অনলাইন ডেস্ক
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এরপর একে একে দখলে নেয় বেশ কয়েকটি শহর। তবে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ হারানো শহরগুলো পুনরুদ্ধারে জোরেশোরে অগ্রসর হচ্ছে ইউক্রেন। এরই মধ্যে পূর্ব ও দক্ষিণের কয়েকটি শহর পুনর্দখলেও নিয়েছে তারা। তবে পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসের বাখমুত শহর নিয়ন্ত্রণে নিতে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে রাশিয়া। রুশ সেনারা বাখমুত শহর নিয়ন্ত্রণে নিতে এগিয়ে চলেছে।
আজ শনিবার বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দিনে ও রাতে রুশ সেনাবাহিনীর অবিরাম গোলাবর্ষণে কেঁপে উঠছে দনবাস অঞ্চলের শহর বাখমুত। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাখমুতের মানুষ এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছে। বাখমুতের ৭০ হাজার বাসিন্দার বেশির ভাগই শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। এখনো যারা শহরে আছ, এর বেশির ভাগই বয়স্ক। পানি ও বিদ্যুতের সংকটের মধ্যে তাঁদের বসবাস করতে হচ্ছে। ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে মানুষ শহর ছাড়ছে। স্বেচ্ছাসেবকেরা সাহসিকতার সঙ্গে মিনিবাসে করে তাদের নিরাপদে শহর ছাড়তে সহায়তা করছেন।
শহর ছাড়ার অপেক্ষায় থাকা ৭০ বছর বয়সী এক নারী বিবিসিকে বলেন, ‘যে এই যুদ্ধ শুরু করেছে আমি তাকে অভিশাপ দিই। আমি তাকে ১০০ বার অভিশাপ দিই।’
যুদ্ধের মোড় ঘোরাতে বাখমুত দখলে উঠেপড়ে লেগেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের যে কয়েকটি জায়গা থেকে এখনো রুশ সেনারা পিছু হটেনি, এর মধ্যে বাখমুত উল্লেখযোগ্য।
বাখমুত দখলে রাশিয়া গুরুত্ব দেওয়ার কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, গ্রীষ্মের শুরুতে কাছের সেভেরোদনেস্ক ও লিসিচানস্ক দখল করে রাশিয়া। এর পরের লক্ষ্যই ছিল বাখমুত। কারণ এরপরই রুশ সেনারা ক্রামাটর্স্ক ও স্লোভিয়ানস্কের দিকে অগ্রসর হতো। কিন্তু ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী পাল্টা জবাব দেওয়া শুরু করলে উত্তর দিকে পিছু হটে রুশ সেনারা। জুলাইয়ের পর ক্রামাটর্স্ক ও স্লোভিয়ানস্ক রুশ কামানের আওতায় নেই।
এদিকে বাখমুত দখলে রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত সেনা ও অস্ত্র আছে কি না, সেটি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের মুখপাত্র কোল সেরহি চেরেভাতি। তিনি বলেন, রাশিয়া এখন সোভাতোভি ও ক্রেমেনা দখলে নতুন প্রতিরক্ষা গড়ে তুলছে। তবে ইউক্রেনীয় বাহিনীও তাদের সরবরাহ লাইন ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
চেরেভাতি বলেন, এখন বিষয়টি অনেকখানিই নির্ভর করছে রাশিয়া কতসংখ্যক সেনা ইউক্রেনে পাঠাতে পারবে তাার ওপর। তবে এখন পর্যন্ত যতটুকু দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া তেমন ভালো অবস্থানে নেই। রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত অস্ত্র নেই।
ইউক্রেনে এখন ১৯৬০-এর দশকে তৈরি পুরোনো টি৬২ ট্যাংক পাঠাচ্ছে রাশিয়া। কেননা, রাশিয়ার আধুনিক ট্যাংকগুলোর বড় একটি অংশ ইউক্রেন যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এরপর একে একে দখলে নেয় বেশ কয়েকটি শহর। তবে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ হারানো শহরগুলো পুনরুদ্ধারে জোরেশোরে অগ্রসর হচ্ছে ইউক্রেন। এরই মধ্যে পূর্ব ও দক্ষিণের কয়েকটি শহর পুনর্দখলেও নিয়েছে তারা। তবে পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসের বাখমুত শহর নিয়ন্ত্রণে নিতে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে রাশিয়া। রুশ সেনারা বাখমুত শহর নিয়ন্ত্রণে নিতে এগিয়ে চলেছে।
