অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপের সবচেয়ে ধনি দেশ বলা হয় লুক্সেমবার্গকে। তবে সম্প্রতি এই দেশ ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে চলে যাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। এর কারণও আছে।
বিষয়টি নিয়ে রোববার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদ সংস্থা এএফপি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাড়ি কেনা কিংবা ভাড়া নিতে বিপুল পরিমাণ খরচ করতে হয় লুক্সেমবার্গে। এর ফলে দেশটিতে বসবাস করা কিছু মানুষের জন্য অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ৬ লাখ ৬০ হাজার জনসংখ্যার ছোট্ট দেশ লুক্সেমবার্গে আবাসন খরচই এখন সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়।
প্যাসকেল জাউরো নামে একজন শিক্ষক ও তিন সন্তানের মায়ের কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। পছন্দ মতো একটি আবাসনে বসবাসের সচ্ছলতা অর্জন করতে তাঁকে পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।
এএফপিকে প্যাসকেল বলেন, ‘দুই কক্ষের একটি অ্যাপার্টমেন্টের জন্য কমপক্ষে ২ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৩৩ হাজার টাকা) ভাড়া গুনতে হয়। একজনের আয়ে এটা বহন করা খুব কঠিন।’
প্যাসকেল আরও বলেন, ‘স্বল্প খরচের আবাসন নাই বললেই চলে। বিশেষ করে, সিঙ্গেল বাবা-মা কিংবা পরিবারগুলোর জন্য।’
দেশটির আবাসন বিষয়ক গবেষক অ্যান্টোইন প্যাকউড মনে করেন, বাসস্থানের খরচ নিয়ে প্যাসকেলের অনুভূতির যৌক্তিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে লুক্সেমবার্গের অসংখ্য নাগরিক দেশ ছেড়ে জার্মানি, বেলজিয়াম কিংবা ফ্রান্সে চলে যাচ্ছেন। কারণ সেই দেশগুলোতে অনেক কম দামে বাড়ি কেনা কিংবা ভাড়া থাকা যায়।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লুক্সেমবার্গের রাজধানী শহরে নতুন নির্মিত ফ্ল্যাটগুলো কেনার জন্য প্রতি বর্গমিটারে ১৩ হাজার ইউরো খরচ করতে হয়। পুরোনোগুলোর ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটার কিনতে হয় ১০ হাজার ৭০০ ইউরোতে। এভাবে একটি বাড়ি কিনতে গড় খরচ দাঁড়ায় ১৫ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা।
এদিকে ২০২২ সালের জুন থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত দেশটির ফ্ল্যাট ভাড়া বেড়েছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ, যা কি-না দেশটির ৩ দশমিক ৪ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতির চেয়ে অনেক বেশি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের তথ্যমতে, ২০২২ সালে লুক্সেমবার্গের একজন কর্মীর বার্ষিক গড় আয় ছিল ৪৭ হাজার ইউরো। অর্থনৈতিক সুবিধার জন্য তাই প্রচুর পরিমাণ বিদেশি কর্মী যান দেশটিতে। এর ফলে দেশটির সীমিত আবাসনের ওপর বিপুল চাপ সৃষ্টি হয় এবং বেশি চাহিদার জন্য খরচও বেড়ে যায়।
পরিসংখ্যান বলছে, লুক্সেমবার্গে বসবাস করা মানুষদের অর্ধেকই দেশটির নাগরিক নন।
ইউরোপের সবচেয়ে ধনি দেশ বলা হয় লুক্সেমবার্গকে। তবে সম্প্রতি এই দেশ ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে চলে যাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। এর কারণও আছে।
বিষয়টি নিয়ে রোববার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদ সংস্থা এএফপি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাড়ি কেনা কিংবা ভাড়া নিতে বিপুল পরিমাণ খরচ করতে হয় লুক্সেমবার্গে। এর ফলে দেশটিতে বসবাস করা কিছু মানুষের জন্য অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ৬ লাখ ৬০ হাজার জনসংখ্যার ছোট্ট দেশ লুক্সেমবার্গে আবাসন খরচই এখন সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়।
প্যাসকেল জাউরো নামে একজন শিক্ষক ও তিন সন্তানের মায়ের কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। পছন্দ মতো একটি আবাসনে বসবাসের সচ্ছলতা অর্জন করতে তাঁকে পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।
এএফপিকে প্যাসকেল বলেন, ‘দুই কক্ষের একটি অ্যাপার্টমেন্টের জন্য কমপক্ষে ২ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৩৩ হাজার টাকা) ভাড়া গুনতে হয়। একজনের আয়ে এটা বহন করা খুব কঠিন।’
প্যাসকেল আরও বলেন, ‘স্বল্প খরচের আবাসন নাই বললেই চলে। বিশেষ করে, সিঙ্গেল বাবা-মা কিংবা পরিবারগুলোর জন্য।’
দেশটির আবাসন বিষয়ক গবেষক অ্যান্টোইন প্যাকউড মনে করেন, বাসস্থানের খরচ নিয়ে প্যাসকেলের অনুভূতির যৌক্তিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে লুক্সেমবার্গের অসংখ্য নাগরিক দেশ ছেড়ে জার্মানি, বেলজিয়াম কিংবা ফ্রান্সে চলে যাচ্ছেন। কারণ সেই দেশগুলোতে অনেক কম দামে বাড়ি কেনা কিংবা ভাড়া থাকা যায়।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লুক্সেমবার্গের রাজধানী শহরে নতুন নির্মিত ফ্ল্যাটগুলো কেনার জন্য প্রতি বর্গমিটারে ১৩ হাজার ইউরো খরচ করতে হয়। পুরোনোগুলোর ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটার কিনতে হয় ১০ হাজার ৭০০ ইউরোতে। এভাবে একটি বাড়ি কিনতে গড় খরচ দাঁড়ায় ১৫ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা।
এদিকে ২০২২ সালের জুন থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত দেশটির ফ্ল্যাট ভাড়া বেড়েছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ, যা কি-না দেশটির ৩ দশমিক ৪ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতির চেয়ে অনেক বেশি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের তথ্যমতে, ২০২২ সালে লুক্সেমবার্গের একজন কর্মীর বার্ষিক গড় আয় ছিল ৪৭ হাজার ইউরো। অর্থনৈতিক সুবিধার জন্য তাই প্রচুর পরিমাণ বিদেশি কর্মী যান দেশটিতে। এর ফলে দেশটির সীমিত আবাসনের ওপর বিপুল চাপ সৃষ্টি হয় এবং বেশি চাহিদার জন্য খরচও বেড়ে যায়।
পরিসংখ্যান বলছে, লুক্সেমবার্গে বসবাস করা মানুষদের অর্ধেকই দেশটির নাগরিক নন।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্কসবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
১২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগে