তরুণ চক্রবর্তী
কলকাতা: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ তছনছ করে দিচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা। ২০১৪ সালে দিল্লির মসনদে বসার পর এবারের মতো কখনোই এতো সমালোচনার মুখে তাঁকে পড়তে হয়নি তাঁকে। একদিকে, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, অন্যদিকে, বিরোধী দলগুলো অনবরত মোদি সরকারের সমালোচনা করে চলেছে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপি-র জনসমর্থন কমারও ইঙ্গিত মিলেছে সাম্প্রতিক বিভিন্ন নির্বাচনে। তাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ৭ বছরে এই প্রথম কঠিন পরীক্ষায় নরেন্দ্র মোদির বিজেপি।
এদিকে আজ শুক্রবার ভারতের সর্বোচ্চ আদালত কোভিড মোকাবিলায় সরকারের ব্যর্থতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আদালতে অভিযোগ করেন , 'কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন দিচ্ছেনা। অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন রোগীরা। এই সংক্রান্ত মামলায় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন যে কেন্দ্রীয় সরকারকে দৈনিক ৭০০ টন অক্সিজেন দিল্লি সরকারকে দিতেই হবে । শীর্ষ আদালত আরও বলেছেন, 'গোপন করার কিছু নেই। ভারতবাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে রাজ্যগুলোকে অক্সিজেন সরবরাহের বন্দোবস্ত। আর সেটা না হলে শীর্ষ আদালতকে অবমাননা করবে সরকার'।
শুধু দিল্লিই নয়, পুরো ভারতেই অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। পাশাপাশি ভারতে বেড়েই চলেছে করোনায় সংক্রমণের হার। নতুন নতুন রেকর্ড হচ্ছে প্রতিদিন। আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৪ লাখ ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। গত একদিনে ৩ হাজার ৯১৫ জনের নতুন করে মৃত্যু হওয়ায় পুরো দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজারেরও বোশি। ভারতে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি ১৪ লাখেরও বেশি। উত্তরের দিল্লি-হরিয়ানা, দক্ষিণে কেরালা-কর্নাটাকা, পশ্চিমে মহারাষ্ট্র-গুজরাট এবং পূর্বে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশার পরিস্থিতি ভয়াবহ। হাসপাতালগুলিতে রোগী রাখার জায়গা নেই। সঙ্গে শুরু হয়েছে অক্সিজেনের সঙ্কট। ওষুধও পাওয়া যাচ্ছে না। বহু হাসপাতালে আবার দুর্ঘটনায় বা অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকাতেও মারা যাচ্ছেন রোগীরা। এই অবস্থায় বিরোধীরাও মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব। শুক্রবার দলীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি প্রধানমন্ত্রী কাছে সর্বদলীয় বৈঠকের দাবি জানান। সনিয়ার আভিযোগ, 'দেশবাসীকে বাঁচাতে ব্যর্থ হয়েছে মোদি সরকার। তাই সিস্টেম ঠিক থাকলেও মানুষকে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হচ্ছে'। সনিয়া আরও বলেন, 'কংগ্রেস সরকারের বিরোধী নয়। সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও চাইছে না। কংগ্রেসের লড়াই কোভিডের বিরুদ্ধে'।
শুধু কংগ্রেসই নয়, অন্যান্য বিজেপি বিরোধী দলগুলোও কোভিড মোকাবিলায় মোদি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সরব। সদ্য সমাপ্ত ৫ রাজ্যের ভোটেও দেখা গিয়েছে, কোভিড পরিস্থিতিতে বিজেপির সমর্থন কমেছে। দিল্লিতে আম আদমি পার্টি, মহারাষ্ট্রে শিব সেনা, কেরালায় সিপিএম, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাঁদের দাবি, জনগণকে বিনা মূল্যে কোভিডের টিকা দিতে হবে। কিন্তু গোটা দেশেই দেখা দিয়েছে কোভিড টিকার অভাব। ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত সোরেনর অভিযোগ, 'মোদি শুধু কথা বলেন, শোনেন না'।
এই পরিস্থিতিতে ভারতের লেখিকা অরুন্ধতি রায়ের কটাক্ষ করে বলেছেন, 'ভারতের দরকার সরকার, কোনও ব্যক্তি নয়। কারণ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে'। কোভিড মোকাবিলায় ভারত সরকারের ব্যর্থতাকে অনেকে আবার 'গণহত্যা' বলেও বর্ণনা করেছেন। এই অবস্থায় আরও বেশি করে টিকাকরণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি তাঁর সরকারি ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে কথা বলে টিকাকরণ কর্মসূচিতে আরও গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেডিকেলের ছাত্রদেরও এগিয়ে আসতে বলেছেন তিনি। অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি বলেছেন, 'করোনা রুখতে দেশ জুড়ে লকডাউন ঘোষণা করা ছাড়া এখন আর উপায় নেই'।
এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের কোভিড পরিস্থিতিও উদ্বেগজনক। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বুধবার শপথ নিয়েই রাজ্যে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তাঁরও অভিযোগ, মোদি সরকার ঠিকমতো সাহায্য করছেনা। পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত ১১ হাজার ৭৭৪ জন করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন। এই মুহূর্তে ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি সক্রিয় করোনা রোগী রয়েছেন রাজ্যটিতে। রাজ্যে মোট ১ কোটি ১৩ লাখ ৮৫ হাডার ৩৩৬ জন টিকা নিয়েছেন। এদের মধ্যে দুটি ডোজই নিয়েছেন ২৬ লাখ ৫৯ হাজার ৫৪৬ জন। রাজ্যে অস্থায়ী হাসপাতাল ও কোভিড বেডের সংখ্যা বাড়ানো হলেও রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের জনগণের তরফ থেকে ১০ হাজার রেমডিসিভির ইঞ্জেকশন এসে পৌঁছেছে পশ্চিমবঙ্গে।
কলকাতা: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ তছনছ করে দিচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা। ২০১৪ সালে দিল্লির মসনদে বসার পর এবারের মতো কখনোই এতো সমালোচনার মুখে তাঁকে পড়তে হয়নি তাঁকে। একদিকে, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, অন্যদিকে, বিরোধী দলগুলো অনবরত মোদি সরকারের সমালোচনা করে চলেছে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপি-র জনসমর্থন কমারও ইঙ্গিত মিলেছে সাম্প্রতিক বিভিন্ন নির্বাচনে। তাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ৭ বছরে এই প্রথম কঠিন পরীক্ষায় নরেন্দ্র মোদির বিজেপি।
এদিকে আজ শুক্রবার ভারতের সর্বোচ্চ আদালত কোভিড মোকাবিলায় সরকারের ব্যর্থতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আদালতে অভিযোগ করেন , 'কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন দিচ্ছেনা। অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন রোগীরা। এই সংক্রান্ত মামলায় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছেন যে কেন্দ্রীয় সরকারকে দৈনিক ৭০০ টন অক্সিজেন দিল্লি সরকারকে দিতেই হবে । শীর্ষ আদালত আরও বলেছেন, 'গোপন করার কিছু নেই। ভারতবাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে রাজ্যগুলোকে অক্সিজেন সরবরাহের বন্দোবস্ত। আর সেটা না হলে শীর্ষ আদালতকে অবমাননা করবে সরকার'।
শুধু দিল্লিই নয়, পুরো ভারতেই অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। পাশাপাশি ভারতে বেড়েই চলেছে করোনায় সংক্রমণের হার। নতুন নতুন রেকর্ড হচ্ছে প্রতিদিন। আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৪ লাখ ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। গত একদিনে ৩ হাজার ৯১৫ জনের নতুন করে মৃত্যু হওয়ায় পুরো দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজারেরও বোশি। ভারতে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি ১৪ লাখেরও বেশি। উত্তরের দিল্লি-হরিয়ানা, দক্ষিণে কেরালা-কর্নাটাকা, পশ্চিমে মহারাষ্ট্র-গুজরাট এবং পূর্বে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশার পরিস্থিতি ভয়াবহ। হাসপাতালগুলিতে রোগী রাখার জায়গা নেই। সঙ্গে শুরু হয়েছে অক্সিজেনের সঙ্কট। ওষুধও পাওয়া যাচ্ছে না। বহু হাসপাতালে আবার দুর্ঘটনায় বা অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকাতেও মারা যাচ্ছেন রোগীরা। এই অবস্থায় বিরোধীরাও মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব। শুক্রবার দলীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি প্রধানমন্ত্রী কাছে সর্বদলীয় বৈঠকের দাবি জানান। সনিয়ার আভিযোগ, 'দেশবাসীকে বাঁচাতে ব্যর্থ হয়েছে মোদি সরকার। তাই সিস্টেম ঠিক থাকলেও মানুষকে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হচ্ছে'। সনিয়া আরও বলেন, 'কংগ্রেস সরকারের বিরোধী নয়। সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও চাইছে না। কংগ্রেসের লড়াই কোভিডের বিরুদ্ধে'।
শুধু কংগ্রেসই নয়, অন্যান্য বিজেপি বিরোধী দলগুলোও কোভিড মোকাবিলায় মোদি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সরব। সদ্য সমাপ্ত ৫ রাজ্যের ভোটেও দেখা গিয়েছে, কোভিড পরিস্থিতিতে বিজেপির সমর্থন কমেছে। দিল্লিতে আম আদমি পার্টি, মহারাষ্ট্রে শিব সেনা, কেরালায় সিপিএম, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাঁদের দাবি, জনগণকে বিনা মূল্যে কোভিডের টিকা দিতে হবে। কিন্তু গোটা দেশেই দেখা দিয়েছে কোভিড টিকার অভাব। ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত সোরেনর অভিযোগ, 'মোদি শুধু কথা বলেন, শোনেন না'।
এই পরিস্থিতিতে ভারতের লেখিকা অরুন্ধতি রায়ের কটাক্ষ করে বলেছেন, 'ভারতের দরকার সরকার, কোনও ব্যক্তি নয়। কারণ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে'। কোভিড মোকাবিলায় ভারত সরকারের ব্যর্থতাকে অনেকে আবার 'গণহত্যা' বলেও বর্ণনা করেছেন। এই অবস্থায় আরও বেশি করে টিকাকরণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি তাঁর সরকারি ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে কথা বলে টিকাকরণ কর্মসূচিতে আরও গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেডিকেলের ছাত্রদেরও এগিয়ে আসতে বলেছেন তিনি। অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি বলেছেন, 'করোনা রুখতে দেশ জুড়ে লকডাউন ঘোষণা করা ছাড়া এখন আর উপায় নেই'।
এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের কোভিড পরিস্থিতিও উদ্বেগজনক। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বুধবার শপথ নিয়েই রাজ্যে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তাঁরও অভিযোগ, মোদি সরকার ঠিকমতো সাহায্য করছেনা। পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত ১১ হাজার ৭৭৪ জন করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন। এই মুহূর্তে ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি সক্রিয় করোনা রোগী রয়েছেন রাজ্যটিতে। রাজ্যে মোট ১ কোটি ১৩ লাখ ৮৫ হাডার ৩৩৬ জন টিকা নিয়েছেন। এদের মধ্যে দুটি ডোজই নিয়েছেন ২৬ লাখ ৫৯ হাজার ৫৪৬ জন। রাজ্যে অস্থায়ী হাসপাতাল ও কোভিড বেডের সংখ্যা বাড়ানো হলেও রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের জনগণের তরফ থেকে ১০ হাজার রেমডিসিভির ইঞ্জেকশন এসে পৌঁছেছে পশ্চিমবঙ্গে।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
৩ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৫ ঘণ্টা আগে