অনলাইন ডেস্ক
আফ্রিকার দেশগুলোতে অন্তত ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে চীন। এমন ঘোষণাই দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। গতকাল বৃহস্পতিবার বেইজিংয়ে ফোরাম অন চায়না-আফ্রিকা কো-অপারেশনের সম্মেলনে তিনি এই ঘোষণা দেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তিন দিনের এই শীর্ষ সম্মেলনের আফ্রিকার দেশগুলোর নেতারা অবকাঠামো, কৃষি, খনি এবং জ্বালানিতে সহযোগিতা নিয়ে চীনের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক চুক্তি করেছেন। উল্লেখযোগ্য চুক্তির মধ্যে, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো রাজধানী নাইরোবি ও মোমবাসার মধ্যে রেলপথ সম্প্রসারণ এবং পূর্ব আফ্রিকার দেশটির পশ্চিমে একটি মহাসড়ক নির্মাণে বেইজিংয়ের সহযোগিতা অন্যতম।
সি চিন পিং জানান, তিনি বেইজিংকে গ্লোবাল সাউথের পছন্দের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে এগিয়ে নিতে চান। তিনি বলেন, বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোতে নতুন করে ৫১ বিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা প্রদান করবে। যা বিভিন্ন ঋণ ও অন্যান্য সহায়তা সহায়তা প্যাকেজ আকারে দেওয়া হবে। এসব ঋণ ও সহায়তা আফ্রিকাজুড়ে সংযোগ বাড়াতে ৩০টি অবকাঠামো প্রকল্পে সহায়তা করবে।
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে মিলে সড়ক, রেলপথ, স্কুল, হাসপাতাল, শিল্প পার্ক এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করেছি। এই প্রকল্পগুলো অনেক মানুষের জীবন ও ভাগ্য পরিবর্তন করেছে।’ তিনি বলেন, চীন ও আফ্রিকার জনগণ একসঙ্গে কাজ করে নতুন আরও বড় কৃতিত্ব অর্জন করতে পারে। একই সঙ্গে গ্লোবাল সাউথের আধুনিকীকরণের নেতৃত্ব দিতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতার মধ্যে আফ্রিকায় প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে বেইজিং। তারই ধারাবাহিকতায় সির এই মন্তব্য। এ ছাড়া, চীনে যখন জনসংখ্যা সংকট এবং অর্থনীতি ধীর হয়ে যাওয়ার মতো বিষয়গুলো ঘটছে তখনই দেশটি আফ্রিকায় তার প্রভাব বাড়ানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
চীন আফ্রিকার সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। আফ্রিকার দেশগুলোর এক-চতুর্থাংশ রপ্তানি পণ্য—প্রধানত খনিজ, জ্বালানি এবং ধাতু—চীনের বাজারে প্রবেশ করছে। একই সঙ্গে বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোর বৃহত্তম ঋণদাতাও। ২০০৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে আফ্রিকার দেশগুলোকে ১৯১ বিলিয়ন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বেইজিং।
আফ্রিকার দেশগুলোতে অন্তত ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে চীন। এমন ঘোষণাই দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। গতকাল বৃহস্পতিবার বেইজিংয়ে ফোরাম অন চায়না-আফ্রিকা কো-অপারেশনের সম্মেলনে তিনি এই ঘোষণা দেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তিন দিনের এই শীর্ষ সম্মেলনের আফ্রিকার দেশগুলোর নেতারা অবকাঠামো, কৃষি, খনি এবং জ্বালানিতে সহযোগিতা নিয়ে চীনের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক চুক্তি করেছেন। উল্লেখযোগ্য চুক্তির মধ্যে, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো রাজধানী নাইরোবি ও মোমবাসার মধ্যে রেলপথ সম্প্রসারণ এবং পূর্ব আফ্রিকার দেশটির পশ্চিমে একটি মহাসড়ক নির্মাণে বেইজিংয়ের সহযোগিতা অন্যতম।
সি চিন পিং জানান, তিনি বেইজিংকে গ্লোবাল সাউথের পছন্দের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে এগিয়ে নিতে চান। তিনি বলেন, বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোতে নতুন করে ৫১ বিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা প্রদান করবে। যা বিভিন্ন ঋণ ও অন্যান্য সহায়তা সহায়তা প্যাকেজ আকারে দেওয়া হবে। এসব ঋণ ও সহায়তা আফ্রিকাজুড়ে সংযোগ বাড়াতে ৩০টি অবকাঠামো প্রকল্পে সহায়তা করবে।
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে মিলে সড়ক, রেলপথ, স্কুল, হাসপাতাল, শিল্প পার্ক এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করেছি। এই প্রকল্পগুলো অনেক মানুষের জীবন ও ভাগ্য পরিবর্তন করেছে।’ তিনি বলেন, চীন ও আফ্রিকার জনগণ একসঙ্গে কাজ করে নতুন আরও বড় কৃতিত্ব অর্জন করতে পারে। একই সঙ্গে গ্লোবাল সাউথের আধুনিকীকরণের নেতৃত্ব দিতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতার মধ্যে আফ্রিকায় প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে বেইজিং। তারই ধারাবাহিকতায় সির এই মন্তব্য। এ ছাড়া, চীনে যখন জনসংখ্যা সংকট এবং অর্থনীতি ধীর হয়ে যাওয়ার মতো বিষয়গুলো ঘটছে তখনই দেশটি আফ্রিকায় তার প্রভাব বাড়ানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
চীন আফ্রিকার সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। আফ্রিকার দেশগুলোর এক-চতুর্থাংশ রপ্তানি পণ্য—প্রধানত খনিজ, জ্বালানি এবং ধাতু—চীনের বাজারে প্রবেশ করছে। একই সঙ্গে বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোর বৃহত্তম ঋণদাতাও। ২০০৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে আফ্রিকার দেশগুলোকে ১৯১ বিলিয়ন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বেইজিং।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৮ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে