অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ও চীনা কূটনীতিক ইয়াং জিচি ইতালির রোমে বসেছেন আলোচনায়। আরজ সোমবার এ আলোচনা শুরু হয় বলে জানিয়েছে চীনা সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএন। আলোচ্যসূচি সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা না গেলেও এতে ইউক্রেন যুদ্ধ, চীন-মার্কিন সম্পর্ক, রাশিয়া-চীন সম্পর্কের মতো বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিজিটিএনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় রোববার চীনের প্রতিনিধি দল রোমে পৌঁছায়। দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন ইয়াং জিচি। স্থানীয় সময় সোমবার সকালের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএন বৈঠকের বিষয়ে জানালেও এর সুনির্দিষ্ট সময় ও আলোচ্যসূচি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তারা শুধু জানিয়েছে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলমান ইউক্রেন যুদ্ধ অবধারিতভাবেই এই আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পাবে। তবে এ যুদ্ধ ছাড়াও এর পরিসর অনেক বড়। বিশেষত পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ও গোটা বিশ্বে চীনের ভূমিকা কী হবে, তা নিয়ে আলোচনায় গুরুত্ব দেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া জাতিসংঘে ইউক্রেন অভিযানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা নিন্দা প্রস্তাবে চীনের ভোটদানে বিরত থাকার বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে। যুক্তরাষ্ট্র বুঝতে চাইবে, চীন তার কৌশলগত অংশীদার রাশিয়ার সহায়তায় কতটা কী করতে প্রস্তুত।
এ বিষয়ে এক মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেন, ‘ড্রোন সরবরাহসহ সামরিক সহায়তার জন্য বেইজিংকে অনুরোধ জানিয়েছে মস্কো। এ ধরনের কোনো সহায়তা রাশিয়ার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি চীনের জন্য বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে উঠবে, যা এই সংঘাতে নিজেদের নিরপেক্ষ হিসেবে বিশ্বের সামনে এখন পর্যন্ত তুলে ধরেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, অবশ্য রাশিয়া চীনের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সরাসরি বিষয়টি অস্বীকার করে বিবৃতি দেন। এমন খবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ‘সন্দেহজনকভাবে ভুয়া তথ্য’ ছড়াচ্ছে, যেখানে রয়েছে ‘বাজে উদ্দেশ্য’। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন ইস্যুতে চীনের অবস্থান পরিষ্কার ও দৃঢ়। শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে চীন গঠনমূলক ভূমিকা পালন করছে। এই সময়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে সব পক্ষের বুঝেশুনে ইতিবাচক আচরণ করা উচিত। কারও আগুনে ঘি ঢালা ঠিক হবে না।’
এদিকে মার্কিন থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেইন রিলেশনসের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এন হাস এই পরিস্থিতিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন। রাশিয়াকে চীনের সামরিক সহায়তার প্রসঙ্গে সিএনএনকে তিনি বলেন, ‘এমন কোনো কিছু হয়ে উঠবে নির্ধারক মুহূর্ত। শুধু চীন নয়, গোটা একুশ শতকের ভবিষ্যৎ এটি নির্ধারণ করে দেবে। এমন যেকোনো সহায়তার মধ্য দিয়ে চীন নিজের জন্য নিষেধাজ্ঞা ডেকে আনবে এবং নিজেকে বিশ্ব থেকে আলাদা করে নেবে। আর এমন অনুরোধে সাড়া না দিলে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্কের দুয়ার খোলা রাখতে পারবে তারা।’
এদিকে খবর বেরিয়েছে, রাশিয়া চীনের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সহায়তাও চেয়েছে। গত রোববার সিএনএনের স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন অনুষ্ঠানে জ্যাক সুলিভান জানান, এ বিষয়ে চীনের দিকে কড়া নজর রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এমন কিছু ঘটলে চীনের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের প্রসঙ্গ আবার সামনে আসতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তবে আগামী শীতে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ২০ তম সম্মেলন সামনে রেখে দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এমন কোনো অবস্থান প্রকাশ্যে নেবেন কি-না, তা নিয়ে জোর বিতর্ক হতে পারে। কারণ, আগামী সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট সির পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমন একটি সম্ভাবনাকে সামনে রেখে চীন চাইবে না পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়ুক।
গার্ডিয়ানের বিশ্লেষণে সোমবারের চীন-যুক্তরাষ্ট্র উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনকে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি বোঝাতে চাইবে। তারা চাইবে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রশ্নটি মাথায় রেখে চীন সিদ্ধান্ত নিক। বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে অবগত এমন সূত্রের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান লিখেছে, সুলিভান ইউক্রেন অভিযান শুরু আগেই রাশিয়ার লক্ষ্য সম্পর্কে চীনকে সতর্ক করেছিলেন। কিন্তু চীন একে রাশিয়ার সুবিধা পাওয়ার চেষ্টা হিসেবে আখ্যা দেয়। ওই সময় পরিস্থিতিকে চীন যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়নি বলে অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের। এই প্রেক্ষাপটে সুলিভান বিশেষত চীনকে সতর্ক করবেন, যেন চীন মস্কোকে সামরিক সহায়তা না দেয়। তেমনটি করলে তা ঐতিহাসিক ভুল হবে বলে মনে করে ওয়াশিংটন।
এ ছাড়া এই বৈঠকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এবং উভয় দেশের মধ্যকার সম্পর্কের বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে। সম্পর্ক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়িয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে চীনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কের গতিপথ নিয়ে আলোচনা বৈঠকে গুরুত্ব পাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ও চীনা কূটনীতিক ইয়াং জিচি ইতালির রোমে বসেছেন আলোচনায়। আরজ সোমবার এ আলোচনা শুরু হয় বলে জানিয়েছে চীনা সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএন। আলোচ্যসূচি সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা না গেলেও এতে ইউক্রেন যুদ্ধ, চীন-মার্কিন সম্পর্ক, রাশিয়া-চীন সম্পর্কের মতো বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিজিটিএনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় রোববার চীনের প্রতিনিধি দল রোমে পৌঁছায়। দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন ইয়াং জিচি। স্থানীয় সময় সোমবার সকালের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএন বৈঠকের বিষয়ে জানালেও এর সুনির্দিষ্ট সময় ও আলোচ্যসূচি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তারা শুধু জানিয়েছে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলমান ইউক্রেন যুদ্ধ অবধারিতভাবেই এই আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পাবে। তবে এ যুদ্ধ ছাড়াও এর পরিসর অনেক বড়। বিশেষত পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ও গোটা বিশ্বে চীনের ভূমিকা কী হবে, তা নিয়ে আলোচনায় গুরুত্ব দেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া জাতিসংঘে ইউক্রেন অভিযানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা নিন্দা প্রস্তাবে চীনের ভোটদানে বিরত থাকার বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে। যুক্তরাষ্ট্র বুঝতে চাইবে, চীন তার কৌশলগত অংশীদার রাশিয়ার সহায়তায় কতটা কী করতে প্রস্তুত।
এ বিষয়ে এক মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেন, ‘ড্রোন সরবরাহসহ সামরিক সহায়তার জন্য বেইজিংকে অনুরোধ জানিয়েছে মস্কো। এ ধরনের কোনো সহায়তা রাশিয়ার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি চীনের জন্য বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে উঠবে, যা এই সংঘাতে নিজেদের নিরপেক্ষ হিসেবে বিশ্বের সামনে এখন পর্যন্ত তুলে ধরেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, অবশ্য রাশিয়া চীনের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সরাসরি বিষয়টি অস্বীকার করে বিবৃতি দেন। এমন খবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ‘সন্দেহজনকভাবে ভুয়া তথ্য’ ছড়াচ্ছে, যেখানে রয়েছে ‘বাজে উদ্দেশ্য’। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন ইস্যুতে চীনের অবস্থান পরিষ্কার ও দৃঢ়। শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে চীন গঠনমূলক ভূমিকা পালন করছে। এই সময়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে সব পক্ষের বুঝেশুনে ইতিবাচক আচরণ করা উচিত। কারও আগুনে ঘি ঢালা ঠিক হবে না।’
এদিকে মার্কিন থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেইন রিলেশনসের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এন হাস এই পরিস্থিতিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন। রাশিয়াকে চীনের সামরিক সহায়তার প্রসঙ্গে সিএনএনকে তিনি বলেন, ‘এমন কোনো কিছু হয়ে উঠবে নির্ধারক মুহূর্ত। শুধু চীন নয়, গোটা একুশ শতকের ভবিষ্যৎ এটি নির্ধারণ করে দেবে। এমন যেকোনো সহায়তার মধ্য দিয়ে চীন নিজের জন্য নিষেধাজ্ঞা ডেকে আনবে এবং নিজেকে বিশ্ব থেকে আলাদা করে নেবে। আর এমন অনুরোধে সাড়া না দিলে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্কের দুয়ার খোলা রাখতে পারবে তারা।’
এদিকে খবর বেরিয়েছে, রাশিয়া চীনের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সহায়তাও চেয়েছে। গত রোববার সিএনএনের স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন অনুষ্ঠানে জ্যাক সুলিভান জানান, এ বিষয়ে চীনের দিকে কড়া নজর রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এমন কিছু ঘটলে চীনের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের প্রসঙ্গ আবার সামনে আসতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তবে আগামী শীতে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ২০ তম সম্মেলন সামনে রেখে দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এমন কোনো অবস্থান প্রকাশ্যে নেবেন কি-না, তা নিয়ে জোর বিতর্ক হতে পারে। কারণ, আগামী সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট সির পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমন একটি সম্ভাবনাকে সামনে রেখে চীন চাইবে না পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়ুক।
গার্ডিয়ানের বিশ্লেষণে সোমবারের চীন-যুক্তরাষ্ট্র উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনকে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি বোঝাতে চাইবে। তারা চাইবে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রশ্নটি মাথায় রেখে চীন সিদ্ধান্ত নিক। বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে অবগত এমন সূত্রের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান লিখেছে, সুলিভান ইউক্রেন অভিযান শুরু আগেই রাশিয়ার লক্ষ্য সম্পর্কে চীনকে সতর্ক করেছিলেন। কিন্তু চীন একে রাশিয়ার সুবিধা পাওয়ার চেষ্টা হিসেবে আখ্যা দেয়। ওই সময় পরিস্থিতিকে চীন যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়নি বলে অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের। এই প্রেক্ষাপটে সুলিভান বিশেষত চীনকে সতর্ক করবেন, যেন চীন মস্কোকে সামরিক সহায়তা না দেয়। তেমনটি করলে তা ঐতিহাসিক ভুল হবে বলে মনে করে ওয়াশিংটন।
এ ছাড়া এই বৈঠকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এবং উভয় দেশের মধ্যকার সম্পর্কের বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে। সম্পর্ক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়িয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে চীনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কের গতিপথ নিয়ে আলোচনা বৈঠকে গুরুত্ব পাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও দেশটির কংগ্রেসের মাধ্যমে বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের চেষ্টা চালানো হবে বলে জানিয়েছেন এক ভারতীয় আমেরিকান নেতা। আগামী বছর ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তাঁরা কাজ শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতীয় দলের সদস্য ছিলেন সঞ্জয় বাঙ্গার। এর আগে বা পরে তিনি ভারতের হয়ে খুব বেশি দিন খেলেননি বা কোনো চমক দেখাতে পারেননি। তবে এবার তিনি ভিন্ন এক কারণে এসেছেন আলোচনায়। তাঁর ছেলে আরিয়ান বাঙ্গার লিঙ্গ পরিবর্তন করে মেয়ে হয়ে গেছেন। নিজের নাম দিয়েছেন আনায়া বাঙ্গার।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি আদালত বাংলাদেশি এক নাগরিককে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। একটি সন্ত্রাসী ষড়যন্ত্র মামলায় গত বৃহস্পতিবার কলকাতায় ভারতের ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এনআইএ) বিশেষ আদালত তাঁকে এই কারাদণ্ড দেন
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ‘পার্টনার’ বা সহযোগী দেশের মর্যাদা পেয়েছে ইন্দোনেশিয়া। রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্দর প্যানকিন এই তথ্য জানিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার পাশাপাশি মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডও এই মর্যাদা পেয়েছে। তবে শেষোক্ত দেশ দুটির নাম এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। রুশ
৬ ঘণ্টা আগে