অনলাইন ডেস্ক
মিনস্ক চুক্তি মেনে নেওয়ার কোনো প্রচেষ্টা করলেই দনবাস ফিরে পেতে পারত ইউক্রেন। ইউক্রেন বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে এ মন্তব্য করেন জাতিসংঘে রাশিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া। রাশিয়ার বার্তা সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
রাশিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত এ বৈঠকে তিনি বলেন, ‘মিনস্ক প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউক্রেন সংকট দূরকরণ সম্ভব হতো। মিনস্ক চুক্তি বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে ইউক্রেন দনবাস ফিরে পেত। প্রথমত, এটি একটি সভ্য দেশে পরিণত হতো যেখানে কোনো ধরনের রাজনৈতিক, ভাষাগত বা নৈতিক বৈষম্য ছাড়াই সবার অধিকার সমানভাবে সম্মান করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘দনবাসের মানুষ খুব বেশি কিছু চায়নি। তারা নিজের ভূমিতেই থাকতে চেয়েছেন, স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সরকার চেয়েছে, রুশ ভাষায় কথা বলতে চেয়েছে, সন্তানদের এ ভাষাতেই শেখাতে চেয়েছে এবং যারা এ ভূমিকে নাৎসি বাহিনী থেকে মুক্ত করেছে তাদের স্মৃতিকে সম্মানিত করতে চেয়েছে, এমন কাউকে সম্মানিত করতে চায়নি যারা নাৎসি বাহিনীর সহযোগী ছিল। পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশে জাতিগত সংখ্যালঘুদের যত অধিকার আছে, তারা এর চেয়ে বেশি অধিকার চায়নি। তবে নতুন সরকার তাদের এ আবেদনের জবাব সহিংসতা ও রক্ত দিয়ে দেয়।’
দনবাসের সংঘাত শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তি মিনস্ক–২ নামে পরিচিত প্যাকেজ অব মেজারসের ওপর নির্ভর করে। রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স ও ইউক্রেনের নেতাদের মধ্যে টানা ১৬ ঘণ্টার বৈঠকের পর রাশিয়া, ইউক্রেন এবং ইউরোপীয় নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক সংস্থা ওএসসিই’র জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত ইউক্রেন বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় যোগাযোগ দল ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে এ চুক্তি স্বাক্ষর করে।
১৩ দফার দলিলে স্বঘোষিত দোনেৎস্ক ও লুগানস্ক প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনী ও ইউক্রেনের সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি এবং যোগাযোগের লাইন থেকে কমপক্ষে ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ভারী অস্ত্র প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।
চুক্তিতে যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্বাঞ্চলকে আরও স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার জন্য ইউক্রেনে স্থায়ী নিষ্পত্তিসহ সাধারণ ক্ষমা, বন্দী বিনিময়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন, স্থানীয় নির্বাচন এবং সাংবিধানিক সংস্কারের একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হয়। এর বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনা ২০২২ সালের প্রথম দিক পর্যন্ত অব্যাহত। এরপরই কিয়েভ চুক্তির রাজনৈতিক শর্তগুলো পূরণ করতে অস্বীকৃতি জানায়।
মিনস্ক চুক্তি মেনে নেওয়ার কোনো প্রচেষ্টা করলেই দনবাস ফিরে পেতে পারত ইউক্রেন। ইউক্রেন বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে এ মন্তব্য করেন জাতিসংঘে রাশিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া। রাশিয়ার বার্তা সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
রাশিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত এ বৈঠকে তিনি বলেন, ‘মিনস্ক প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউক্রেন সংকট দূরকরণ সম্ভব হতো। মিনস্ক চুক্তি বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে ইউক্রেন দনবাস ফিরে পেত। প্রথমত, এটি একটি সভ্য দেশে পরিণত হতো যেখানে কোনো ধরনের রাজনৈতিক, ভাষাগত বা নৈতিক বৈষম্য ছাড়াই সবার অধিকার সমানভাবে সম্মান করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘দনবাসের মানুষ খুব বেশি কিছু চায়নি। তারা নিজের ভূমিতেই থাকতে চেয়েছেন, স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সরকার চেয়েছে, রুশ ভাষায় কথা বলতে চেয়েছে, সন্তানদের এ ভাষাতেই শেখাতে চেয়েছে এবং যারা এ ভূমিকে নাৎসি বাহিনী থেকে মুক্ত করেছে তাদের স্মৃতিকে সম্মানিত করতে চেয়েছে, এমন কাউকে সম্মানিত করতে চায়নি যারা নাৎসি বাহিনীর সহযোগী ছিল। পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশে জাতিগত সংখ্যালঘুদের যত অধিকার আছে, তারা এর চেয়ে বেশি অধিকার চায়নি। তবে নতুন সরকার তাদের এ আবেদনের জবাব সহিংসতা ও রক্ত দিয়ে দেয়।’
দনবাসের সংঘাত শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তি মিনস্ক–২ নামে পরিচিত প্যাকেজ অব মেজারসের ওপর নির্ভর করে। রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স ও ইউক্রেনের নেতাদের মধ্যে টানা ১৬ ঘণ্টার বৈঠকের পর রাশিয়া, ইউক্রেন এবং ইউরোপীয় নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক সংস্থা ওএসসিই’র জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত ইউক্রেন বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় যোগাযোগ দল ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে এ চুক্তি স্বাক্ষর করে।
১৩ দফার দলিলে স্বঘোষিত দোনেৎস্ক ও লুগানস্ক প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনী ও ইউক্রেনের সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি এবং যোগাযোগের লাইন থেকে কমপক্ষে ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ভারী অস্ত্র প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।
চুক্তিতে যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্বাঞ্চলকে আরও স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার জন্য ইউক্রেনে স্থায়ী নিষ্পত্তিসহ সাধারণ ক্ষমা, বন্দী বিনিময়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন, স্থানীয় নির্বাচন এবং সাংবিধানিক সংস্কারের একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হয়। এর বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনা ২০২২ সালের প্রথম দিক পর্যন্ত অব্যাহত। এরপরই কিয়েভ চুক্তির রাজনৈতিক শর্তগুলো পূরণ করতে অস্বীকৃতি জানায়।
এটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টে
৩১ মিনিট আগেআগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির
১ ঘণ্টা আগেভারত ভাগের জন্য মুসলিম লীগকে দায়ী করেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। গতকাল শনিবার রাজ্যের আলীগড় জেলায় এক নির্বাচনী জনসভায় তিনি স্থানীয় সমাজবাদী পার্টিকে একই ধারায় মুসলিম লীগের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বলেছেন, সমাজবাদী পার্টিও মুসলিম লীগের পথ অনুসরণ করছে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সামরিক হামলায় ইরানের পারচিন এলাকার একটি অত্যন্ত গোপন পারমাণবিক অস্ত্র গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে। গত অক্টোবরের শেষ দিকে এই হামলা চালানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিন মার্কিন কর্মকর্তা, এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা
৩ ঘণ্টা আগে