অনলাইন ডেস্ক
ভারতের ইন্টারনেট সেবা উন্নয়নে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে জিস্যাট ২০ কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (১৭ নভেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ১২টা ১ মিনিটে ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল স্পেস ফোর্স স্টেশন থেকে স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
জিস্যাট ২০, যা জিএসএটি-এন ২ নামেও পরিচিত, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) তৈরি করেছে এবং এটি সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হবে। স্যাটেলাইটটি প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মাঝ আকাশে থাকা বিমানেও ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দিতে সক্ষম।
ইসরোর বাণিজ্যিক শাখা নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণন দুরাইরাজ নিশ্চিত করেছেন, স্যাটেলাইটটি সফলভাবে নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছেছে। এর নিয়ন্ত্রণ এখন ইসরোর মাস্টার কন্ট্রোল ফ্যাসিলিটির হাতে। কয়েক দিনের মধ্যে এটি ৩৬ হাজার কিলোমিটার উচ্চতায় সঠিক অবস্থানে স্থাপন করা হবে।
বেঙ্গালুরুর ইউআর রাও স্যাটেলাইট সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ পর্যবেক্ষণ শেষে ইসরোর চেয়ারম্যান ড. এস সোমনাথ জানান, স্যাটেলাইটটি ১৪ বছর পর্যন্ত সচল থাকবে। এটি ইসরোর তৈরি প্রথম স্যাটেলাইট যেখানে উন্নত কেএ ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হয়েছে। ২৭ থেকে ৪০ গিগাহার্টজের এই ফ্রিকোয়েন্সি পরিসর উপগ্রহটিকে উচ্চতর ব্যান্ডউইথ প্রদান করবে।
উল্লেখ্য, জিস্যাট ২০-এর ওজন ৪ হাজার ৭০০ কেজি, যা ইসরোর নিজস্ব রকেটের বহন সক্ষমতার চেয়ে বেশি। তাই স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট ব্যবহার করা হয়েছে। ৭০ মিটার দীর্ঘ এবং প্রায় ৫৪৯ টন ওজনের ফ্যালকন ৯ রকেটের এটি ছিল ৩৯৬ তম সফল উৎক্ষেপণ।
ভারতের এই সাফল্য শুধু ইন্টারনেট সেবা উন্নয়নের ক্ষেত্রেই নয়, মহাকাশ প্রযুক্তি ও বাণিজ্যিক উৎক্ষেপণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
ভারতের ইন্টারনেট সেবা উন্নয়নে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে জিস্যাট ২০ কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (১৭ নভেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ১২টা ১ মিনিটে ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল স্পেস ফোর্স স্টেশন থেকে স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
জিস্যাট ২০, যা জিএসএটি-এন ২ নামেও পরিচিত, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) তৈরি করেছে এবং এটি সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হবে। স্যাটেলাইটটি প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মাঝ আকাশে থাকা বিমানেও ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দিতে সক্ষম।
ইসরোর বাণিজ্যিক শাখা নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণন দুরাইরাজ নিশ্চিত করেছেন, স্যাটেলাইটটি সফলভাবে নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছেছে। এর নিয়ন্ত্রণ এখন ইসরোর মাস্টার কন্ট্রোল ফ্যাসিলিটির হাতে। কয়েক দিনের মধ্যে এটি ৩৬ হাজার কিলোমিটার উচ্চতায় সঠিক অবস্থানে স্থাপন করা হবে।
বেঙ্গালুরুর ইউআর রাও স্যাটেলাইট সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ পর্যবেক্ষণ শেষে ইসরোর চেয়ারম্যান ড. এস সোমনাথ জানান, স্যাটেলাইটটি ১৪ বছর পর্যন্ত সচল থাকবে। এটি ইসরোর তৈরি প্রথম স্যাটেলাইট যেখানে উন্নত কেএ ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হয়েছে। ২৭ থেকে ৪০ গিগাহার্টজের এই ফ্রিকোয়েন্সি পরিসর উপগ্রহটিকে উচ্চতর ব্যান্ডউইথ প্রদান করবে।
উল্লেখ্য, জিস্যাট ২০-এর ওজন ৪ হাজার ৭০০ কেজি, যা ইসরোর নিজস্ব রকেটের বহন সক্ষমতার চেয়ে বেশি। তাই স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট ব্যবহার করা হয়েছে। ৭০ মিটার দীর্ঘ এবং প্রায় ৫৪৯ টন ওজনের ফ্যালকন ৯ রকেটের এটি ছিল ৩৯৬ তম সফল উৎক্ষেপণ।
ভারতের এই সাফল্য শুধু ইন্টারনেট সেবা উন্নয়নের ক্ষেত্রেই নয়, মহাকাশ প্রযুক্তি ও বাণিজ্যিক উৎক্ষেপণ কার্যক্রমে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
ইউটিউবে ‘রডিকুলাস’ নামে নিজের একটি পডকাস্টে দৈনন্দিন জীবন নিয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের বাসিন্দা রোসানা পানসিনো। পাঁচ বছর আগে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা গিয়েছিলেন। এবার তিনি মৃত বাবার ছাইভস্ম গাঁজার সঙ্গে মিশিয়ে ধূমপান করে উড়িয়ে দিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত দূরপাল্লার ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার মাটিতে হামলা করতে ইউক্রেনকে অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই সিদ্ধান্তের জের ধরে ইতিমধ্যেই মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অনুষ্ঠিত একটি স্বদেশি মেলা থেকে মুসলিম ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে। উচ্ছেদের শিকার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের দামোহ জেলার একটি মাঠে আয়োজিত ওই মেলায় অংশ নিতে গিলে ‘মুসলিমদের অনুমতি নেই’ উল্লেখ করে তাঁদের বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
১৮ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে আরব আমিরাত ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
১৯ ঘণ্টা আগে