কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। বিজেপির বিরুদ্ধে টানা দুই জাতীয় নির্বাচন এবং একাধিক বিধানসভা নির্বাচনে হেরে দলটির দশা অনেকটাই শোচনীয়। সর্বশেষ দলটির সাংগঠনিক নির্বাচন এবং দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে এই দশা আরও শোচনীয় হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে দল ছেড়েছেন প্রবীণ নেতা গুলাম নবী আজাদ। আশঙ্কা আরও অনেকেই দল ছাড়ার জন্য প্রস্তুত।
দলের সাংগঠনিক নির্বাচনকে ‘তামাশা’ বলে কটাক্ষ করছেন কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতাদের বড় একটি অংশ। তাদের অভিযোগ, এই নির্বাচনে ভোটার তালিকাই স্পষ্ট নয়। ভোটার তালিকা চূড়ান্ত না করেই ভোটের সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে বলেও কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতাদের অভিযোগ।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মধুসূদন মিস্ত্রীর দাবি, ‘দলীয় সংবিধান মেনেই তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।’ তবে যে প্রক্রিয়াই হোক না কেন, তা কংগ্রেসের ভাঙন ঠেকাতে পারছে না। নির্বাচন চলাকালেই গুলাম নবী আজাদের পথ ধরে তেলেঙ্গানার কংগ্রেস নেতা ও সাবেক এমপি এমএ খান স্থানীয় সময় আজ সোমবার দল ত্যাগ করেছেন। তাঁরও অভিযোগ, দল যে আবারও স্বমহিমায় ফিরতে পারে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে তা মানুষকে বোঝাতে পুরোপুরি ব্যর্থ কংগ্রেস নেতৃত্ব।
এদিকে, রাহুল গান্ধীকেই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে হবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হওয়ার পর আবারও এমন দাবিতে সোচ্চার রাহুলের ঘনিষ্ঠ নেতারা। কংগ্রেসে ওয়ার্কিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৭ অক্টোবর দলের সভাপতি নির্বাচন। সেই নির্বাচনের ভোট গণনা করা হবে ১৯ অক্টোবর। দলের সর্বোচ্চ পদের জন্য মনোনয়ন দাখিল শুরু হচ্ছে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর এবং মনোনয়ন দাখিলের শেষদিন ৩০ সেপ্টেম্বর। ৮ অক্টোবর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনেই চিত্র পরিষ্কার হবে।
দলের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহান দাবি তুলেছেন, ‘পেছন থেকে নয়, যেই নেতৃত্বে আসুন সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে হবে।’ তাঁর কটাক্ষ রাহুলের বিরুদ্ধে। চৌহানের অভিযোগ, রাহুল সভাপতির দায়িত্ব না নিয়েও দলের শেষ কথা তিনিই বলেন।
এত অভিযোগ–অনুযোগ–সমর্থন যে রাহুলকে ঘিরে সেই রাহুল কী করবেন তা অবশ্য এখনো ঠিক নেই। তবে রাহুলের ভক্তরা আশা ছাড়তে নারাজ। এরই মধ্যে ৪ সেপ্টেম্বর দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাহুলের নেতৃত্বেই গোটা দেশে ‘হল্লাবোল’ কর্মসূচি পালন করবে কংগ্রেস। ৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ১৫০ দিনের ‘ভারত জোড়ো’ পদযাত্রা কর্মসূচির। কিন্তু দলের সিনিয়র নেতাদের একটা অংশের ক্ষোভ দিন দিন প্রকাশ্যে আসছে। ফলে হতাশা বাড়ছে সাধারণ কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে।
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। বিজেপির বিরুদ্ধে টানা দুই জাতীয় নির্বাচন এবং একাধিক বিধানসভা নির্বাচনে হেরে দলটির দশা অনেকটাই শোচনীয়। সর্বশেষ দলটির সাংগঠনিক নির্বাচন এবং দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে এই দশা আরও শোচনীয় হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে দল ছেড়েছেন প্রবীণ নেতা গুলাম নবী আজাদ। আশঙ্কা আরও অনেকেই দল ছাড়ার জন্য প্রস্তুত।
দলের সাংগঠনিক নির্বাচনকে ‘তামাশা’ বলে কটাক্ষ করছেন কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতাদের বড় একটি অংশ। তাদের অভিযোগ, এই নির্বাচনে ভোটার তালিকাই স্পষ্ট নয়। ভোটার তালিকা চূড়ান্ত না করেই ভোটের সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে বলেও কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতাদের অভিযোগ।
তবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মধুসূদন মিস্ত্রীর দাবি, ‘দলীয় সংবিধান মেনেই তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।’ তবে যে প্রক্রিয়াই হোক না কেন, তা কংগ্রেসের ভাঙন ঠেকাতে পারছে না। নির্বাচন চলাকালেই গুলাম নবী আজাদের পথ ধরে তেলেঙ্গানার কংগ্রেস নেতা ও সাবেক এমপি এমএ খান স্থানীয় সময় আজ সোমবার দল ত্যাগ করেছেন। তাঁরও অভিযোগ, দল যে আবারও স্বমহিমায় ফিরতে পারে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে তা মানুষকে বোঝাতে পুরোপুরি ব্যর্থ কংগ্রেস নেতৃত্ব।
এদিকে, রাহুল গান্ধীকেই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে হবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন তারিখ ঠিক হওয়ার পর আবারও এমন দাবিতে সোচ্চার রাহুলের ঘনিষ্ঠ নেতারা। কংগ্রেসে ওয়ার্কিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৭ অক্টোবর দলের সভাপতি নির্বাচন। সেই নির্বাচনের ভোট গণনা করা হবে ১৯ অক্টোবর। দলের সর্বোচ্চ পদের জন্য মনোনয়ন দাখিল শুরু হচ্ছে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর এবং মনোনয়ন দাখিলের শেষদিন ৩০ সেপ্টেম্বর। ৮ অক্টোবর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনেই চিত্র পরিষ্কার হবে।
দলের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহান দাবি তুলেছেন, ‘পেছন থেকে নয়, যেই নেতৃত্বে আসুন সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে হবে।’ তাঁর কটাক্ষ রাহুলের বিরুদ্ধে। চৌহানের অভিযোগ, রাহুল সভাপতির দায়িত্ব না নিয়েও দলের শেষ কথা তিনিই বলেন।
এত অভিযোগ–অনুযোগ–সমর্থন যে রাহুলকে ঘিরে সেই রাহুল কী করবেন তা অবশ্য এখনো ঠিক নেই। তবে রাহুলের ভক্তরা আশা ছাড়তে নারাজ। এরই মধ্যে ৪ সেপ্টেম্বর দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাহুলের নেতৃত্বেই গোটা দেশে ‘হল্লাবোল’ কর্মসূচি পালন করবে কংগ্রেস। ৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ১৫০ দিনের ‘ভারত জোড়ো’ পদযাত্রা কর্মসূচির। কিন্তু দলের সিনিয়র নেতাদের একটা অংশের ক্ষোভ দিন দিন প্রকাশ্যে আসছে। ফলে হতাশা বাড়ছে সাধারণ কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
৭ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৮ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১২ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে