অনলাইন ডেস্ক
দুই দশক আগে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান আক্রমণ করে তালেবান সরকার হটিয়ে নতুন সরকার গঠন করে। এরপর থেকে প্রায় ২০ বছর তালেবান ও জঙ্গিবাদবিরোধী লড়াইয়ে ন্যাটো বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে আফগানিস্তানের সেনাবাহিনী। আফগান সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্যকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ব্রিটেন। কাজে লাগিয়েছে তালেবানবিরোধী লড়াইয়ে। কিন্তু এখন আবার যখন তালেবানেরা ক্ষমতায় ফিরে এসেছে, তখন সেই সব আফগান সেনার নিরাপত্তার জন্য কিছুই করছে না ব্রিটেন। তাদের ভবিষ্যৎ, জীবন-মরণের সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিয়েছে কাবুলে ক্ষমতাসীন তালেবানের হাতে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন অনুসারে, ব্রিটেনে থাকা প্রায় ২০০ সাবেক আফগান সেনাকে আফগানিস্তানে ফেরত পাঠানোর বন্দোবস্ত করছে যুক্তরাজ্য সরকার। আফগান সেনারা তো বটেই, আফগানিস্তানে কাজ করা সাবেক ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তারাও ব্রিটিশ সরকারের এই আচরণকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ ও ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
প্রমাণ হিসেবে ধরা যাক, আফগান সেনাবাহিনীর বিশেষ ইউনিট কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩-এর কথা। ২০০৩ ব্রিটিশ সরকারের অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণে আফগানিস্তানের ক্রমবর্ধমান আফিম উৎপাদন সমস্যা মোকাবিলায় এই কমান্ডো ইউনিট গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষে এই কমান্ডো ইউনিটের সদস্যদের আশ্রয় দেয়নি ব্রিটিশ সরকার।
কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩-এর একজন সৈনিক আলী। ২০২১ সালের মাঝামাঝি যখন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান থেকে চলে যায় এবং তালেবান আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসে, তখন আলি পালিয়ে পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এখন সেই পাকিস্তান থেকেও তাদের বিতাড়িত করা হচ্ছে। এই অবস্থায় আফগানিস্তানে ফিরলে নিজের ও পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন তিনি।
কেবল আলিই নন, তাঁর কমান্ডো ইউনিটের ২০০ জন সদস্যই আফগানিস্তানে ফেরার পর তাঁদের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাই তাঁরা প্রায় সবাই ব্রিটেনে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন। কিন্তু অধিকাংশ আবেদনই প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। কেবল এই ২০০ সেনাই নন, ন্যাটো বাহিনীর আফগানিস্তানে অবস্থানকালে যে কয়জন আফগান নেতা দেশটির বিভিন্ন রাজ্যের গভর্নর, উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন, তাদের জীবনও ব্রিটিশদের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
বিবিসি ব্রিটেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে জেনেছে, ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তানে থাকাকালে ২০০৬ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৩২ জন গভর্নর, উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা ও কৌঁসুলি দায়িত্ব পালন করেছেন। তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর জীবনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় ব্রিটেনে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন তাঁরা।
কিন্তু ব্রিটিশ সরকারের আফগান রিলোকেশন অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় আবেদন করা উল্লিখিত ২০০ সেনা ও ৩২ আফগান কর্মকর্তার প্রায় কারওরই আবেদন গৃহীত হয়নি। আবার কয়েকজন এখনো অপেক্ষমাণ তালিকায় রয়েছেন প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে। সাবেক এক জেলা গভর্নর বিবিসিকে বলেছেন, তাঁর আবেদন দুই সপ্তাহ আগে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। তাও আবার ২০ মাস অপেক্ষার পর।
যদিও যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, তারা হাজারো আফগানকে নিরাপত্তাবলয়ে এনেছে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন কথাই বলছে। এ বিষয়ে আফগানিস্তানে কাজ করা সাবেক ব্রিটিশ জেনারেল স্যার রিচার্ড ব্যারনের মন্তব্য আমলে নেওয়া যেতে পারে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ‘এসব সৈনিককে পুনর্বাসিত করতে না পারার ব্রিটিশ ব্যর্থতা অপমানজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি এ বিষয়টিই প্রতিফলিত করে যে—জাতি হিসেবে হয় আমরা মুনাফিক আর না হয় অক্ষম।’
আফগানিস্তানে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর হয়ে ১২ বছর কাজ করা জেনারেল রিচার্ড ব্যারন আরও বলেন, ‘এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি স্পষ্ট বিশ্বাসঘাতকতা এবং এই বিশ্বাসঘাতকতার মূল্য সেই সব লোকজনকে চোকাতে হবে হয় মরে গিয়ে, নয়তো কারাগারের প্রকোষ্ঠে পচে।’
এর আগে ২০২১ সালে অবশ্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বলেছিলেন, ‘এসব আফগান স্পেশাল ফোর্সের সেনাদের সেবা অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমরা যা করতে পারি তার সবটাই করব।’ কিন্তু তাঁর ঘোষণার পর পেরিয়ে গেছে দুই বছর। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখনো ন্যাটো বাহিনীকে সহায়তা করা আফগান সেনারা প্রাণ হাতে করে বিভিন্ন দেশে কিংবা নিজের দেশে লুকিয়ে জীবন কাটাচ্ছেন। তাঁরা জানেন না তাঁদের জীবন ঠিক কবে স্বাভাবিক হবে।
এই অবস্থায় নিজেদের বিশ্বাসঘাতকতার শিকার বলেই ভাবছেন ন্যাটো বাহিনীকে সহায়তাকারী আফগান কর্মকর্তা বা সেনারা। তাঁদের কথাই যেন প্রতিধ্বনিত হলো হেলমান্দ প্রদেশের গারমশির জেলার গভর্নর মোহাম্মদ ফাহিমের কণ্ঠে। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি যখন গভর্নর ছিলাম তখন বেশ কয়েকজন তালেবান নেতাকে গ্রেপ্তার করেছি। তারা (তালেবান) এখন জানে যে, আমি আন্তর্জাতিক বাহিনীর সঙ্গে মিলে কাজ করেছি। তাই আমার জীবন এখন স্পষ্টত হুমকির মুখে।’
বর্তমানে ফাহিম আফগানিস্তানের একটি প্রতিবেশী দেশে আছেন। তাঁর ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। তিনি আফগান রিলোকেশন অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় আবেদন করেছিলেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। এই অবস্থায় তাঁর মনে হচ্ছে তিনি প্রতারণার শিকার। তিনি বলেন, ‘আমি প্রতারিত বোধ করছি। আমি কখনোই ভাবিনি আমাকে এই অবস্থায় একেবারে নিঃস্ব-রিক্ত করে একা ফেলে যাওয়া হবে।’
দুই দশক আগে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান আক্রমণ করে তালেবান সরকার হটিয়ে নতুন সরকার গঠন করে। এরপর থেকে প্রায় ২০ বছর তালেবান ও জঙ্গিবাদবিরোধী লড়াইয়ে ন্যাটো বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে আফগানিস্তানের সেনাবাহিনী। আফগান সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্যকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ব্রিটেন। কাজে লাগিয়েছে তালেবানবিরোধী লড়াইয়ে। কিন্তু এখন আবার যখন তালেবানেরা ক্ষমতায় ফিরে এসেছে, তখন সেই সব আফগান সেনার নিরাপত্তার জন্য কিছুই করছে না ব্রিটেন। তাদের ভবিষ্যৎ, জীবন-মরণের সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিয়েছে কাবুলে ক্ষমতাসীন তালেবানের হাতে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন অনুসারে, ব্রিটেনে থাকা প্রায় ২০০ সাবেক আফগান সেনাকে আফগানিস্তানে ফেরত পাঠানোর বন্দোবস্ত করছে যুক্তরাজ্য সরকার। আফগান সেনারা তো বটেই, আফগানিস্তানে কাজ করা সাবেক ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তারাও ব্রিটিশ সরকারের এই আচরণকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ ও ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
প্রমাণ হিসেবে ধরা যাক, আফগান সেনাবাহিনীর বিশেষ ইউনিট কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩-এর কথা। ২০০৩ ব্রিটিশ সরকারের অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণে আফগানিস্তানের ক্রমবর্ধমান আফিম উৎপাদন সমস্যা মোকাবিলায় এই কমান্ডো ইউনিট গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষে এই কমান্ডো ইউনিটের সদস্যদের আশ্রয় দেয়নি ব্রিটিশ সরকার।
কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩-এর একজন সৈনিক আলী। ২০২১ সালের মাঝামাঝি যখন ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তান থেকে চলে যায় এবং তালেবান আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসে, তখন আলি পালিয়ে পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এখন সেই পাকিস্তান থেকেও তাদের বিতাড়িত করা হচ্ছে। এই অবস্থায় আফগানিস্তানে ফিরলে নিজের ও পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন তিনি।
কেবল আলিই নন, তাঁর কমান্ডো ইউনিটের ২০০ জন সদস্যই আফগানিস্তানে ফেরার পর তাঁদের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাই তাঁরা প্রায় সবাই ব্রিটেনে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন। কিন্তু অধিকাংশ আবেদনই প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। কেবল এই ২০০ সেনাই নন, ন্যাটো বাহিনীর আফগানিস্তানে অবস্থানকালে যে কয়জন আফগান নেতা দেশটির বিভিন্ন রাজ্যের গভর্নর, উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন, তাদের জীবনও ব্রিটিশদের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
বিবিসি ব্রিটেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে জেনেছে, ন্যাটো বাহিনী আফগানিস্তানে থাকাকালে ২০০৬ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৩২ জন গভর্নর, উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা ও কৌঁসুলি দায়িত্ব পালন করেছেন। তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর জীবনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় ব্রিটেনে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন তাঁরা।
কিন্তু ব্রিটিশ সরকারের আফগান রিলোকেশন অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় আবেদন করা উল্লিখিত ২০০ সেনা ও ৩২ আফগান কর্মকর্তার প্রায় কারওরই আবেদন গৃহীত হয়নি। আবার কয়েকজন এখনো অপেক্ষমাণ তালিকায় রয়েছেন প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে। সাবেক এক জেলা গভর্নর বিবিসিকে বলেছেন, তাঁর আবেদন দুই সপ্তাহ আগে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। তাও আবার ২০ মাস অপেক্ষার পর।
যদিও যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, তারা হাজারো আফগানকে নিরাপত্তাবলয়ে এনেছে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন কথাই বলছে। এ বিষয়ে আফগানিস্তানে কাজ করা সাবেক ব্রিটিশ জেনারেল স্যার রিচার্ড ব্যারনের মন্তব্য আমলে নেওয়া যেতে পারে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ‘এসব সৈনিককে পুনর্বাসিত করতে না পারার ব্রিটিশ ব্যর্থতা অপমানজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি এ বিষয়টিই প্রতিফলিত করে যে—জাতি হিসেবে হয় আমরা মুনাফিক আর না হয় অক্ষম।’
আফগানিস্তানে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর হয়ে ১২ বছর কাজ করা জেনারেল রিচার্ড ব্যারন আরও বলেন, ‘এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি স্পষ্ট বিশ্বাসঘাতকতা এবং এই বিশ্বাসঘাতকতার মূল্য সেই সব লোকজনকে চোকাতে হবে হয় মরে গিয়ে, নয়তো কারাগারের প্রকোষ্ঠে পচে।’
এর আগে ২০২১ সালে অবশ্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বলেছিলেন, ‘এসব আফগান স্পেশাল ফোর্সের সেনাদের সেবা অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমরা যা করতে পারি তার সবটাই করব।’ কিন্তু তাঁর ঘোষণার পর পেরিয়ে গেছে দুই বছর। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখনো ন্যাটো বাহিনীকে সহায়তা করা আফগান সেনারা প্রাণ হাতে করে বিভিন্ন দেশে কিংবা নিজের দেশে লুকিয়ে জীবন কাটাচ্ছেন। তাঁরা জানেন না তাঁদের জীবন ঠিক কবে স্বাভাবিক হবে।
এই অবস্থায় নিজেদের বিশ্বাসঘাতকতার শিকার বলেই ভাবছেন ন্যাটো বাহিনীকে সহায়তাকারী আফগান কর্মকর্তা বা সেনারা। তাঁদের কথাই যেন প্রতিধ্বনিত হলো হেলমান্দ প্রদেশের গারমশির জেলার গভর্নর মোহাম্মদ ফাহিমের কণ্ঠে। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি যখন গভর্নর ছিলাম তখন বেশ কয়েকজন তালেবান নেতাকে গ্রেপ্তার করেছি। তারা (তালেবান) এখন জানে যে, আমি আন্তর্জাতিক বাহিনীর সঙ্গে মিলে কাজ করেছি। তাই আমার জীবন এখন স্পষ্টত হুমকির মুখে।’
বর্তমানে ফাহিম আফগানিস্তানের একটি প্রতিবেশী দেশে আছেন। তাঁর ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। তিনি আফগান রিলোকেশন অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় আবেদন করেছিলেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। এই অবস্থায় তাঁর মনে হচ্ছে তিনি প্রতারণার শিকার। তিনি বলেন, ‘আমি প্রতারিত বোধ করছি। আমি কখনোই ভাবিনি আমাকে এই অবস্থায় একেবারে নিঃস্ব-রিক্ত করে একা ফেলে যাওয়া হবে।’
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২৪ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে