অনলাইন ডেস্ক
২০০৭ সালে বেলজিয়ামের নিভেলেস শহরে নিজের পাঁচ সন্তানকে হত্যা করেন জেনেভিভ লারমিট (৫৬) নামের এক নারী। ২০০৮ সালে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তীব্র মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে তাঁকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই নারী শেষ পর্যন্ত ‘স্বেচ্ছামৃত্যু’ বেছে নিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনেভিভ লারমিট তাঁর এক ছেলে ও চার মেয়েকে ২০০৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যা করেন। সেই সময় সন্তানদের বয়স ছিল ৩ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। হত্যার সময় শিশুদের বাবা বাড়িতে ছিলেন না। জেনেভিভ লারমিট আত্মহত্যার চেষ্টাও চালান, কিন্তু ব্যর্থ হন। পরে তিনি নিজেই জরুরি সেবা সংস্থাগুলোর কাছে ফোন করে সাহায্য চান।
বেলজিয়ামের আইন অনুযায়ী, তীব্র মানসিক ও শারীরিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকা মানুষের জন্য স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি রয়েছে। কেউ যদি এমন শারীরিক কিংবা মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকেন, যা নিরাময়ে অযোগ্য, সে ক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছামৃত্যু বেছে নিতে পারবেন। তবে ব্যক্তিকে অবশ্যই যুক্তিযুক্ত কারণ তুলে ধরতে হবে।
লারমিটের আইনজীবী বলেন, স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি পেতে বিভিন্ন চিকিৎসকের মতামত নেওয়া হয়েছে।
মনোবিজ্ঞানী এমিলি ম্যারিয়ট আরটিএল-টিভিআইকে বলেন, ‘২৮ ফেব্রুয়ারি দিনটিকেই লারমিট তাঁর মৃত্যুর জন্য বেছে নেন। কেননা, এই দিনেই তিনি তাঁর সন্তানদের হত্যা করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি মূলত সন্তানদের প্রতি প্রতীকী সম্মান প্রদর্শন করতে চেয়েছেন।’
যখন বিচারিক কার্যক্রম চলছিল তখন লারমিটের আইনজীবীরা যুক্তি দেন, লারমিট মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তাঁকে কারাগারে পাঠানো উচিত নয়। কিন্তু বিচারক যুক্তি মেনে না নিয়ে এটিকে হত্যাকাণ্ড বিবেচনা করে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
২০০৭ সালে বেলজিয়ামের নিভেলেস শহরে নিজের পাঁচ সন্তানকে হত্যা করেন জেনেভিভ লারমিট (৫৬) নামের এক নারী। ২০০৮ সালে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তীব্র মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে তাঁকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই নারী শেষ পর্যন্ত ‘স্বেচ্ছামৃত্যু’ বেছে নিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনেভিভ লারমিট তাঁর এক ছেলে ও চার মেয়েকে ২০০৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যা করেন। সেই সময় সন্তানদের বয়স ছিল ৩ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। হত্যার সময় শিশুদের বাবা বাড়িতে ছিলেন না। জেনেভিভ লারমিট আত্মহত্যার চেষ্টাও চালান, কিন্তু ব্যর্থ হন। পরে তিনি নিজেই জরুরি সেবা সংস্থাগুলোর কাছে ফোন করে সাহায্য চান।
বেলজিয়ামের আইন অনুযায়ী, তীব্র মানসিক ও শারীরিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকা মানুষের জন্য স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি রয়েছে। কেউ যদি এমন শারীরিক কিংবা মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকেন, যা নিরাময়ে অযোগ্য, সে ক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছামৃত্যু বেছে নিতে পারবেন। তবে ব্যক্তিকে অবশ্যই যুক্তিযুক্ত কারণ তুলে ধরতে হবে।
লারমিটের আইনজীবী বলেন, স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি পেতে বিভিন্ন চিকিৎসকের মতামত নেওয়া হয়েছে।
মনোবিজ্ঞানী এমিলি ম্যারিয়ট আরটিএল-টিভিআইকে বলেন, ‘২৮ ফেব্রুয়ারি দিনটিকেই লারমিট তাঁর মৃত্যুর জন্য বেছে নেন। কেননা, এই দিনেই তিনি তাঁর সন্তানদের হত্যা করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি মূলত সন্তানদের প্রতি প্রতীকী সম্মান প্রদর্শন করতে চেয়েছেন।’
যখন বিচারিক কার্যক্রম চলছিল তখন লারমিটের আইনজীবীরা যুক্তি দেন, লারমিট মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তাঁকে কারাগারে পাঠানো উচিত নয়। কিন্তু বিচারক যুক্তি মেনে না নিয়ে এটিকে হত্যাকাণ্ড বিবেচনা করে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে