অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে সাংস্কৃতিক এবং জাতিগত পরিচয়গুলোকে প্রায় সময়ই কীভাবে একটি তথাগত পদ্ধতি এবং কুসংস্কারের দ্বারা পরিমাপ করা হয় তার একটি বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন ভারতের সাবেক মন্ত্রী প্রিয় রঞ্জন দাসমুন্সি। এ বিষয়ে ভারতের দ্য প্রিন্ট পত্রিকায় একটি নিবন্ধ লিখেছেন তিনি। নিবন্ধের শিরোনাম দিয়েছেন—লুঙ্গি পরা চাকরিজীবী মানেই আমরা ধরে নেই বাংলাদেশি।
ভারতীয় কংগ্রেসের সাবেক এই সংসদ সদস্য লিখেছেন, ঐতিহাসিকভাবে উপমহাদেশের ঐক্য গড়ে উঠেছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সময়। এটি এমন একটি সময় ছিল যখন অভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা গুলো ভাগ করে নিত ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়ে ভারত ও পাকিস্তান এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ গঠিত হয়। তারপরও এই তিনটি অঞ্চলের মধ্যে মানসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন এখনো দৃঢ় রয়ে গেছে। উদাহরণস্বরূপ—জাফনা এবং চেন্নাইয়ের তামিলদের মধ্যে কিংবা বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের মধ্যে একটি গভীর মানসিক সংযোগ রয়ে গেছে। এই সংযোগ কোনো সীমানা মানে না।
দাসমুন্সি দেশভাগ-পরবর্তী জাতিসত্তার জটিল বাস্তবতা স্বীকার করে এই বন্ধনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেছেন—ভারতের অবস্থান থেকে জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব, রাজস্থান এবং গুজরাটের মতো সীমান্তবর্তী রাজ্যের মানুষদের প্রায় সময়ই পাকিস্তানি এজেন্ট হিসেবে অন্যায়ভাবে সন্দেহ করা হয়। একইভাবে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য ত্রিপুরা, আসাম এবং পশ্চিমবঙ্গও নিজস্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এই অঞ্চলের ইতিহাসকে বিভাজন, উদ্বাস্তুদের আগমন এবং ক্রমাগত দারিদ্র্য দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যা অবৈধ অভিবাসনের সমস্যাকে জটিল করে তুলেছে।
দাসমুন্সি তাঁর নিবন্ধে বাংলার আইনসভার সাবেক সদস্য শ্রী সূরজ আলী খানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন। পাক-ভারতের যুদ্ধের দিনগুলোতে সূরজ আলী খানকে একবার পাকিস্তানি গুপ্তচর বলে সন্দেহ করা হয়েছিল। এমনকি তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়।
দাসমুন্সি জানান, ভারতের মুক্তিসংগ্রামে ঐতিহাসিক অবদান থাকার পরও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে সূরজ খানের পরিচয় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল।
দাসমুন্সি বোঝাতে চেয়েছেন, কীভাবে দেশের সঙ্গে গভীর সংযোগ থাকা ব্যক্তিরা অন্যায়ভাবে বহিরাগত হিসাবে চিহ্নিত হতে পারেন।
বাংলাদেশে শৈশবের একটি ব্যক্তিগত গল্পও শেয়ার করেছেন দাশমুন্সি। ভাষা আন্দোলন এবং এর পরবর্তী কিছু বিশৃঙ্খল মুহূর্তের বর্ণনা দিয়ে তিনি উল্লেখ করেছেন, একবার একটি মুসলিম পরিবার তাঁকে সহ তাঁর পরিবারকে নিরাপদে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল। সাত দিন পর তারা ভারত থেকে জানতে পারেন, মহানুভব সেই পরিবারটির কয়েক সদস্যকে কিছু ধর্মান্ধ মানুষ হত্যা করেছে। ভারতের মন্ত্রী হয়ে সেই পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন দাসমুন্সি।
ত্রিপুরা এবং আসামের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায়, স্থানীয় মানুষের মধ্যে বহিরাগতদের আগমনের ফলে সাংস্কৃতিক ও জাতিগত পরিচয় হারানোর ভয়ের বিষয়টি তুলে ধরেন। এই ভয়টির যৌক্তিক কারণ থাকলেও এটিকে আরও উদার এবং সংবেদনশীল নীতির মাধ্যমে সমাধান করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। যুক্তি দিয়েছেন—বর্তমান পদ্ধতি প্রায় সময়ই বাংলাভাষী মুসলমানদেরকে অবৈধ অভিবাসী হিসাবে চিহ্নিত করে। এমন হলে এটি ত্রুটিপূর্ণ এবং বৈষম্যমূলক।
দাসমুন্সি নির্দিষ্ট কিছু সম্প্রদায়কে বলির পাঁঠা বানানোর প্রবণতাকেও সমালোচনায় বিদ্ধ করেছেন। তাঁর মতে, এই ধরনের অনুশীলন প্রকৃত অনুপ্রবেশকারী এবং দীর্ঘস্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে না। এ ক্ষেত্রে অভিবাসন এবং বসবাসের ঐতিহাসিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে আরও সূক্ষ্ম একটি পদ্ধতি প্রয়োগের প্রয়োজন বলে যুক্তি দেন তিনি।
বিভিন্ন সম্প্রদায়ের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন দাসমুন্সি। যেমন—ত্রিপুরার চাকমা এবং নেপালের গোর্খারা। তাঁদের পরিচয় প্রায়ই জাতীয় বিতর্কে উপেক্ষা করা হয়। দাসমুন্সি জোর দেন, ভারতের বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যাকে সাম্প্রদায়িক পক্ষপাতের দ্বারা চালিত না করে অভিবাসন এবং জাতীয়তার সমস্যাগুলোর জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতির প্রয়োজন।
নিবন্ধের শেষ পর্যায়ে অবৈধ অভিবাসন ইস্যুতে যুক্তিবাদী এবং সহানুভূতিশীল পদ্ধতির আহ্বান জানান দাসমুন্সি। তিনি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে সম্মান নিশ্চিত করার সঙ্গে সঙ্গে বিদেশি নাগরিকদের সঠিকভাবে শনাক্ত এবং পরিচালনা করার জন্য আবাসিক কার্ডের মতো প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন।
জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে সাংস্কৃতিক এবং জাতিগত পরিচয়গুলোকে প্রায় সময়ই কীভাবে একটি তথাগত পদ্ধতি এবং কুসংস্কারের দ্বারা পরিমাপ করা হয় তার একটি বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন ভারতের সাবেক মন্ত্রী প্রিয় রঞ্জন দাসমুন্সি। এ বিষয়ে ভারতের দ্য প্রিন্ট পত্রিকায় একটি নিবন্ধ লিখেছেন তিনি। নিবন্ধের শিরোনাম দিয়েছেন—লুঙ্গি পরা চাকরিজীবী মানেই আমরা ধরে নেই বাংলাদেশি।
ভারতীয় কংগ্রেসের সাবেক এই সংসদ সদস্য লিখেছেন, ঐতিহাসিকভাবে উপমহাদেশের ঐক্য গড়ে উঠেছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সময়। এটি এমন একটি সময় ছিল যখন অভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা গুলো ভাগ করে নিত ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়ে ভারত ও পাকিস্তান এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ গঠিত হয়। তারপরও এই তিনটি অঞ্চলের মধ্যে মানসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন এখনো দৃঢ় রয়ে গেছে। উদাহরণস্বরূপ—জাফনা এবং চেন্নাইয়ের তামিলদের মধ্যে কিংবা বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের মধ্যে একটি গভীর মানসিক সংযোগ রয়ে গেছে। এই সংযোগ কোনো সীমানা মানে না।
দাসমুন্সি দেশভাগ-পরবর্তী জাতিসত্তার জটিল বাস্তবতা স্বীকার করে এই বন্ধনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেছেন—ভারতের অবস্থান থেকে জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব, রাজস্থান এবং গুজরাটের মতো সীমান্তবর্তী রাজ্যের মানুষদের প্রায় সময়ই পাকিস্তানি এজেন্ট হিসেবে অন্যায়ভাবে সন্দেহ করা হয়। একইভাবে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য ত্রিপুরা, আসাম এবং পশ্চিমবঙ্গও নিজস্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এই অঞ্চলের ইতিহাসকে বিভাজন, উদ্বাস্তুদের আগমন এবং ক্রমাগত দারিদ্র্য দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যা অবৈধ অভিবাসনের সমস্যাকে জটিল করে তুলেছে।
দাসমুন্সি তাঁর নিবন্ধে বাংলার আইনসভার সাবেক সদস্য শ্রী সূরজ আলী খানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন। পাক-ভারতের যুদ্ধের দিনগুলোতে সূরজ আলী খানকে একবার পাকিস্তানি গুপ্তচর বলে সন্দেহ করা হয়েছিল। এমনকি তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়।
দাসমুন্সি জানান, ভারতের মুক্তিসংগ্রামে ঐতিহাসিক অবদান থাকার পরও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে সূরজ খানের পরিচয় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল।
দাসমুন্সি বোঝাতে চেয়েছেন, কীভাবে দেশের সঙ্গে গভীর সংযোগ থাকা ব্যক্তিরা অন্যায়ভাবে বহিরাগত হিসাবে চিহ্নিত হতে পারেন।
বাংলাদেশে শৈশবের একটি ব্যক্তিগত গল্পও শেয়ার করেছেন দাশমুন্সি। ভাষা আন্দোলন এবং এর পরবর্তী কিছু বিশৃঙ্খল মুহূর্তের বর্ণনা দিয়ে তিনি উল্লেখ করেছেন, একবার একটি মুসলিম পরিবার তাঁকে সহ তাঁর পরিবারকে নিরাপদে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল। সাত দিন পর তারা ভারত থেকে জানতে পারেন, মহানুভব সেই পরিবারটির কয়েক সদস্যকে কিছু ধর্মান্ধ মানুষ হত্যা করেছে। ভারতের মন্ত্রী হয়ে সেই পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন দাসমুন্সি।
ত্রিপুরা এবং আসামের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায়, স্থানীয় মানুষের মধ্যে বহিরাগতদের আগমনের ফলে সাংস্কৃতিক ও জাতিগত পরিচয় হারানোর ভয়ের বিষয়টি তুলে ধরেন। এই ভয়টির যৌক্তিক কারণ থাকলেও এটিকে আরও উদার এবং সংবেদনশীল নীতির মাধ্যমে সমাধান করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। যুক্তি দিয়েছেন—বর্তমান পদ্ধতি প্রায় সময়ই বাংলাভাষী মুসলমানদেরকে অবৈধ অভিবাসী হিসাবে চিহ্নিত করে। এমন হলে এটি ত্রুটিপূর্ণ এবং বৈষম্যমূলক।
দাসমুন্সি নির্দিষ্ট কিছু সম্প্রদায়কে বলির পাঁঠা বানানোর প্রবণতাকেও সমালোচনায় বিদ্ধ করেছেন। তাঁর মতে, এই ধরনের অনুশীলন প্রকৃত অনুপ্রবেশকারী এবং দীর্ঘস্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে না। এ ক্ষেত্রে অভিবাসন এবং বসবাসের ঐতিহাসিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে আরও সূক্ষ্ম একটি পদ্ধতি প্রয়োগের প্রয়োজন বলে যুক্তি দেন তিনি।
বিভিন্ন সম্প্রদায়ের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন দাসমুন্সি। যেমন—ত্রিপুরার চাকমা এবং নেপালের গোর্খারা। তাঁদের পরিচয় প্রায়ই জাতীয় বিতর্কে উপেক্ষা করা হয়। দাসমুন্সি জোর দেন, ভারতের বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যাকে সাম্প্রদায়িক পক্ষপাতের দ্বারা চালিত না করে অভিবাসন এবং জাতীয়তার সমস্যাগুলোর জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতির প্রয়োজন।
নিবন্ধের শেষ পর্যায়ে অবৈধ অভিবাসন ইস্যুতে যুক্তিবাদী এবং সহানুভূতিশীল পদ্ধতির আহ্বান জানান দাসমুন্সি। তিনি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে সম্মান নিশ্চিত করার সঙ্গে সঙ্গে বিদেশি নাগরিকদের সঠিকভাবে শনাক্ত এবং পরিচালনা করার জন্য আবাসিক কার্ডের মতো প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২২ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে