অনলাইন ডেস্ক
সংখ্যালঘুরা যেন সহিংসতার শিকার না হয় তা নিশ্চিত করতে ভারতের সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও এ বিষয়ে সরব ভূমিকা পালনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে অখিলেশ মত দিয়েছেন, যদি কোনো দেশ তার সীমানার ভেতরে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য অন্য দেশের ইস্যুকে ব্যবহার করে তবে সেই দেশটি অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। বাংলাদেশের নাম উল্লেখ না করলেও তার মন্তব্যটি এমন সময়ে তাৎপর্যপূর্ণ যখন বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা নিয়ে নানা ধরনের তথ্য ও অপতথ্য ছড়িয়ে পড়ছে।
সোমবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাত্র চার ঘণ্টার ব্যবধানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দুটি পোস্ট শেয়ার করেছেন অখিলেশ। দ্বিতীয়টিতে তিনি বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন—হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু, এমনকি সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের লোকেরাও যেন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সহিংসতার শিকার না হয়।
প্রথম পোস্টে অখিলেশ বলেছিলেন—অন্য দেশের বিষয়ে হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। তবে যখন কোনো প্রতিবেশী অশান্তি এবং সহিংসতার মুখোমুখি হয় তখন নীরব দর্শক হয়ে থাকা বিদেশনীতির ব্যর্থতা।
অখিলেশ হিন্দিতে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাস সাক্ষী, বিভিন্ন দেশে সহিংস গণবিপ্লব, সামরিক অভ্যুত্থান, সরকার বিরোধী আন্দোলন বিভিন্ন কারণে সংঘটিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শুধু সেই দেশটি পুনরুজ্জীবিত হয়েছে ক্ষমতাহীনতার উত্তাল সময়েও যার সমাজ জন্ম, ধর্ম, আদর্শ, সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু বা জনসংখ্যার যে কোনো ভিত্তিতে বৈষম্য ছাড়াই সবাইকে সমানভাবে বিবেচনা ও সুরক্ষার মাধ্যমে নাগরিকদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করেছে।’
একই পোস্টে তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে আরও লিখেছেন, ‘একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ করা উচিত—ইতিহাস শিখিয়েছে, অন্য দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নিজের দেশের মধ্যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য কোনো দেশ ব্যবহার করলে সেই দেশ অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক উভয় ক্ষেত্রেই দুর্বল হয়ে পড়ে।’
কেন্দ্রীয় সরকারকে ‘নীরব বিদেশনীতি’ সক্রিয় করে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে সাংস্কৃতিকভাবে সম্পর্কিত প্রতিবেশী দেশের সমস্যার অর্থপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন অখিলেশ।
সংখ্যালঘুরা যেন সহিংসতার শিকার না হয় তা নিশ্চিত করতে ভারতের সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও এ বিষয়ে সরব ভূমিকা পালনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে অখিলেশ মত দিয়েছেন, যদি কোনো দেশ তার সীমানার ভেতরে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য অন্য দেশের ইস্যুকে ব্যবহার করে তবে সেই দেশটি অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। বাংলাদেশের নাম উল্লেখ না করলেও তার মন্তব্যটি এমন সময়ে তাৎপর্যপূর্ণ যখন বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা নিয়ে নানা ধরনের তথ্য ও অপতথ্য ছড়িয়ে পড়ছে।
সোমবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাত্র চার ঘণ্টার ব্যবধানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দুটি পোস্ট শেয়ার করেছেন অখিলেশ। দ্বিতীয়টিতে তিনি বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন—হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু, এমনকি সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের লোকেরাও যেন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সহিংসতার শিকার না হয়।
প্রথম পোস্টে অখিলেশ বলেছিলেন—অন্য দেশের বিষয়ে হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। তবে যখন কোনো প্রতিবেশী অশান্তি এবং সহিংসতার মুখোমুখি হয় তখন নীরব দর্শক হয়ে থাকা বিদেশনীতির ব্যর্থতা।
অখিলেশ হিন্দিতে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাস সাক্ষী, বিভিন্ন দেশে সহিংস গণবিপ্লব, সামরিক অভ্যুত্থান, সরকার বিরোধী আন্দোলন বিভিন্ন কারণে সংঘটিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শুধু সেই দেশটি পুনরুজ্জীবিত হয়েছে ক্ষমতাহীনতার উত্তাল সময়েও যার সমাজ জন্ম, ধর্ম, আদর্শ, সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু বা জনসংখ্যার যে কোনো ভিত্তিতে বৈষম্য ছাড়াই সবাইকে সমানভাবে বিবেচনা ও সুরক্ষার মাধ্যমে নাগরিকদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করেছে।’
একই পোস্টে তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে আরও লিখেছেন, ‘একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ করা উচিত—ইতিহাস শিখিয়েছে, অন্য দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নিজের দেশের মধ্যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য কোনো দেশ ব্যবহার করলে সেই দেশ অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক উভয় ক্ষেত্রেই দুর্বল হয়ে পড়ে।’
কেন্দ্রীয় সরকারকে ‘নীরব বিদেশনীতি’ সক্রিয় করে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে সাংস্কৃতিকভাবে সম্পর্কিত প্রতিবেশী দেশের সমস্যার অর্থপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন অখিলেশ।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
৪৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
৩ ঘণ্টা আগে