অনলাইন ডেস্ক
এই বছরের শুরুর দিকে ওডিশার কন্যা সোফিয়া ফিরদৌস বাবা মোহাম্মদ মকিমের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তবে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে রিয়েল এস্টেট ফার্ম মেট্রো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মকিম জানতে পারেন প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য।
দেশটির সুপ্রিম কোর্ট ওডিশা গ্রামীণ আবাসন উন্নয়ন করপোরেশন (ওআরএইচডিসি) ঋণ জালিয়াতির মামলার কারণে মকিমকে দোষী সাবস্ত করেন।
মাত্র ৩০ দিন বাকি এবং কোনো প্রার্থী না থাকায় কংগ্রেস সোফিয়া ফিরদৌসের ওপর ভরসা করে। ৩২ বছর বয়সী সোফিয়া তখন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারের চাকরি ছেড়ে দেন এবং কংগ্রেসের মনোনয়ন নেন। নির্বাচনে বিজেপির পূর্ণ চন্দ্র মহাপাত্রকে ৮ হাজার ১ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে রাজ্যের প্রথম নারী মুসলিম বিধায়ক হন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে ফিরদৌস অকপটে নিজের হঠাৎ রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছেন।
সাক্ষাৎকারে সোফিয়া জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি রাজনীতিবিদ নই। যখন আমার বাবা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে অক্ষম ছিলেন, তখন আমাদের বাসভবনে ৪০০-৫০০ সমর্থকের একটি বিশাল সমাবেশ ডেকেছিল। কটকে আমার বাবা যে কঠোর পরিশ্রম এবং শক্ত ভিত্তি তৈরি করেছিলেন, তা স্বীকার করে তাঁরা সর্বসম্মতভাবে আমাকে ভোটের মাঠে নামতে সমর্থন দিয়েছিলেন।’
২০১৪ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনে সোফিয়া ফিরদৌস বাবার নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। ভোটারদের দরজায়-দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়া এবং কংগ্রেস পার্টি কর্মীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। দলের তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে পরিচিতি ও সখ্য তাঁকে সবার কাছে পছন্দনীয় করে তোলে। মিডিয়া সেই গতি আরও বাড়ায় এবং দলের সিনিয়র নেতা গিরিবালা বেহেরার একটি কল তাঁর প্রার্থিতা নিশ্চিত করে।
সোফিয়া ফিরদৌস স্বল্প সময়ে নির্বাচনী প্রচার চালানোর এক কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছেন। মাত্র এক মাস প্রস্তুতি নিয়ে নানা আশঙ্কা তাঁকে পীড়িত করে। ভোটাররা বাবা মকিম থেকে আস্থা তাঁর প্রতি রাখবেন কি না তা নিয়ে চিন্তিত ছিলেন তিনি।
সোফিয়া বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আমার কাছে মাত্র এক মাস সময় ছিল। আমার প্রধান ভয় ছিল যে লোকেরা আমার বাবাকে ভালোভাবে চিনে। কারণ, তিনি তৃণমূলে অনেক কাজ করেছেন। তিনি ২০১৪ সালে হেরেছিলেন এবং তারপর ২০১৯ সালে বিজয়ী হয়েছিলেন। তাহলে মানুষ কেন এত তাড়াতাড়ি আমাকে ভোট দেবে এবং বিশ্বাস করবে?’
সোফিয়া আরও বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের মধ্যে সকাল ৬টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত প্রচারণা চালিয়েছি। তারপরে এটি বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত আবার মাঠে নেমেছি। মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য মাত্র এক মাস সময় ছিল এবং এ সময় আমি ঘরে ঘরে প্রচার চালানোর মনোনিবেশ করেছি। এটি সত্যিই আমার জন্য কাজে দিয়েছে। আমি মনে করি, আমার বাবার ভালো কাজের রিপোর্টগুলো গর্বের সঙ্গে মানুষের মাঝে বিলি করায় সফলতা এসেছে।’
ওডিশা বিধানসভার অন্যতম কনিষ্ঠ বিধায়ক হিসেবে ফিরদৌস এখন বিজেপি এবং নবীন পট্টনায়কের বিজু জনতা দলের (বিজেডি) পাকা রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে লড়বেন। এ নিয়ে সোফিয়া বলেন, ‘আমি রোমাঞ্চিত। আমি ২১ বছর বয়সে ২০১৩ সালে রিয়েল এস্টেটে যোগ দিয়েছিলাম। ২-৩ বছরে রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথোরিটি (আরইআরএ) কার্যকর হয়েছিল। আমি অনেক পড়াশোনা করেছি এবং আরইআরএতে উপস্থাপনা শুরু করেছি। এভাবেই আমি সরকারের নীতিনির্ধারণী বিভাগে প্রবেশ করি। তারপরও পঞ্চাশ ও ষাটোর্ধ্ব সিনিয়ররা বলবেন, ‘“সে একটি বাচ্চা মেয়ে।” আমি এটিকে ব্যক্তিগতভাবে নিয়েছি এবং আরও কঠোর পরিশ্রম শুরু করেছি।’
ওডিশার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং কটকের বিধায়ক নন্দিনী সতপতী সোফিয়ার অনুপ্রেরণা। তিনি সেই ‘ওডিশার আয়রন লেডি’র পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চান।
কটকের ড্রেনেজ এবং মশা সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি কটক শহরকে ভারতের সবচেয়ে সুন্দর রাজধানী শহর বানানোর উচ্চাকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন তিনি।
‘মুসলিম বিধায়ক’ হিসেবে পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে সোফিয়া ফিরদৌস বলেন, ‘আমি একজন ওড়িয়া, একজন ভারতীয় এবং সবার প্রথমে একজন নারী। রিয়েল এস্টেটে আমার কর্মজীবন এবং পেশাদার জীবনজুড়ে আমি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছি এবং করব। রাজনীতিতেও তা চালিয়ে যাব। একজন মুসলিম রাজনীতিবিদ হওয়ার বিষয়ে আমি কখনোই ভাবিনি।’
ওডিশার সাম্প্রতিক রাজ্য নির্বাচনে বিজেডি নেতা পাটনায়েকের ২৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচনে রাজ্যটির ১৪৭ আসনের বিধানসভায় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ৭৮টি আসন লাভ করে ক্ষমতায় এসেছে। বিজেডি ৫১টি, কংগ্রেস ১৪টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩টি আসন পেয়েছে। আর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যটিতে ২১টি আসনের মধ্যে বিজেপি ২০টি এবং কংগ্রেস ১টিতে জয় পেয়েছে। অপর দিকে বিজেডির ঝুলি রয়ে গেছে শূন্য।
এই বছরের শুরুর দিকে ওডিশার কন্যা সোফিয়া ফিরদৌস বাবা মোহাম্মদ মকিমের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তবে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে রিয়েল এস্টেট ফার্ম মেট্রো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মকিম জানতে পারেন প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য।
দেশটির সুপ্রিম কোর্ট ওডিশা গ্রামীণ আবাসন উন্নয়ন করপোরেশন (ওআরএইচডিসি) ঋণ জালিয়াতির মামলার কারণে মকিমকে দোষী সাবস্ত করেন।
মাত্র ৩০ দিন বাকি এবং কোনো প্রার্থী না থাকায় কংগ্রেস সোফিয়া ফিরদৌসের ওপর ভরসা করে। ৩২ বছর বয়সী সোফিয়া তখন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারের চাকরি ছেড়ে দেন এবং কংগ্রেসের মনোনয়ন নেন। নির্বাচনে বিজেপির পূর্ণ চন্দ্র মহাপাত্রকে ৮ হাজার ১ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে রাজ্যের প্রথম নারী মুসলিম বিধায়ক হন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে ফিরদৌস অকপটে নিজের হঠাৎ রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছেন।
সাক্ষাৎকারে সোফিয়া জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি রাজনীতিবিদ নই। যখন আমার বাবা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে অক্ষম ছিলেন, তখন আমাদের বাসভবনে ৪০০-৫০০ সমর্থকের একটি বিশাল সমাবেশ ডেকেছিল। কটকে আমার বাবা যে কঠোর পরিশ্রম এবং শক্ত ভিত্তি তৈরি করেছিলেন, তা স্বীকার করে তাঁরা সর্বসম্মতভাবে আমাকে ভোটের মাঠে নামতে সমর্থন দিয়েছিলেন।’
২০১৪ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনে সোফিয়া ফিরদৌস বাবার নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। ভোটারদের দরজায়-দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়া এবং কংগ্রেস পার্টি কর্মীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। দলের তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে পরিচিতি ও সখ্য তাঁকে সবার কাছে পছন্দনীয় করে তোলে। মিডিয়া সেই গতি আরও বাড়ায় এবং দলের সিনিয়র নেতা গিরিবালা বেহেরার একটি কল তাঁর প্রার্থিতা নিশ্চিত করে।
সোফিয়া ফিরদৌস স্বল্প সময়ে নির্বাচনী প্রচার চালানোর এক কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছেন। মাত্র এক মাস প্রস্তুতি নিয়ে নানা আশঙ্কা তাঁকে পীড়িত করে। ভোটাররা বাবা মকিম থেকে আস্থা তাঁর প্রতি রাখবেন কি না তা নিয়ে চিন্তিত ছিলেন তিনি।
সোফিয়া বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আমার কাছে মাত্র এক মাস সময় ছিল। আমার প্রধান ভয় ছিল যে লোকেরা আমার বাবাকে ভালোভাবে চিনে। কারণ, তিনি তৃণমূলে অনেক কাজ করেছেন। তিনি ২০১৪ সালে হেরেছিলেন এবং তারপর ২০১৯ সালে বিজয়ী হয়েছিলেন। তাহলে মানুষ কেন এত তাড়াতাড়ি আমাকে ভোট দেবে এবং বিশ্বাস করবে?’
