সেলিম জাহান
যুক্তরাজ্যে নির্বাচন হয়ে গেল গত বৃহস্পতিবার এবং ইতিমধ্যে সেই নির্বাচনের ফলও জানা গেছে। ৬৫০ আসনবিশিষ্ট ব্রিটিশ সংসদে ৪১২টি আসন পেয়ে লেবার পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছে। ১৪ বছর পরে তারাই এখন সরকার গঠন করবে। কনজারভেটিভ পার্টি গত সংসদের তুলনায় ২৪৪টি আসন হারিয়েছে এবং নতুন সংসদে তাদের আসনসংখ্যা ১২১। কিন্তু এসব সংখ্যা পেরিয়ে পাঁচটি প্রবণতার দিকে দৃষ্টি দেওয়া যেতে পারে।
এক, নির্বাচনে ভোটার অংশগ্রহণ ছিল মাত্র ৬০ শতাংশ, যা গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার প্রতি ভোটারদের ঔদাসীন্য সুস্পষ্ট।
দুই, লেবার পার্টির ‘আপ্তবাক্য পরিবর্তন’ ভোটারদের মনে লেগেছে। কারণ, কনজারভেটিভ পার্টির নীতিমালা ও কার্যকলাপে জনগণ একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল।
তিন, ছোট ছোট দল যেমন—গ্রিন পার্টি কিংবা রিফর্ম পার্টি যথারীতি প্রান্তসীমায় থেকে গেছে—কেন উল্লেখযোগ্য ভোট তাদের ক্ষেত্রে আসেনি।
চার, লেবার পার্টি গঠিত সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকবে সুউচ্চ এবং সেই সরকার যদি প্রত্যাশা মেটাতে না পারে, তবে জনমনে হতাশা ভর করবে অতি দ্রুত।
পাঁচ, লেবার পার্টির সরকার কতটা কী করতে পারবে, সেটা শুধু অভ্যন্তরীণ গতিময়তার ওপর নির্ভর করবে না, সেটা অনেকাংশেই নির্ভর করবে আন্তর্জাতিক অবস্থা ও প্রেক্ষাপটের ওপরে।
এই চালচিত্রের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী দিনগুলোতে লেবার পার্টির সরকারকে কয়েকটি অন্তরায়ের মুখোমুখি হতে হবে। প্রথমত, আর্থসামাজিক ভিন্নতা ছাড়াও ব্রিটিশ সমাজ আজ বড় বিভাজিত। এই বিভাজন নানা রকমের—গোত্রীয়, ধর্মীয়, আঞ্চলিক, আবাসী-অভিবাসী ইত্যাদি। এসব কারণে প্রথাগত বহু ব্রিটিশ মূল্যবোধ ঐতিহ্য ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়েছে।
নতুন সরকার যদি সফল হতে চায়, তাহলে নানান গোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে হবে। এটা সবার জানা, বৈচিত্র্যকে যদি সঠিকভাবে চালিত করা যায়, তাহলে সেটা একটা শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে।
দ্বিতীয়ত, ব্রিটেন সর্বদা একটা কল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে সুপরিচিত। কিন্তু আজ তার সামাজিক সেবাগুলো ক্ষয়প্রাপ্ত। জাতীয় স্বাস্থ্যব্যবস্থার কথাই ধরা যাক। এ ব্যবস্থায় আজ পর্যাপ্ত চিকিৎসক বা নার্স নেই, হাসপাতালে শয্যার আকাল আছে, প্রয়োজনীয় শল্যচিকিৎসার জন্য রোগীরা মাসের পর মাস অপেক্ষা করছে এবং সম্পদের কমতি আছে। সমস্যাটা শুধু সম্পদের অপ্রতুলতা নয়, ব্যবস্থা-সুযোগের অপব্যবহারেরও। সামাজিক সহায়তাকাঠামোর সর্বস্তরেই এই অপব্যবহার অত্যন্ত সুস্পষ্ট। সামাজিক সেবাসমূহের বেসরকারিকরণ সমস্যার সমাধান নয়, যেটা করতে হবে, সেটা হচ্ছে ব্রিটিশ সামাজিক খাতের আমূল সংস্কার।
তৃতীয়ত, সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই, বর্তমানে ব্রিটেনের মূল্যস্ফীতি বহুলাংশে কমে এসেছে। কিন্তু সেই সঙ্গে এটাও সত্য যে এই কমা ব্রিটেনের সাধারণ জনগণ দৈনন্দিন জীবনে যেসব অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হয়, সেগুলোকে হ্রাস করেনি। বেকারত্ব একটি সমস্যা, জ্বালানির মূল্য কমেনি এবং গৃহ-বাজার এখন সাধারণ মানুষের প্রতি সদয় নয়। সামগ্রিক পর্যায়ে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি এখনো শ্লথ, ব্রেক্সিটের কারণে ব্রিটেন নিঃসঙ্গ হয়ে অখণ্ড ইউরোপীয় বাজারের সুবিধাগুলো নিতে পারছে না।
চতুর্থত, ব্রিটিশ সমাজে অভিবাসন একটি বহুল আলোচিত বিষয়। এবং এখন এটা স্বীকৃত, সব সময়ে অবৈধ অভিবাসনই যে সমস্যা, তা নয়; বৈধ অভিবাসনেরও নানান সমস্যা রয়েছে। অভিবাসন আইনের নানান ফাঁকফোকর এবং ব্রিটিশ সরকারের নমনীয় নীতিমালার কারণে শুধু যে দক্ষ শ্রম এ দেশে প্রবেশ করেছে তা নয়; অভিবাসনের পথ ধরে যাঁরা ব্রিটেনে এসেছেন, তাঁদের একটা বড় অংশ সামাজিক সহায়তার ওপরে নির্ভরশীল। ব্যাপারটি এ দেশে সামাজিক সেবাকাঠামোর ওপর একটা বিরাট চাপ সৃষ্টি করেছে। সেই সঙ্গে নমনীয় নীতিমালার কারণে পারিবারিক বন্ধনের হাত ধরে বহু সন্ত্রাসী, মৌলবাদীও এ দেশে আশ্রয় নিয়েছে।
পঞ্চমত, লেবার পার্টির সরকারের কার্যকারিতা ও সফলতা অনেকাংশেই নির্ভর করবে আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটের ওপরে। এ ক্ষেত্রে একটি বড় বিষয় হচ্ছে এ বছর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এই নির্বাচনে যদি ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হন, তাহলে একটি লেবার পার্টির সরকারের অধীনে যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক যে মধুর এবং উষ্ণ হবে না, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ ও ফিলিস্তিন সংকট ব্রিটেনের অর্থনীতিতে একটি প্রবহমান প্রভাব বিস্তার করবে। ব্রিটেনের গত সরকার দেদার হস্তে ইউক্রেনকে আর্থিক সাহায্য করেছে। এর ফলে ব্রিটেনের সম্পদকাঠামোর ওপরে চাপ পড়েছে। প্যালেস্টাইন প্রশ্নে লেবার পার্টির অবস্থান বেশ কিছুটা ঘোলাটে। এ ব্যাপারও পরিষ্কার করার দরকার আছে।
আগামী দিনগুলোতে অনেক প্রত্যাশা নিয়ে ব্রিটিশ জনগণ দেখতে চাইবে উপযুক্ত বিষয়গুলোতে নতুন সরকার কী করে এবং দেশকে কোন পথে তারা নিয়ে যায়। নতুন সরকারের মধুচন্দ্রিমার দিন খুব দীর্ঘ হবে না।
লেখক: সাবেক পরিচালক, এইচডিআরও, ইউএনডিপি
যুক্তরাজ্যে নির্বাচন হয়ে গেল গত বৃহস্পতিবার এবং ইতিমধ্যে সেই নির্বাচনের ফলও জানা গেছে। ৬৫০ আসনবিশিষ্ট ব্রিটিশ সংসদে ৪১২টি আসন পেয়ে লেবার পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছে। ১৪ বছর পরে তারাই এখন সরকার গঠন করবে। কনজারভেটিভ পার্টি গত সংসদের তুলনায় ২৪৪টি আসন হারিয়েছে এবং নতুন সংসদে তাদের আসনসংখ্যা ১২১। কিন্তু এসব সংখ্যা পেরিয়ে পাঁচটি প্রবণতার দিকে দৃষ্টি দেওয়া যেতে পারে।
এক, নির্বাচনে ভোটার অংশগ্রহণ ছিল মাত্র ৬০ শতাংশ, যা গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার প্রতি ভোটারদের ঔদাসীন্য সুস্পষ্ট।
দুই, লেবার পার্টির ‘আপ্তবাক্য পরিবর্তন’ ভোটারদের মনে লেগেছে। কারণ, কনজারভেটিভ পার্টির নীতিমালা ও কার্যকলাপে জনগণ একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল।
তিন, ছোট ছোট দল যেমন—গ্রিন পার্টি কিংবা রিফর্ম পার্টি যথারীতি প্রান্তসীমায় থেকে গেছে—কেন উল্লেখযোগ্য ভোট তাদের ক্ষেত্রে আসেনি।
চার, লেবার পার্টি গঠিত সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকবে সুউচ্চ এবং সেই সরকার যদি প্রত্যাশা মেটাতে না পারে, তবে জনমনে হতাশা ভর করবে অতি দ্রুত।
পাঁচ, লেবার পার্টির সরকার কতটা কী করতে পারবে, সেটা শুধু অভ্যন্তরীণ গতিময়তার ওপর নির্ভর করবে না, সেটা অনেকাংশেই নির্ভর করবে আন্তর্জাতিক অবস্থা ও প্রেক্ষাপটের ওপরে।
এই চালচিত্রের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী দিনগুলোতে লেবার পার্টির সরকারকে কয়েকটি অন্তরায়ের মুখোমুখি হতে হবে। প্রথমত, আর্থসামাজিক ভিন্নতা ছাড়াও ব্রিটিশ সমাজ আজ বড় বিভাজিত। এই বিভাজন নানা রকমের—গোত্রীয়, ধর্মীয়, আঞ্চলিক, আবাসী-অভিবাসী ইত্যাদি। এসব কারণে প্রথাগত বহু ব্রিটিশ মূল্যবোধ ঐতিহ্য ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়েছে।
নতুন সরকার যদি সফল হতে চায়, তাহলে নানান গোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে হবে। এটা সবার জানা, বৈচিত্র্যকে যদি সঠিকভাবে চালিত করা যায়, তাহলে সেটা একটা শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে।
দ্বিতীয়ত, ব্রিটেন সর্বদা একটা কল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে সুপরিচিত। কিন্তু আজ তার সামাজিক সেবাগুলো ক্ষয়প্রাপ্ত। জাতীয় স্বাস্থ্যব্যবস্থার কথাই ধরা যাক। এ ব্যবস্থায় আজ পর্যাপ্ত চিকিৎসক বা নার্স নেই, হাসপাতালে শয্যার আকাল আছে, প্রয়োজনীয় শল্যচিকিৎসার জন্য রোগীরা মাসের পর মাস অপেক্ষা করছে এবং সম্পদের কমতি আছে। সমস্যাটা শুধু সম্পদের অপ্রতুলতা নয়, ব্যবস্থা-সুযোগের অপব্যবহারেরও। সামাজিক সহায়তাকাঠামোর সর্বস্তরেই এই অপব্যবহার অত্যন্ত সুস্পষ্ট। সামাজিক সেবাসমূহের বেসরকারিকরণ সমস্যার সমাধান নয়, যেটা করতে হবে, সেটা হচ্ছে ব্রিটিশ সামাজিক খাতের আমূল সংস্কার।
তৃতীয়ত, সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই, বর্তমানে ব্রিটেনের মূল্যস্ফীতি বহুলাংশে কমে এসেছে। কিন্তু সেই সঙ্গে এটাও সত্য যে এই কমা ব্রিটেনের সাধারণ জনগণ দৈনন্দিন জীবনে যেসব অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হয়, সেগুলোকে হ্রাস করেনি। বেকারত্ব একটি সমস্যা, জ্বালানির মূল্য কমেনি এবং গৃহ-বাজার এখন সাধারণ মানুষের প্রতি সদয় নয়। সামগ্রিক পর্যায়ে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি এখনো শ্লথ, ব্রেক্সিটের কারণে ব্রিটেন নিঃসঙ্গ হয়ে অখণ্ড ইউরোপীয় বাজারের সুবিধাগুলো নিতে পারছে না।
চতুর্থত, ব্রিটিশ সমাজে অভিবাসন একটি বহুল আলোচিত বিষয়। এবং এখন এটা স্বীকৃত, সব সময়ে অবৈধ অভিবাসনই যে সমস্যা, তা নয়; বৈধ অভিবাসনেরও নানান সমস্যা রয়েছে। অভিবাসন আইনের নানান ফাঁকফোকর এবং ব্রিটিশ সরকারের নমনীয় নীতিমালার কারণে শুধু যে দক্ষ শ্রম এ দেশে প্রবেশ করেছে তা নয়; অভিবাসনের পথ ধরে যাঁরা ব্রিটেনে এসেছেন, তাঁদের একটা বড় অংশ সামাজিক সহায়তার ওপরে নির্ভরশীল। ব্যাপারটি এ দেশে সামাজিক সেবাকাঠামোর ওপর একটা বিরাট চাপ সৃষ্টি করেছে। সেই সঙ্গে নমনীয় নীতিমালার কারণে পারিবারিক বন্ধনের হাত ধরে বহু সন্ত্রাসী, মৌলবাদীও এ দেশে আশ্রয় নিয়েছে।
পঞ্চমত, লেবার পার্টির সরকারের কার্যকারিতা ও সফলতা অনেকাংশেই নির্ভর করবে আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটের ওপরে। এ ক্ষেত্রে একটি বড় বিষয় হচ্ছে এ বছর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এই নির্বাচনে যদি ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হন, তাহলে একটি লেবার পার্টির সরকারের অধীনে যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক যে মধুর এবং উষ্ণ হবে না, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ ও ফিলিস্তিন সংকট ব্রিটেনের অর্থনীতিতে একটি প্রবহমান প্রভাব বিস্তার করবে। ব্রিটেনের গত সরকার দেদার হস্তে ইউক্রেনকে আর্থিক সাহায্য করেছে। এর ফলে ব্রিটেনের সম্পদকাঠামোর ওপরে চাপ পড়েছে। প্যালেস্টাইন প্রশ্নে লেবার পার্টির অবস্থান বেশ কিছুটা ঘোলাটে। এ ব্যাপারও পরিষ্কার করার দরকার আছে।
আগামী দিনগুলোতে অনেক প্রত্যাশা নিয়ে ব্রিটিশ জনগণ দেখতে চাইবে উপযুক্ত বিষয়গুলোতে নতুন সরকার কী করে এবং দেশকে কোন পথে তারা নিয়ে যায়। নতুন সরকারের মধুচন্দ্রিমার দিন খুব দীর্ঘ হবে না।
লেখক: সাবেক পরিচালক, এইচডিআরও, ইউএনডিপি
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
৭ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে