অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটেনে দীর্ঘ ১৪ বছর পর ক্ষমতায় ফিরেছে লেবার পার্টি। দলটির নেতা কিয়ার স্টারমারকে এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস তৃতীয়। নিয়োগের পরপরই নিজের মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত করেছেন কিয়ার স্টারমার। ২২ সদস্যবিশিষ্ট এই মন্ত্রিসভায় ১১ জনই নারী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, কিয়ার স্টারমার নিজের কাছে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়া অন্য কোনো দায়িত্ব রাখেননি। তাঁর মন্ত্রিসভার উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যাঞ্জেলা রেইনার। অর্থমন্ত্রী তথা চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন র্যাচেল রিভস। গুরুত্বপূর্ণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন ডেভিড ল্যামি।
অর্থ মন্ত্রণালয়, উপপ্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্ব পেয়েছেন একজন নারী। তিনি হলেন ইভেট কুপার। ব্রিটিশ মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ধরা হয় চ্যান্সেলর অব দ্য ডাচি অব ল্যানচেস্টারের কার্যালয়কে। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন প্যাট ম্যাকফাডেন। এই মন্ত্রণালয়ের কাজ হলো ব্রিটিশ সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা।
নতুন মন্ত্রিসভায় ব্রিটিশ বিচারমন্ত্রী হয়েছেন শাবানা মাহমুদ। ব্রিটেনের ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী হিসেবে তিনি এ দায়িত্ব পেয়েছেন। তাঁর আগে প্রথম নারী হিসেবে এই মন্ত্রণালয় সামলেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিস ট্রাস। এ ছাড়া কিয়ার স্টারমারের মন্ত্রিসভার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হয়েছেন জন হ্যালি এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন ওয়েস স্ট্রিটিং।
ব্রিটিশ শিক্ষামন্ত্রী হয়েছেন ব্রিজেট ফিলিপসন, জ্বালানিমন্ত্রী হয়েছেন এড মিলিব্যান্ড এবং শ্রম ও পেনশনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন লিজ কিনডাল। ব্যবসায় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন জোনাথন রেনল্ডস এবং পিটার কাইল বিজ্ঞান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন লুইস হেই।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন স্টিভ রিড, লিসা ন্যান্ডি পেয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন হিলারি বেন। স্কটল্যান্ড-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন ইয়ান মুরে এবং ওয়েলস-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন জো স্টিভেনস। এ ছাড়া পার্লামেন্ট তথা হাউস অব কমনস-বিষয়ক মন্ত্রী হয়েছেন লুসি পাওয়েল।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডস-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হয়েছেন ব্যারনেস স্মিথ অব ব্যাসিলডন। পার্লামেন্টে চিফ হুইপের দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যালান ক্যাম্পবেল। ব্রিটিশ সেক্রেটারি অব ট্রেজারি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ড্যারেন জোনস। অ্যাটর্নি জেনারেল হয়েছেন রিচার্ড হারমার।
ব্রিটেনে দীর্ঘ ১৪ বছর পর ক্ষমতায় ফিরেছে লেবার পার্টি। দলটির নেতা কিয়ার স্টারমারকে এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস তৃতীয়। নিয়োগের পরপরই নিজের মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত করেছেন কিয়ার স্টারমার। ২২ সদস্যবিশিষ্ট এই মন্ত্রিসভায় ১১ জনই নারী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, কিয়ার স্টারমার নিজের কাছে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়া অন্য কোনো দায়িত্ব রাখেননি। তাঁর মন্ত্রিসভার উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যাঞ্জেলা রেইনার। অর্থমন্ত্রী তথা চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন র্যাচেল রিভস। গুরুত্বপূর্ণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন ডেভিড ল্যামি।
অর্থ মন্ত্রণালয়, উপপ্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্ব পেয়েছেন একজন নারী। তিনি হলেন ইভেট কুপার। ব্রিটিশ মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ধরা হয় চ্যান্সেলর অব দ্য ডাচি অব ল্যানচেস্টারের কার্যালয়কে। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন প্যাট ম্যাকফাডেন। এই মন্ত্রণালয়ের কাজ হলো ব্রিটিশ সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা।
নতুন মন্ত্রিসভায় ব্রিটিশ বিচারমন্ত্রী হয়েছেন শাবানা মাহমুদ। ব্রিটেনের ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী হিসেবে তিনি এ দায়িত্ব পেয়েছেন। তাঁর আগে প্রথম নারী হিসেবে এই মন্ত্রণালয় সামলেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিস ট্রাস। এ ছাড়া কিয়ার স্টারমারের মন্ত্রিসভার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হয়েছেন জন হ্যালি এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন ওয়েস স্ট্রিটিং।
ব্রিটিশ শিক্ষামন্ত্রী হয়েছেন ব্রিজেট ফিলিপসন, জ্বালানিমন্ত্রী হয়েছেন এড মিলিব্যান্ড এবং শ্রম ও পেনশনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন লিজ কিনডাল। ব্যবসায় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন জোনাথন রেনল্ডস এবং পিটার কাইল বিজ্ঞান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন লুইস হেই।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন স্টিভ রিড, লিসা ন্যান্ডি পেয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন হিলারি বেন। স্কটল্যান্ড-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন ইয়ান মুরে এবং ওয়েলস-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন জো স্টিভেনস। এ ছাড়া পার্লামেন্ট তথা হাউস অব কমনস-বিষয়ক মন্ত্রী হয়েছেন লুসি পাওয়েল।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডস-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হয়েছেন ব্যারনেস স্মিথ অব ব্যাসিলডন। পার্লামেন্টে চিফ হুইপের দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যালান ক্যাম্পবেল। ব্রিটিশ সেক্রেটারি অব ট্রেজারি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ড্যারেন জোনস। অ্যাটর্নি জেনারেল হয়েছেন রিচার্ড হারমার।
যুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
৭ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
২ ঘণ্টা আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
১১ ঘণ্টা আগে