অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের লড়াইয়ে দনবাস যুদ্ধের ফলাফল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপরই যুদ্ধের গতিপথ নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মঙ্গলবার ইউক্রেনীয় জনগণের উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, দনবাসে লড়াই চালিয়ে যাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জেলেনস্কি। দনবাস লড়াইয়ের ফলাফলই নির্ধারণ করবে আগামী সপ্তাহগুলোতে যুদ্ধে কার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে।
জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আগের মতোই সেভরোদনেৎস্ক এবং নিকটবর্তী শহর ও এলাকাগুলোতে তীব্র লড়াই চলছে। দুর্ভাগ্যবশত, বেদনাদায়ক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু আমাদের শক্ত থাকতে হবে। দনবাসে শক্ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী সপ্তাহগুলোতে লড়াইয়ে কার আধিপত্য থাকবে, তা নির্ধারণের মূল চাবিকাঠি দনবাস।’
ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল এবং সেভরোদনেৎস্কের মধ্যকার শেষ সেতুটিও রুশ বাহিনীর হামলায় ধ্বংস হওয়ার পরও তাদের বাহিনীগুলো বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
রাশিয়া এখন পুরো দনবাস অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে আর তাদের প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। এ নিয়ে অঞ্চলটিতে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
রুশ বাহিনী দনবাসে অনেকটাই অগ্রসর হয়েছে। তারা লুহানস্ক অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। লুহানস্কের বৃহত্তম শহর সেভরোদনেৎস্ক শহরে তীব্র লড়াই চলছে।
সেভরোদনেৎস্ক শহর এবং লিসিচানস্ক নিয়ন্ত্রণে নিতে পারলে রুশ বাহিনী স্লোভিয়ানস্কে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবে।
জেলেনস্কি জানান, কিয়েভের পূর্বে খারকিভ অঞ্চলেও ইউক্রেন ‘বেদনাদায়ক ক্ষতি’ প্রত্যক্ষ করছে, সম্প্রতি রুশ বাহিনীকে সেখানে থেকে হটিয়ে দেওয়ার পর তাঁরা ফের তাদের অবস্থান জোরদার করার চেষ্টা করছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘সেখানে লড়াই চলছে এবং লড়াই চালিয়ে যেতে হবে আমাদের, তীব্র লড়াই করতে হবে।’
রাশিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের লড়াইয়ে দনবাস যুদ্ধের ফলাফল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপরই যুদ্ধের গতিপথ নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মঙ্গলবার ইউক্রেনীয় জনগণের উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, দনবাসে লড়াই চালিয়ে যাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জেলেনস্কি। দনবাস লড়াইয়ের ফলাফলই নির্ধারণ করবে আগামী সপ্তাহগুলোতে যুদ্ধে কার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে।
জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আগের মতোই সেভরোদনেৎস্ক এবং নিকটবর্তী শহর ও এলাকাগুলোতে তীব্র লড়াই চলছে। দুর্ভাগ্যবশত, বেদনাদায়ক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু আমাদের শক্ত থাকতে হবে। দনবাসে শক্ত থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী সপ্তাহগুলোতে লড়াইয়ে কার আধিপত্য থাকবে, তা নির্ধারণের মূল চাবিকাঠি দনবাস।’
ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল এবং সেভরোদনেৎস্কের মধ্যকার শেষ সেতুটিও রুশ বাহিনীর হামলায় ধ্বংস হওয়ার পরও তাদের বাহিনীগুলো বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
রাশিয়া এখন পুরো দনবাস অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে আর তাদের প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। এ নিয়ে অঞ্চলটিতে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
রুশ বাহিনী দনবাসে অনেকটাই অগ্রসর হয়েছে। তারা লুহানস্ক অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। লুহানস্কের বৃহত্তম শহর সেভরোদনেৎস্ক শহরে তীব্র লড়াই চলছে।
সেভরোদনেৎস্ক শহর এবং লিসিচানস্ক নিয়ন্ত্রণে নিতে পারলে রুশ বাহিনী স্লোভিয়ানস্কে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবে।
জেলেনস্কি জানান, কিয়েভের পূর্বে খারকিভ অঞ্চলেও ইউক্রেন ‘বেদনাদায়ক ক্ষতি’ প্রত্যক্ষ করছে, সম্প্রতি রুশ বাহিনীকে সেখানে থেকে হটিয়ে দেওয়ার পর তাঁরা ফের তাদের অবস্থান জোরদার করার চেষ্টা করছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘সেখানে লড়াই চলছে এবং লড়াই চালিয়ে যেতে হবে আমাদের, তীব্র লড়াই করতে হবে।’
ইউটিউবে ‘রডিকুলাস’ নামে নিজের একটি পডকাস্টে দৈনন্দিন জীবন নিয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের বাসিন্দা রোসানা পানসিনো। পাঁচ বছর আগে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা গিয়েছিলেন। এবার তিনি মৃত বাবার ছাইভস্ম গাঁজার সঙ্গে মিশিয়ে ধূমপান করে উড়িয়ে দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত দূরপাল্লার ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার মাটিতে হামলা করতে ইউক্রেনকে অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই সিদ্ধান্তের জের ধরে ইতিমধ্যেই মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অনুষ্ঠিত একটি স্বদেশি মেলা থেকে মুসলিম ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে। উচ্ছেদের শিকার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের দামোহ জেলার একটি মাঠে আয়োজিত ওই মেলায় অংশ নিতে গিলে ‘মুসলিমদের অনুমতি নেই’ উল্লেখ করে তাঁদের বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
১২ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে আরব আমিরাত ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
১৩ ঘণ্টা আগে