আজ শনিবার বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দিনে ও রাতে রুশ সেনাবাহিনীর অবিরাম গোলাবর্ষণে কেঁপে উঠছে দনবাস অঞ্চলের শহর বাখমুত। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাখমুতের মানুষ এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছে। বাখমুতের ৭০ হাজার বাসিন্দার বেশির ভাগই শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। এখনো যারা শহরে আছ, এর বেশির ভাগই বয়স্ক। পানি ও বিদ্যুতের সংকটের মধ্যে তাঁদের বসবাস করতে হচ্ছে। ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে মানুষ শহর ছাড়ছে। স্বেচ্ছাসেবকেরা সাহসিকতার সঙ্গে মিনিবাসে করে তাদের নিরাপদে শহর ছাড়তে সহায়তা করছেন।
শহর ছাড়ার অপেক্ষায় থাকা ৭০ বছর বয়সী এক নারী বিবিসিকে বলেন, ‘যে এই যুদ্ধ শুরু করেছে আমি তাকে অভিশাপ দিই। আমি তাকে ১০০ বার অভিশাপ দিই।’
যুদ্ধের মোড় ঘোরাতে বাখমুত দখলে উঠেপড়ে লেগেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের যে কয়েকটি জায়গা থেকে এখনো রুশ সেনারা পিছু হটেনি, এর মধ্যে বাখমুত উল্লেখযোগ্য।
বাখমুত দখলে রাশিয়া গুরুত্ব দেওয়ার কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, গ্রীষ্মের শুরুতে কাছের সেভেরোদনেস্ক ও লিসিচানস্ক দখল করে রাশিয়া। এর পরের লক্ষ্যই ছিল বাখমুত। কারণ এরপরই রুশ সেনারা ক্রামাটর্স্ক ও স্লোভিয়ানস্কের দিকে অগ্রসর হতো। কিন্তু ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী পাল্টা জবাব দেওয়া শুরু করলে উত্তর দিকে পিছু হটে রুশ সেনারা। জুলাইয়ের পর ক্রামাটর্স্ক ও স্লোভিয়ানস্ক রুশ কামানের আওতায় নেই।
এদিকে বাখমুত দখলে রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত সেনা ও অস্ত্র আছে কি না, সেটি নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের মুখপাত্র কোল সেরহি চেরেভাতি। তিনি বলেন, রাশিয়া এখন সোভাতোভি ও ক্রেমেনা দখলে নতুন প্রতিরক্ষা গড়ে তুলছে। তবে ইউক্রেনীয় বাহিনীও তাদের সরবরাহ লাইন ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
চেরেভাতি বলেন, এখন বিষয়টি অনেকখানিই নির্ভর করছে রাশিয়া কতসংখ্যক সেনা ইউক্রেনে পাঠাতে পারবে তাার ওপর। তবে এখন পর্যন্ত যতটুকু দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া তেমন ভালো অবস্থানে নেই। রাশিয়ার কাছে পর্যাপ্ত অস্ত্র নেই।
ইউক্রেনে এখন ১৯৬০-এর দশকে তৈরি পুরোনো টি৬২ ট্যাংক পাঠাচ্ছে রাশিয়া। কেননা, রাশিয়ার আধুনিক ট্যাংকগুলোর বড় একটি অংশ ইউক্রেন যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে।
ঝাড়খণ্ডের মাদ্রাসাগুলিতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
৬ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
১৬ মিনিট আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেএবার ছিল মিস ইউনিভার্সের ৭৩ তম আয়োজন। মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ধাপে স্থান করে নিয়েছিলেন নাইজেরিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ভেনেজুয়েলা ও ডেনমার্কের প্রতিযোগীরা। তবে শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কই পুরস্কারটি জিতে নিয়ে ইতিহাস গড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে