অনলাইন ডেস্ক
করোনা মহামারির কারণে ঘোষিত লকডাউন তুলে নেওয়ার পর গত বছরের দ্বিতীয়ার্ধেই ইউরোপে জ্বালানির দাম বাড়তে শুরু করে। এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই শুরু হয় ইউক্রেন সংকট। আর রাশিয়াকে ইউক্রেন আক্রমণের শাস্তি দিতেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ইউরোপের দেশগুলো। কিন্তু এটিই এখন তাদের জন্য কাল হতে যাচ্ছে।
এখনো ইউরোপের জ্বালানি চাহিদার প্রথম উৎস পুতিনের দেশ রাশিয়া। কিন্তু নিষেধাজ্ঞার খেলায় পুতিনের জবাব ছিল আরও কঠোর। ব্যাপক হারে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তিনি। নর্ডস্ট্রিম–১ পাইপলাইন দিয়ে জার্মানি, টার্কস্ট্রিম পাইপলাইন দিয়ে বুলগেরিয়া এবং ইয়ামাল দিয়ে পোল্যান্ডে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হচ্ছে। সর্বশেষ, এবার পুরো ইউরোপেই তেল ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করতে যাচ্ছে দেশটি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর ও শঙ্কার প্রভাবে এরই মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলেছে তেল ও গ্যাসের দাম। জাপানের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক নমুরা জানিয়েছে, ইউরোপের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। কয়েক মাসের মধ্যেই সেখানে কমে যাবে চাহিদা। এতে আরও বাড়বে দাম। এটিই নিয়ে যাবে মন্দার ঝুঁকির দিকে। নমুরা বলছে, আগামী বছরের গ্রীষ্মের মধ্যে ইউরোপের গড় জিডিপি ১.৭ শতাংশ কমে যাবে বলে তাঁদের ধারণা।
এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক ঝুঁকি এবং অনিশ্চয়তা বেড়েছে। ইউরোপও একই পথে হাঁটবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন নমুরার অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ জর্জ বাকলে। তিনি জানিয়েছেন, গত জুনে ইউরো জোনে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৬ শতাংশ, যা ১৯৯৯ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, এর প্রভাব পড়বে রাশিয়াতেও। রাশিয়া যদি তেলের দৈনিক উৎপাদন ৫ মিলিয়ন ব্যারেল কমিয়ে দেয় তাহলে ব্যারেলপ্রতি দাম তিনগুণ বেড়ে ৩৮০ ডলার হবে। এমন শঙ্কার কারণেই মন্দার ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো ইউরোপ। জার্মানির মতো দেশগুলোও দ্রুত রাশিয়ার বিকল্পের খোঁজ করছে।
করোনা মহামারির কারণে ঘোষিত লকডাউন তুলে নেওয়ার পর গত বছরের দ্বিতীয়ার্ধেই ইউরোপে জ্বালানির দাম বাড়তে শুরু করে। এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই শুরু হয় ইউক্রেন সংকট। আর রাশিয়াকে ইউক্রেন আক্রমণের শাস্তি দিতেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ইউরোপের দেশগুলো। কিন্তু এটিই এখন তাদের জন্য কাল হতে যাচ্ছে।
এখনো ইউরোপের জ্বালানি চাহিদার প্রথম উৎস পুতিনের দেশ রাশিয়া। কিন্তু নিষেধাজ্ঞার খেলায় পুতিনের জবাব ছিল আরও কঠোর। ব্যাপক হারে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তিনি। নর্ডস্ট্রিম–১ পাইপলাইন দিয়ে জার্মানি, টার্কস্ট্রিম পাইপলাইন দিয়ে বুলগেরিয়া এবং ইয়ামাল দিয়ে পোল্যান্ডে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হচ্ছে। সর্বশেষ, এবার পুরো ইউরোপেই তেল ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করতে যাচ্ছে দেশটি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর ও শঙ্কার প্রভাবে এরই মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলেছে তেল ও গ্যাসের দাম। জাপানের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক নমুরা জানিয়েছে, ইউরোপের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। কয়েক মাসের মধ্যেই সেখানে কমে যাবে চাহিদা। এতে আরও বাড়বে দাম। এটিই নিয়ে যাবে মন্দার ঝুঁকির দিকে। নমুরা বলছে, আগামী বছরের গ্রীষ্মের মধ্যে ইউরোপের গড় জিডিপি ১.৭ শতাংশ কমে যাবে বলে তাঁদের ধারণা।
এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক ঝুঁকি এবং অনিশ্চয়তা বেড়েছে। ইউরোপও একই পথে হাঁটবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন নমুরার অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ জর্জ বাকলে। তিনি জানিয়েছেন, গত জুনে ইউরো জোনে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৬ শতাংশ, যা ১৯৯৯ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, এর প্রভাব পড়বে রাশিয়াতেও। রাশিয়া যদি তেলের দৈনিক উৎপাদন ৫ মিলিয়ন ব্যারেল কমিয়ে দেয় তাহলে ব্যারেলপ্রতি দাম তিনগুণ বেড়ে ৩৮০ ডলার হবে। এমন শঙ্কার কারণেই মন্দার ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো ইউরোপ। জার্মানির মতো দেশগুলোও দ্রুত রাশিয়ার বিকল্পের খোঁজ করছে।
ইউটিউবে ‘রডিকুলাস’ নামে নিজের একটি পডকাস্টে দৈনন্দিন জীবন নিয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের বাসিন্দা রোসানা পানসিনো। পাঁচ বছর আগে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা গিয়েছিলেন। এবার তিনি মৃত বাবার ছাইভস্ম গাঁজার সঙ্গে মিশিয়ে ধূমপান করে উড়িয়ে দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত দূরপাল্লার ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার মাটিতে হামলা করতে ইউক্রেনকে অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই সিদ্ধান্তের জের ধরে ইতিমধ্যেই মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অনুষ্ঠিত একটি স্বদেশি মেলা থেকে মুসলিম ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে। উচ্ছেদের শিকার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের দামোহ জেলার একটি মাঠে আয়োজিত ওই মেলায় অংশ নিতে গিলে ‘মুসলিমদের অনুমতি নেই’ উল্লেখ করে তাঁদের বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে আরব আমিরাত ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
৬ ঘণ্টা আগে