সোফিয়া আরও বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমের মধ্যে সকাল ৬টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত প্রচারণা চালিয়েছি। তারপরে এটি বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত আবার মাঠে নেমেছি। মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য মাত্র এক মাস সময় ছিল এবং এ সময় আমি ঘরে ঘরে প্রচার চালানোর মনোনিবেশ করেছি। এটি সত্যিই আমার জন্য কাজে দিয়েছে। আমি মনে করি, আমার বাবার ভালো কাজের রিপোর্টগুলো গর্বের সঙ্গে মানুষের মাঝে বিলি করায় সফলতা এসেছে।’
ওডিশা বিধানসভার অন্যতম কনিষ্ঠ বিধায়ক হিসেবে ফিরদৌস এখন বিজেপি এবং নবীন পট্টনায়কের বিজু জনতা দলের (বিজেডি) পাকা রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে লড়বেন। এ নিয়ে সোফিয়া বলেন, ‘আমি রোমাঞ্চিত। আমি ২১ বছর বয়সে ২০১৩ সালে রিয়েল এস্টেটে যোগ দিয়েছিলাম। ২-৩ বছরে রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথোরিটি (আরইআরএ) কার্যকর হয়েছিল। আমি অনেক পড়াশোনা করেছি এবং আরইআরএতে উপস্থাপনা শুরু করেছি। এভাবেই আমি সরকারের নীতিনির্ধারণী বিভাগে প্রবেশ করি। তারপরও পঞ্চাশ ও ষাটোর্ধ্ব সিনিয়ররা বলবেন, ‘“সে একটি বাচ্চা মেয়ে।” আমি এটিকে ব্যক্তিগতভাবে নিয়েছি এবং আরও কঠোর পরিশ্রম শুরু করেছি।’
ওডিশার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং কটকের বিধায়ক নন্দিনী সতপতী সোফিয়ার অনুপ্রেরণা। তিনি সেই ‘ওডিশার আয়রন লেডি’র পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চান।
কটকের ড্রেনেজ এবং মশা সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি কটক শহরকে ভারতের সবচেয়ে সুন্দর রাজধানী শহর বানানোর উচ্চাকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন তিনি।
‘মুসলিম বিধায়ক’ হিসেবে পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে সোফিয়া ফিরদৌস বলেন, ‘আমি একজন ওড়িয়া, একজন ভারতীয় এবং সবার প্রথমে একজন নারী। রিয়েল এস্টেটে আমার কর্মজীবন এবং পেশাদার জীবনজুড়ে আমি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছি এবং করব। রাজনীতিতেও তা চালিয়ে যাব। একজন মুসলিম রাজনীতিবিদ হওয়ার বিষয়ে আমি কখনোই ভাবিনি।’
ওডিশার সাম্প্রতিক রাজ্য নির্বাচনে বিজেডি নেতা পাটনায়েকের ২৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচনে রাজ্যটির ১৪৭ আসনের বিধানসভায় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ৭৮টি আসন লাভ করে ক্ষমতায় এসেছে। বিজেডি ৫১টি, কংগ্রেস ১৪টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩টি আসন পেয়েছে। আর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যটিতে ২১টি আসনের মধ্যে বিজেপি ২০টি এবং কংগ্রেস ১টিতে জয় পেয়েছে। অপর দিকে বিজেডির ঝুলি রয়ে গেছে শূন্য।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৪২ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে