতির মামলায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে নরেশ গোয়েলকে গ্রেপ্তার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
বর্তমানে মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেলে আছেন নরেশ গোয়েল। স্বাস্থ্যসংক্রান্ত অনেক সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, আদালতে হাজির করা হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন নরেশ গোয়েল। তিনি জানান, স্ত্রীকে কতটা মিস করেন। তাঁর স্ত্রী তখন ক্যানসারের সঙ্গে লড়ে শয্যাশায়ী।
আদালতে কাঁপতে কাঁপতে নরেশ গোয়েল বলেন, তিনি জীবনের ওপর আশা হারিয়ে ফেলেছেন। জেলেই মরতে চান তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতির কারণে জেলে থাকতে পারছেন না বলেও জানান তিনি। তাঁর জামিনের আবেদন তখনো ছিল প্রক্রিয়াধীন। আশাহত দেখাচ্ছিল তাঁকে।
নরেশ গোয়েলের বর্তমান অবস্থা নাজুক হলেও একসময় তিনিই ভারতের অ্যাভিয়েশন খাতে রাজত্ব করেছেন। জেট এয়ারওয়েজকে তিলে তিলে গড়ে তোলার ব্যাপারে তাঁর সংগ্রামের কাহিনি অনুপ্রেরণামূলক গল্প হিসেবে এখনো অনেক ব্যবসায়িক বিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর, ১৯৪৯ সালের ২৯ জুলাই পাঞ্জাবের সাংরুরে জন্ম গ্রহণ করেন নরেশ। তাঁর বাবা একজন গয়না ব্যবসায়ী ছিলেন। নরেশের যখন মাত্র ১১ বছর বয়স, তখন তাঁর বাবা মারা যান।
বাবার অকাল মৃত্যুর পর দারিদ্র্য নেমে আসে নরেশ গোয়েলের পরিবারে। নিলামে তোলা হয় তাঁদের বাড়ি। নরেশের মা কিছু টাকা পেয়েছিলেন। সেটা দিয়েই নরেশের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন তিনি। পাঞ্জাবের বিখ্যাত বিক্রম কলেজ অব কমার্স থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন নরেশ।
এরপর মামার ট্রাভেল এজেন্সিতে কাজ শুরু করেন নরেশ। এটিই ছিল তাঁর প্রথম চাকরি। সেখানে মাসিক ৩০০ রুপি বেতন পেতেন তিনি। এই চাকরি করার সময় নরেশ গোয়েল একাধিক এয়ারলাইনসের সঙ্গে যুক্ত হন এবং বিমান চলাচল বিষয়ক ব্যবসা বুঝতে শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে ইরাকি এয়ারলাইনস নরেশকে পিআর ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ করে তাঁর কর্মজীবনকে নিয়ে যায় পরের ধাপে।
পরবর্তী বছরগুলোতে রয়্যাল জর্ডানিয়ানের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এবং মিডল ইস্ট এয়ারলাইনসের ভারতীয় অফিসে কাজ করেছেন নরেশ গোয়েল। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর বছরগুলোয় অ্যাভিয়েশন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। ১৯৭৩ সালে জেট এয়ার এজেন্সি নামে তিনি নিজস্ব ট্রাভেল এজেন্সি খোলেন। এজেন্সিটি চালু করতে মায়ের কাছ থেকে ১৫ হাজার রুপি ঋণ নিয়েছিলেন তিনি।
৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে নরেশ গোয়েল দেশের অভ্যন্তরে এয়ার ট্যাক্সির কার্যক্রম শুরু করেন। ১৯৯৩ সালের ৫ মে জেট এয়ারওয়েজ তার কার্যক্রম শুরু করে। অ্যাভিয়েশন বাজারে দাপট দেখায় জেট এয়ারওয়েজ। ২০০৫ সালে নরেশ গোয়েলের সম্পদ পৌঁছায় প্রায় ৮ হাজার কোটি রুপিতে। তবে পরের বছরগুলোতে সাবেক ধনকুবের নরেশ গোয়েল তাঁর ব্যবসার কৌশলে বেশ কিছু পরিবর্তন আনেন। সেসব সিদ্ধান্তই জেট এয়ারওয়েজের বিপর্যয় ডেকে আনে।
আর্থিক অব্যবস্থাপনা, জ্বালানির ক্রমবর্ধমান দাম, বিমান পরিচালনায় তীব্র প্রতিযোগিতা এবং শ্রম সংক্রান্ত সমস্যায় অকার্যকর কৌশলের কারণে ২০১৯-এর এপ্রিলে জেট এয়ারওয়েজের কার্যক্রম স্থগিত হয়। নরেশ গোয়েলের বিরুদ্ধে ৫৩৮ কোটি রুপি জালিয়াতির মামলা এখনো প্রক্রিয়াধীন।
ব্যবসা মানেই যে শুধু বড় কিছু নির্মাণ করা নয় বরং, দীর্ঘ সময় ধরে বড় সাফল্য ধরে রাখাটাই যে ব্যবসার শিল্প—তা ব্যবসায় উৎসাহী প্রতিটি মানুষকে শেখানোর জন্য উৎকৃষ্ট গল্প হতে পারে মাসিক ৩০০ রুপি থেকে নরেশ গোয়েলের ৮ হাজার কোটি রুপির মালিক হওয়ার যাত্রা।
নরেশ গোয়েল এমন এক নাম, যা একসময় ভারতের বিমান খাতে সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং সফল নাম হিসেবে বিবেচিত হতো। ‘অ্যাভিয়েশন আইকন’ হিসেবে খ্যাত নরেশ ২০০৫ সালে ভারতের ১৬তম শীর্ষ ধনী হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালে জেট এয়ারওয়েজ প্রতিষ্ঠা করেন নরেশ গোয়েল। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পরিষেবা দেওয়ার জন্য দ্রুত খ্যাতি অর্জন করেছিল জেট এয়ারওয়েজ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নরেশ গোয়েলের নেতৃত্বে জেট এয়ারওয়েজ ভারতের বৃহত্তম এয়ারলাইনসগুলোর একটি হয়ে ওঠে।
নরেশ গোয়েলের কিছু আর্থিক সিদ্ধান্তের পর দ্রুতই পতন শুরু হয় জেট এয়ারওয়েজের ব্যবসায়। শুরুতে মনে হয়েছিল যে জেট এয়ারওয়েজ কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের চূড়ান্ত পতনের দিকে যাওয়ার আশঙ্কা গুজব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এরপর ২০১৯ সালের ২৫ মার্চ নরেশ গোয়েল জেট এয়ারওয়েজের পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করলে নিশ্চিত হয়ে যায় যে জেট এয়ারওয়েজ তখন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে ছিল।
সৌভাগ্যবশত, বিখ্যাত উদ্যোক্তা মুরারি লাল জালান হাত মিলিয়েছিলেন বিখ্যাত সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা কালরকের সঙ্গে। জেট এয়ারওয়েজকে তার আগের গৌরবে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কিনে নেন তাঁরা। এরপর জেট এয়ারওয়েজের কার্যক্রম পুনরায় শুরুর ব্যাপারে বিঘ্ন ঘটার বিচ্ছিন্ন কিছু খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তবে নির্ভরযোগ্য কয়েকটি প্রতিবেদনে বলা হয়, মুরারি লাল জালান এবং কালরকের নেতৃত্বে ২০২৪ সালে জেট এয়ারওয়েজ তার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জেট এয়ারওয়েজকে আবারও আকাশে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন তা এই অংশীদারত্বের মধ্যে আছে কিনা তা কেবল সময়ই বলে দেবে। তবে এয়ারলাইনসটির প্রতিষ্ঠাতা নরেশ গোয়েলের জীবনের শেষ বছরগুলো শান্তিতে কাটানোর আশা দিন দিন ম্লান হয়ে যাচ্ছে। কানারা ব্যাংকে ৫৩৮ কোটি রুপি জালিয়াতির মামলায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে নরেশ গোয়েলকে গ্রেপ্তার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
বর্তমানে মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেলে আছেন নরেশ গোয়েল। স্বাস্থ্যসংক্রান্ত অনেক সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, আদালতে হাজির করা হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন নরেশ গোয়েল। তিনি জানান, স্ত্রীকে কতটা মিস করেন। তাঁর স্ত্রী তখন ক্যানসারের সঙ্গে লড়ে শয্যাশায়ী।
আদালতে কাঁপতে কাঁপতে নরেশ গোয়েল বলেন, তিনি জীবনের ওপর আশা হারিয়ে ফেলেছেন। জেলেই মরতে চান তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতির কারণে জেলে থাকতে পারছেন না বলেও জানান তিনি। তাঁর জামিনের আবেদন তখনো ছিল প্রক্রিয়াধীন। আশাহত দেখাচ্ছিল তাঁকে।
নরেশ গোয়েলের বর্তমান অবস্থা নাজুক হলেও একসময় তিনিই ভারতের অ্যাভিয়েশন খাতে রাজত্ব করেছেন। জেট এয়ারওয়েজকে তিলে তিলে গড়ে তোলার ব্যাপারে তাঁর সংগ্রামের কাহিনি অনুপ্রেরণামূলক গল্প হিসেবে এখনো অনেক ব্যবসায়িক বিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর, ১৯৪৯ সালের ২৯ জুলাই পাঞ্জাবের সাংরুরে জন্ম গ্রহণ করেন নরেশ। তাঁর বাবা একজন গয়না ব্যবসায়ী ছিলেন। নরেশের যখন মাত্র ১১ বছর বয়স, তখন তাঁর বাবা মারা যান।
বাবার অকাল মৃত্যুর পর দারিদ্র্য নেমে আসে নরেশ গোয়েলের পরিবারে। নিলামে তোলা হয় তাঁদের বাড়ি। নরেশের মা কিছু টাকা পেয়েছিলেন। সেটা দিয়েই নরেশের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন তিনি। পাঞ্জাবের বিখ্যাত বিক্রম কলেজ অব কমার্স থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন নরেশ।
এরপর মামার ট্রাভেল এজেন্সিতে কাজ শুরু করেন নরেশ। এটিই ছিল তাঁর প্রথম চাকরি। সেখানে মাসিক ৩০০ রুপি বেতন পেতেন তিনি। এই চাকরি করার সময় নরেশ গোয়েল একাধিক এয়ারলাইনসের সঙ্গে যুক্ত হন এবং বিমান চলাচল বিষয়ক ব্যবসা বুঝতে শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে ইরাকি এয়ারলাইনস নরেশকে পিআর ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ করে তাঁর কর্মজীবনকে নিয়ে যায় পরের ধাপে।
পরবর্তী বছরগুলোতে রয়্যাল জর্ডানিয়ানের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এবং মিডল ইস্ট এয়ারলাইনসের ভারতীয় অফিসে কাজ করেছেন নরেশ গোয়েল। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর বছরগুলোয় অ্যাভিয়েশন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। ১৯৭৩ সালে জেট এয়ার এজেন্সি নামে তিনি নিজস্ব ট্রাভেল এজেন্সি খোলেন। এজেন্সিটি চালু করতে মায়ের কাছ থেকে ১৫ হাজার রুপি ঋণ নিয়েছিলেন তিনি।
৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে নরেশ গোয়েল দেশের অভ্যন্তরে এয়ার ট্যাক্সির কার্যক্রম শুরু করেন। ১৯৯৩ সালের ৫ মে জেট এয়ারওয়েজ তার কার্যক্রম শুরু করে। অ্যাভিয়েশন বাজারে দাপট দেখায় জেট এয়ারওয়েজ। ২০০৫ সালে নরেশ গোয়েলের সম্পদ পৌঁছায় প্রায় ৮ হাজার কোটি রুপিতে। তবে পরের বছরগুলোতে সাবেক ধনকুবের নরেশ গোয়েল তাঁর ব্যবসার কৌশলে বেশ কিছু পরিবর্তন আনেন। সেসব সিদ্ধান্তই জেট এয়ারওয়েজের বিপর্যয় ডেকে আনে।
আর্থিক অব্যবস্থাপনা, জ্বালানির ক্রমবর্ধমান দাম, বিমান পরিচালনায় তীব্র প্রতিযোগিতা এবং শ্রম সংক্রান্ত সমস্যায় অকার্যকর কৌশলের কারণে ২০১৯-এর এপ্রিলে জেট এয়ারওয়েজের কার্যক্রম স্থগিত হয়। নরেশ গোয়েলের বিরুদ্ধে ৫৩৮ কোটি রুপি জালিয়াতির মামলা এখনো প্রক্রিয়াধীন।
ব্যবসা মানেই যে শুধু বড় কিছু নির্মাণ করা নয় বরং, দীর্ঘ সময় ধরে বড় সাফল্য ধরে রাখাটাই যে ব্যবসার শিল্প—তা ব্যবসায় উৎসাহী প্রতিটি মানুষকে শেখানোর জন্য উৎকৃষ্ট গল্প হতে পারে মাসিক ৩০০ রুপি থেকে নরেশ গোয়েলের ৮ হাজার কোটি রুপির মালিক হওয়ার যাত্রা।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
৩ ঘণ্টা আগে