অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে ‘সংকল্প দিবস’ উপলক্ষে ভাষণ দিয়েছেন ভারতীয় কাশ্মীরের মানবাধিকার কর্মী এবং সাংবাদিক ইয়ানা মীর। নিজেকে প্রায় সময়ই কাশ্মীরের প্রথন নারী ভ্লগার হিসেবেও পরিচয় দেন তিনি। নিজের দেশ ও রাজ্যের নিরাপত্তা নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি আফগানিস্তানের মালালা ইউসুফজাইয়ের প্রসঙ্গ আনেন। তিনি বলেন—‘আমি মালালা ইউসুফজাই নই, কারণ আমি কখনোই আমার দেশ ছেড়ে পালাব না।’
এ প্রসঙ্গে ইয়ানা আরও বলেন, ‘আমি স্বাধীন, আমি নিরাপদ আমার দেশ ভারতে, আমার বাড়ি কাশ্মীরে... যা ভারতেরই অংশ।’
আফগানিস্তানে নারীদের পড়াশোনায় তালেবানের নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদ করার জেরে ২০১২ সালে পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন মালালা। পরে মারাত্মক আহত অবস্থায় তাঁকে যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। সুস্থ হওয়ার পর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পান। ২০১৪ সালে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে মাত্র ১৭ বছর বয়সে নোবেল পুরস্কারও পান তিনি।
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে মালালাকে উদ্দেশ্য করে ইয়ানা মীর বলেন, ‘আমি আপনার বিরোধিতা করি মালালা ইউসুফজাই। আমার দেশ, আমার প্রগতিশীল মাতৃভূমিকে নিপীড়িত বলে অপমান করার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং বিদেশি গণমাধ্যমের এই সব টুলকিট সদস্যদের বিরোধিতা করি, যারা কাশ্মীর পরিদর্শন না করেই সেখানখার নিপীড়নের গল্প তৈরি করে ফেলেছেন।’
ধর্মের ভিত্তিতে ভারতীয়দের বিচার না করার আহ্বান ইয়ানা বলেন, ‘আশা করি যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তানে থাকা আমাদের বিরোধী কুচক্রীরা আমার দেশকে অপমান করা বন্ধ করবে।’
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে দেওয়া ইয়ানার এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। নিজের অ্যাক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে মালালার প্রসঙ্গ টানার ব্যাখ্যাও করেছেন ইয়ানা। সেই পোস্টে তিনি কাশ্মীরে বিজেপির দায়িত্বে থাকা সাজিদ ইউসুফকেও ধন্যবাদ জানান।
আজ শুক্রবার হিন্দুস্থান টাইমেসর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়ানা মীর ভারতীয় কাশ্মীরের শ্রীনগরের বাসিন্দা। তিনি ‘ডাইভারসিটি অ্যাম্বাসেডর অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন। ২০২২ সালে ইউটিউবে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি পাকিস্তানকে ‘নাকগলানো প্রেমিক’ (ইন্টারফেয়ারিং বয়ফ্রেন্ড) বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে ‘সংকল্প দিবস’ উপলক্ষে ভাষণ দিয়েছেন ভারতীয় কাশ্মীরের মানবাধিকার কর্মী এবং সাংবাদিক ইয়ানা মীর। নিজেকে প্রায় সময়ই কাশ্মীরের প্রথন নারী ভ্লগার হিসেবেও পরিচয় দেন তিনি। নিজের দেশ ও রাজ্যের নিরাপত্তা নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি আফগানিস্তানের মালালা ইউসুফজাইয়ের প্রসঙ্গ আনেন। তিনি বলেন—‘আমি মালালা ইউসুফজাই নই, কারণ আমি কখনোই আমার দেশ ছেড়ে পালাব না।’
এ প্রসঙ্গে ইয়ানা আরও বলেন, ‘আমি স্বাধীন, আমি নিরাপদ আমার দেশ ভারতে, আমার বাড়ি কাশ্মীরে... যা ভারতেরই অংশ।’
আফগানিস্তানে নারীদের পড়াশোনায় তালেবানের নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদ করার জেরে ২০১২ সালে পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন মালালা। পরে মারাত্মক আহত অবস্থায় তাঁকে যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। সুস্থ হওয়ার পর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পান। ২০১৪ সালে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে মাত্র ১৭ বছর বয়সে নোবেল পুরস্কারও পান তিনি।
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে মালালাকে উদ্দেশ্য করে ইয়ানা মীর বলেন, ‘আমি আপনার বিরোধিতা করি মালালা ইউসুফজাই। আমার দেশ, আমার প্রগতিশীল মাতৃভূমিকে নিপীড়িত বলে অপমান করার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং বিদেশি গণমাধ্যমের এই সব টুলকিট সদস্যদের বিরোধিতা করি, যারা কাশ্মীর পরিদর্শন না করেই সেখানখার নিপীড়নের গল্প তৈরি করে ফেলেছেন।’
ধর্মের ভিত্তিতে ভারতীয়দের বিচার না করার আহ্বান ইয়ানা বলেন, ‘আশা করি যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তানে থাকা আমাদের বিরোধী কুচক্রীরা আমার দেশকে অপমান করা বন্ধ করবে।’
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনে দেওয়া ইয়ানার এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। নিজের অ্যাক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে মালালার প্রসঙ্গ টানার ব্যাখ্যাও করেছেন ইয়ানা। সেই পোস্টে তিনি কাশ্মীরে বিজেপির দায়িত্বে থাকা সাজিদ ইউসুফকেও ধন্যবাদ জানান।
আজ শুক্রবার হিন্দুস্থান টাইমেসর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়ানা মীর ভারতীয় কাশ্মীরের শ্রীনগরের বাসিন্দা। তিনি ‘ডাইভারসিটি অ্যাম্বাসেডর অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন। ২০২২ সালে ইউটিউবে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি পাকিস্তানকে ‘নাকগলানো প্রেমিক’ (ইন্টারফেয়ারিং বয়ফ্রেন্ড) বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে