অনলাইন ডেস্ক
দুই মাস আগেও তাঁর জীবনটা এমন ছিল না। আর দশজন সাধারণ মানুষের মতোই নির্বিঘ্ন ছিল। কিন্তু দুই মাস আগের ছোট্ট একটি ঘটনা তাঁর জীবন এভাবে বদলে দেবে, তিনি তা কল্পনাও করেননি। ভারতের কেরালা রাজ্যের বাসিন্দা অনুপ বি বলেছেন, দুই মাস আগে তিনি একটি লটারি জিতেছিলেন। সেটিই তাঁর জীবনে কাল হয়ে এসেছে। কীভাবে? বিষয়টি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩২ বছর বয়সী অনুপ গত সেপ্টেম্বরে একটি সরকারি লটারি জিতেছেন। তারপর থেকে পড়েছেন বিপাকে। কোনো দোকান থেকে কিছু কেনার পর দোকানি তাঁকে আর বাড়তি টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব টাকা ধার চেয়ে ভিড় করছেন তাঁর বাড়িতে। তিনি বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না কৌতূহলী মানুষের উৎপাতে।
অনুপ বলেছেন, ‘আমি আমার ছেলের জন্য একটি ব্যাগ কিনতে একটি দোকানে গিয়েছিলাম। দোকানি ব্যাগের দাম রেখে বাড়তি টাকা ফেরত দিলেন না। যেন আমার অঢেল টাকা, আমার আর কোনো টাকার প্রয়োজন নেই।’
অনেক আত্মীয়স্বজন টাকার জন্য তাঁর বাড়িতে ভিড় করছেন জানিয়ে অনুপ বলেন, ‘আমি তাঁদের টাকা দিতে পারছি না বলে তাঁরা রুষ্ট হচ্ছেন। একসময় যাঁরা কাছের মানুষ ছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন অভিমানে আমার সঙ্গে কথা বলছেন না।’
গত সেপ্টেম্বরে ২৫ কোটি রুটি লটারিতে জিতে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলেন অনুপ। এটি ছিল কেরালা রাজ্যের সর্বোচ্চ অর্থমূল্যের লটারি। ভারতের অনেক রাজ্যে লটারি বেআইনি হলেও কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে কঠোর নিয়মের মধ্যে এখনো লটারি চালু আছে।
গণমাধ্যমে অনুপের লটারি জেতার খবর প্রকাশের পর আক্ষরিক অর্থেই তাঁর জীবন নরক হয়ে ওঠে। দলে দলে মানুষ তার বাড়িতে ভিড় করতে শুরু করে। পরে অনুপ একটি ভিডিও করে সবাইকে অনুরোধ করেন তাঁকে হয়রানি না করতে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘লটারিটা না জিতলেই ভালো হতো!’
বিবিসি জানিয়েছে, এই সপ্তাহে অনুপের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথমে কথা বলতে রাজি হননি। অনুপ বলেন, ‘নতুন করে খবর প্রকাশ হওয়া মানে নতুন করে ঝামেলা তৈরি হওয়া।’ তিনি তাঁর ছবি প্রকাশ না করতেও অনুরোধ করেছেন।
অনুপ টেলিফোনে বিবিসিকে বলেছেন, ‘আপনি যদি এই পরিস্থিতির মধ্যে না থাকেন, তাহলে কখনোই বুঝবেন না এটা কত দুর্বিষহ। হঠাৎ সিনেমার দৃশ্যের মতো আপনার জীবন পাল্টে গেল। হঠাৎ করে পরিচিত সবাই আপনার বাড়িতে উপস্থিত!’
কেরালা রাজ্যের তিরুবনন্তপুরম জেলার অনুপ পেশায় একজন ট্যাক্সিচালক। প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি লটারি কিনতেন। এর আগেও অল্প মূল্যের দুই-একটি লটারি তিনি জিতেছিলেন। সম্প্রতি ২৫ কোটি রুপির লটারি জেতার পর তাঁর জীবনটাই পাল্টে গেছে। লটারি জেতার ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যে তাঁর বাড়িতে শতাধিক মানুষ উপস্থিত হয়েছেন অর্থসাহায্য চেয়ে।
অনুপ বলেছেন, ‘বাড়ির বাইরে মানুষের কোলাহলের শব্দে ভোর ৫টায় ঘুম ভাঙত আমাদের। গভীর রাত পর্যন্ত থাকত এই ভিড়।’ অনুপের স্ত্রী মায়া স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা এখনো লটারির টাকা হাতে পাইনি। টাকা পাওয়ার পর হয়তো কাউকে কাউকে সাহায্য করতে পারব, কিন্তু মানুষ আমাদের বুঝতে চাইছে না। কেউ বন্ধকি ঋণ পরিশোধের জন্য ধার চাইছে, কেউ মেয়ের বিয়েতে সহায়তা করার অনুরোধ করছে।’
এমনকি ব্যাংক ও বিমা এজেন্টের লোকেরাও তাঁকে বারবার ফোন করছে বলে জানান অনুপ। তিনি বলেন, ‘চেন্নাই থেকে একদল মানুষ এসেছিলেন একটি চলচ্চিত্রে অর্থায়নের অনুরোধ নিয়ে। আরেক ব্যক্তি সারা দিন আমাদের বাড়িতে বসে ছিলেন একটি রয়্যাল এনফিল্ড মোটরবাইক কিনে দেওয়ার দাবি নিয়ে। সবাই মনে করে, কোনো কিছু না করেই আমি এত টাকার মালিক হয়েছি, সুতরাং এই টাকা থেকে তাদের সাহায্য করা উচিত।’
অনুপ বলেছেন, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, তিনি এখন লোকালয়ে যেতেও ভয় পাচ্ছেন। তিনি তাঁর আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
গত বছর একই ধরনের লটারি জিতেছিলেন জয়পালন নামের অন্য এক ব্যক্তি। তিনি ১২ কোটি রুপি জিতেছিলেন। তাঁর অভিজ্ঞতাও ছিল দুর্বিষহ। জয়পালন বলেছেন, ‘প্রকৃতপক্ষে কার সাহায্য প্রয়োজন, তা বোঝা মুশকিল। সবাই সাহায্যের দাবি নিয়ে আসে। সাহায্য করতে না পারলেই বন্ধু শত্রুতে পরিণত হয়। এখনো অনেক বন্ধু আমার সঙ্গে কথা বলে না।’
অনুপ বলেছেন, ‘আমি এখনো লটারির টাকা হাতে পাইনি। ট্যাক্স কেটে রাখার পর কত টাকা পাব, সেটাও জানি না। অথচ সবাই মনে করছেন আমি টাকাটা পেয়ে গেছি।’
বিবিসি জানিয়েছে, লটারি বিজয়ীকে সাধারণত ভারতের রাজ্য সরকারকে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হয়। এ ছাড়া টিকিট এজেন্টরাও কমিশন কেটে রাখে।
এদিকে অনুপ যাতে এই বিপুল অঙ্কের অর্থের যথাযথ ব্যবহার করতে পারেন, সে জন্য এক দিনের একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিরও আয়োজন করেছে রাজ্য সরকার। অনুপ বলেছেন, তিনি এই অর্থ কোন কাজে ব্যবহার করবেন, সেই সিদ্ধান্ত এখনই নিচ্ছেন না। অন্তত কয়েক বছর অপেক্ষা করবেন, তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন।
দুই মাস আগেও তাঁর জীবনটা এমন ছিল না। আর দশজন সাধারণ মানুষের মতোই নির্বিঘ্ন ছিল। কিন্তু দুই মাস আগের ছোট্ট একটি ঘটনা তাঁর জীবন এভাবে বদলে দেবে, তিনি তা কল্পনাও করেননি। ভারতের কেরালা রাজ্যের বাসিন্দা অনুপ বি বলেছেন, দুই মাস আগে তিনি একটি লটারি জিতেছিলেন। সেটিই তাঁর জীবনে কাল হয়ে এসেছে। কীভাবে? বিষয়টি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩২ বছর বয়সী অনুপ গত সেপ্টেম্বরে একটি সরকারি লটারি জিতেছেন। তারপর থেকে পড়েছেন বিপাকে। কোনো দোকান থেকে কিছু কেনার পর দোকানি তাঁকে আর বাড়তি টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব টাকা ধার চেয়ে ভিড় করছেন তাঁর বাড়িতে। তিনি বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না কৌতূহলী মানুষের উৎপাতে।
অনুপ বলেছেন, ‘আমি আমার ছেলের জন্য একটি ব্যাগ কিনতে একটি দোকানে গিয়েছিলাম। দোকানি ব্যাগের দাম রেখে বাড়তি টাকা ফেরত দিলেন না। যেন আমার অঢেল টাকা, আমার আর কোনো টাকার প্রয়োজন নেই।’
অনেক আত্মীয়স্বজন টাকার জন্য তাঁর বাড়িতে ভিড় করছেন জানিয়ে অনুপ বলেন, ‘আমি তাঁদের টাকা দিতে পারছি না বলে তাঁরা রুষ্ট হচ্ছেন। একসময় যাঁরা কাছের মানুষ ছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন অভিমানে আমার সঙ্গে কথা বলছেন না।’
গত সেপ্টেম্বরে ২৫ কোটি রুটি লটারিতে জিতে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলেন অনুপ। এটি ছিল কেরালা রাজ্যের সর্বোচ্চ অর্থমূল্যের লটারি। ভারতের অনেক রাজ্যে লটারি বেআইনি হলেও কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে কঠোর নিয়মের মধ্যে এখনো লটারি চালু আছে।
গণমাধ্যমে অনুপের লটারি জেতার খবর প্রকাশের পর আক্ষরিক অর্থেই তাঁর জীবন নরক হয়ে ওঠে। দলে দলে মানুষ তার বাড়িতে ভিড় করতে শুরু করে। পরে অনুপ একটি ভিডিও করে সবাইকে অনুরোধ করেন তাঁকে হয়রানি না করতে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘লটারিটা না জিতলেই ভালো হতো!’
বিবিসি জানিয়েছে, এই সপ্তাহে অনুপের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথমে কথা বলতে রাজি হননি। অনুপ বলেন, ‘নতুন করে খবর প্রকাশ হওয়া মানে নতুন করে ঝামেলা তৈরি হওয়া।’ তিনি তাঁর ছবি প্রকাশ না করতেও অনুরোধ করেছেন।
অনুপ টেলিফোনে বিবিসিকে বলেছেন, ‘আপনি যদি এই পরিস্থিতির মধ্যে না থাকেন, তাহলে কখনোই বুঝবেন না এটা কত দুর্বিষহ। হঠাৎ সিনেমার দৃশ্যের মতো আপনার জীবন পাল্টে গেল। হঠাৎ করে পরিচিত সবাই আপনার বাড়িতে উপস্থিত!’
কেরালা রাজ্যের তিরুবনন্তপুরম জেলার অনুপ পেশায় একজন ট্যাক্সিচালক। প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি লটারি কিনতেন। এর আগেও অল্প মূল্যের দুই-একটি লটারি তিনি জিতেছিলেন। সম্প্রতি ২৫ কোটি রুপির লটারি জেতার পর তাঁর জীবনটাই পাল্টে গেছে। লটারি জেতার ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যে তাঁর বাড়িতে শতাধিক মানুষ উপস্থিত হয়েছেন অর্থসাহায্য চেয়ে।
অনুপ বলেছেন, ‘বাড়ির বাইরে মানুষের কোলাহলের শব্দে ভোর ৫টায় ঘুম ভাঙত আমাদের। গভীর রাত পর্যন্ত থাকত এই ভিড়।’ অনুপের স্ত্রী মায়া স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা এখনো লটারির টাকা হাতে পাইনি। টাকা পাওয়ার পর হয়তো কাউকে কাউকে সাহায্য করতে পারব, কিন্তু মানুষ আমাদের বুঝতে চাইছে না। কেউ বন্ধকি ঋণ পরিশোধের জন্য ধার চাইছে, কেউ মেয়ের বিয়েতে সহায়তা করার অনুরোধ করছে।’
এমনকি ব্যাংক ও বিমা এজেন্টের লোকেরাও তাঁকে বারবার ফোন করছে বলে জানান অনুপ। তিনি বলেন, ‘চেন্নাই থেকে একদল মানুষ এসেছিলেন একটি চলচ্চিত্রে অর্থায়নের অনুরোধ নিয়ে। আরেক ব্যক্তি সারা দিন আমাদের বাড়িতে বসে ছিলেন একটি রয়্যাল এনফিল্ড মোটরবাইক কিনে দেওয়ার দাবি নিয়ে। সবাই মনে করে, কোনো কিছু না করেই আমি এত টাকার মালিক হয়েছি, সুতরাং এই টাকা থেকে তাদের সাহায্য করা উচিত।’
অনুপ বলেছেন, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, তিনি এখন লোকালয়ে যেতেও ভয় পাচ্ছেন। তিনি তাঁর আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
গত বছর একই ধরনের লটারি জিতেছিলেন জয়পালন নামের অন্য এক ব্যক্তি। তিনি ১২ কোটি রুপি জিতেছিলেন। তাঁর অভিজ্ঞতাও ছিল দুর্বিষহ। জয়পালন বলেছেন, ‘প্রকৃতপক্ষে কার সাহায্য প্রয়োজন, তা বোঝা মুশকিল। সবাই সাহায্যের দাবি নিয়ে আসে। সাহায্য করতে না পারলেই বন্ধু শত্রুতে পরিণত হয়। এখনো অনেক বন্ধু আমার সঙ্গে কথা বলে না।’
অনুপ বলেছেন, ‘আমি এখনো লটারির টাকা হাতে পাইনি। ট্যাক্স কেটে রাখার পর কত টাকা পাব, সেটাও জানি না। অথচ সবাই মনে করছেন আমি টাকাটা পেয়ে গেছি।’
বিবিসি জানিয়েছে, লটারি বিজয়ীকে সাধারণত ভারতের রাজ্য সরকারকে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হয়। এ ছাড়া টিকিট এজেন্টরাও কমিশন কেটে রাখে।
এদিকে অনুপ যাতে এই বিপুল অঙ্কের অর্থের যথাযথ ব্যবহার করতে পারেন, সে জন্য এক দিনের একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিরও আয়োজন করেছে রাজ্য সরকার। অনুপ বলেছেন, তিনি এই অর্থ কোন কাজে ব্যবহার করবেন, সেই সিদ্ধান্ত এখনই নিচ্ছেন না। অন্তত কয়েক বছর অপেক্ষা করবেন, তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে